১১:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
বোতল সোয়াবিন ১৯৫, পাম ১৬৩— ভোজ্যতেলের নতুন দামে ভোক্তার চাপ দ্বিগুণ জুরাইনে ধার করা টাকা চাইতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে নিহত এআই-চিপের চাহিদায় উল্লমিত স্যামসাং—তিন বছরে সর্বোচ্চ মুনাফার পথে গাজা-পরবর্তী ফিলিস্তিনি নেতৃত্ব: ভবিষ্যতের সম্ভাব্য নেতা কারা? পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-১০৮) নরকের শ্বাপদ ও অতিপ্রাকৃত কুকুর: ব্রিটেনের লোককথায় ভৌতিক কুকুরদের গল্প করপোরেট ছাঁটাই ও ব্যয়ের কড়াকড়ির মাঝেও কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত জেট ভ্রমণ বেড়েছে ৭৭ শতাংশ টিম্বার র‍্যাটলস্নেক: উত্তর আমেরিকার বনে এক ঝনঝনানো সতর্কতার প্রতীক কুশিয়ারা নদীতে নিখোঁজ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার, অবৈধ বালু উত্তোলনে প্রশ্ন প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩০৬)

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৫)

  • Sarakhon Report
  • ০৪:০০:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪
  • 65

ঘন বাঁশবনে ওই পাণ্ডা আর লোশাং-এর তিন বোন চোখের জল ফেলতে ফেলতে লোশাং- এর মৃতদেহ কবর দিচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে সেখানকার আকাশে ভেসে এলো এক রঙ্গীন মেঘের টুকরো, আর তার ওপর দাঁড়িয়ে লোশাং।

সে তার তিন বোনকে বলল, “তোমরা হিংস্র- পশুদের বধ করে পাণ্ডাদের রক্ষা করবে।” বলেই সে অদৃশ্য হয়ে গেল। তিন বোন আর পাণ্ডা তখন হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল; কাঁদতে কাঁদতে তারা মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। এমন সময় কড়-কড়াৎ করে বিদ্যুৎ চমকে উঠল, মাটি কেঁপে উঠল, পাহাড় দুলতে লাগল। পাণ্ডাটি মাথা তুলে দেখল, লোশাং আর তিন বোন চারটি গগনচুম্বী পাহাড়ে পরিণত হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে।

সেই পাহাড় চারটিই আজকের “চার-কন্যার পর্বত” নামে খ্যাত। পাণ্ডার মন শোকে আর কৃতজ্ঞতায় ভরে উঠল। প্রতিদিনই সে লোশাং বোনেদের কথা মনে ভাবত। ভাবতে ভাবতে তার চোখ দিয়ে দরদর করে জল পড়ত। অনেকদিন কেটে গেল। প্রতিদিন এভাবে চোখের জল ফেলার ফলে তার চোখের চারপাশ কালো হয়ে গেল।

 

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)

জনপ্রিয় সংবাদ

বোতল সোয়াবিন ১৯৫, পাম ১৬৩— ভোজ্যতেলের নতুন দামে ভোক্তার চাপ দ্বিগুণ

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৫)

০৪:০০:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪

ঘন বাঁশবনে ওই পাণ্ডা আর লোশাং-এর তিন বোন চোখের জল ফেলতে ফেলতে লোশাং- এর মৃতদেহ কবর দিচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে সেখানকার আকাশে ভেসে এলো এক রঙ্গীন মেঘের টুকরো, আর তার ওপর দাঁড়িয়ে লোশাং।

সে তার তিন বোনকে বলল, “তোমরা হিংস্র- পশুদের বধ করে পাণ্ডাদের রক্ষা করবে।” বলেই সে অদৃশ্য হয়ে গেল। তিন বোন আর পাণ্ডা তখন হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল; কাঁদতে কাঁদতে তারা মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। এমন সময় কড়-কড়াৎ করে বিদ্যুৎ চমকে উঠল, মাটি কেঁপে উঠল, পাহাড় দুলতে লাগল। পাণ্ডাটি মাথা তুলে দেখল, লোশাং আর তিন বোন চারটি গগনচুম্বী পাহাড়ে পরিণত হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে।

সেই পাহাড় চারটিই আজকের “চার-কন্যার পর্বত” নামে খ্যাত। পাণ্ডার মন শোকে আর কৃতজ্ঞতায় ভরে উঠল। প্রতিদিনই সে লোশাং বোনেদের কথা মনে ভাবত। ভাবতে ভাবতে তার চোখ দিয়ে দরদর করে জল পড়ত। অনেকদিন কেটে গেল। প্রতিদিন এভাবে চোখের জল ফেলার ফলে তার চোখের চারপাশ কালো হয়ে গেল।

 

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২৪)