০৭:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ঢাকা শহরের বাস সেবা: আধুনিকায়নের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা ইরান ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্য নেই: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগন্নাথ মন্দির আর প্রসাদ বিতরণ নিয়ে কেন রাজনৈতিক বিতর্ক পশ্চিমবঙ্গে? মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ও গঙ্গা জলচুক্তি নবায়ন নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন: বাংলাদেশের বড় একটি ভুল, প্রতিশোধ বনাম সংস্কার সাকিব আল হাসান: বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের এক অমর কিংবদন্তি বাংলা নাটকের সুপারস্টার অপূর্বের জন্মদিন আজ শিবসা নদী: শতবর্ষী এক প্রাণপ্রবাহ ও তার সুন্দরবনের প্রভাব ইরান যুদ্ধ ও ‘ট্রাম্প নীতি’ চীনের বহুমুখী বিশ্ব দৃষ্টিভঙ্গিকে ঘোলাটে করে দিচ্ছে আসিয়ান এখন আর কেবল বৈশ্বিক পুঁজির নীরব গ্রাহক নয়

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৫)

  • Sarakhon Report
  • ০৪:০০:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪
  • 10

ঘন বাঁশবনে ওই পাণ্ডা আর লোশাং-এর তিন বোন চোখের জল ফেলতে ফেলতে লোশাং- এর মৃতদেহ কবর দিচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে সেখানকার আকাশে ভেসে এলো এক রঙ্গীন মেঘের টুকরো, আর তার ওপর দাঁড়িয়ে লোশাং।

সে তার তিন বোনকে বলল, “তোমরা হিংস্র- পশুদের বধ করে পাণ্ডাদের রক্ষা করবে।” বলেই সে অদৃশ্য হয়ে গেল। তিন বোন আর পাণ্ডা তখন হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল; কাঁদতে কাঁদতে তারা মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। এমন সময় কড়-কড়াৎ করে বিদ্যুৎ চমকে উঠল, মাটি কেঁপে উঠল, পাহাড় দুলতে লাগল। পাণ্ডাটি মাথা তুলে দেখল, লোশাং আর তিন বোন চারটি গগনচুম্বী পাহাড়ে পরিণত হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে।

সেই পাহাড় চারটিই আজকের “চার-কন্যার পর্বত” নামে খ্যাত। পাণ্ডার মন শোকে আর কৃতজ্ঞতায় ভরে উঠল। প্রতিদিনই সে লোশাং বোনেদের কথা মনে ভাবত। ভাবতে ভাবতে তার চোখ দিয়ে দরদর করে জল পড়ত। অনেকদিন কেটে গেল। প্রতিদিন এভাবে চোখের জল ফেলার ফলে তার চোখের চারপাশ কালো হয়ে গেল।

 

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)

ঢাকা শহরের বাস সেবা: আধুনিকায়নের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৫)

০৪:০০:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪

ঘন বাঁশবনে ওই পাণ্ডা আর লোশাং-এর তিন বোন চোখের জল ফেলতে ফেলতে লোশাং- এর মৃতদেহ কবর দিচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে সেখানকার আকাশে ভেসে এলো এক রঙ্গীন মেঘের টুকরো, আর তার ওপর দাঁড়িয়ে লোশাং।

সে তার তিন বোনকে বলল, “তোমরা হিংস্র- পশুদের বধ করে পাণ্ডাদের রক্ষা করবে।” বলেই সে অদৃশ্য হয়ে গেল। তিন বোন আর পাণ্ডা তখন হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল; কাঁদতে কাঁদতে তারা মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। এমন সময় কড়-কড়াৎ করে বিদ্যুৎ চমকে উঠল, মাটি কেঁপে উঠল, পাহাড় দুলতে লাগল। পাণ্ডাটি মাথা তুলে দেখল, লোশাং আর তিন বোন চারটি গগনচুম্বী পাহাড়ে পরিণত হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে।

সেই পাহাড় চারটিই আজকের “চার-কন্যার পর্বত” নামে খ্যাত। পাণ্ডার মন শোকে আর কৃতজ্ঞতায় ভরে উঠল। প্রতিদিনই সে লোশাং বোনেদের কথা মনে ভাবত। ভাবতে ভাবতে তার চোখ দিয়ে দরদর করে জল পড়ত। অনেকদিন কেটে গেল। প্রতিদিন এভাবে চোখের জল ফেলার ফলে তার চোখের চারপাশ কালো হয়ে গেল।

 

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)