১১:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত : যুক্তিসংগত শাস্তির বিধান প্রণয়নে হাইকোর্টের রুল চাট্টাল নদী: উৎপত্তি, ভূগোল ও মানুষের জীবন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটি অনুমোদন জুলাই ২০২৪ বিদ্রোহ–সংশ্লিষ্ট ১০৬ মামলায় চার্জশিট দাখিল, ২০৮৩ জনের অব্যাহতির সুপারিশ চট্টগ্রামে রোড ক্র্যাশে নিহত–আহতদের স্মরণে মানববন্ধন ভোট ছিনতাইয়ের যে কোনো চেষ্টা ব্যর্থ হবে: জামায়াত নেতা বাংলাদেশে জননিরাপত্তা জোরদারে ডিজিটাল ও কমিউনিটি-ভিত্তিক উদ্যোগের তাগিদ সাম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের উদ্বোধন বৃহস্পতিবার ক্ষমতায় এলে মেগাপ্রকল্প নয়, তৃণমূলে বিনিয়োগেই অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, এক দিনে হাসপাতালে ৫৬৫

ইন্দোনেশিয়ার সাময়িক ওয়াক-ইন ট্যুরিস্ট ভিসা ঢাকায় চালু ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে

ঢাকায় অবস্থিত ইন্দোনেশিয়া দূতাবাস ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে একক প্রবেশাধিকার (C1) ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য সাময়িক ওয়াক-ইন ব্যবস্থা চালু করেছে। রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯:০০–দুপুর ১২:০০ পর্যন্ত ওয়াক-ইন গ্রহণ করা হবে। মেইন গেটে টোকেন ইস্যু করা হবে; আবেদনকারীকে নিজে উপস্থিত থেকে টোকেন নিতে হবে। প্রতিটি পাসপোর্টের জন্য একটি টোকেন দেওয়া হবে এবং আগাম সংরক্ষণ সম্ভব নয়।

কোন ভিসার জন্য প্রযোজ্য

ওয়াক-ইন শুধুমাত্র ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। গ্রুপ আবেদন প্রতিদিন প্রতি কোম্পানি সর্বোচ্চ ১০টি পাসপোর্ট পর্যন্ত সীমিত। তাবলিগ জামাতের আবেদনের জন্যও দৈনিক সর্বোচ্চ ১০টি পাসপোর্ট গ্রহণ করা হবে। ব্যবসা/সার্ভিস/মিটিং ইত্যাদি নন-ট্যুরিস্ট শ্রেণির ভিসার জন্য ওয়াক-ইন নয়—সেক্ষেত্রে আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (সংক্ষিপ্ত তালিকা)

ভিসা ফর্ম ও স্টেটমেন্ট লেটার (দূতাবাসের নোটিসে দেওয়া QR কোড থেকে)।

কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদসহ পাসপোর্ট (অরিজিনাল ও ফটোকপি)।

আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ—গত ৩ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্টে স্থিতিশীল ব্যাল্যান্স (নোটিসে দিকনির্দেশনায় প্রায় USD 2,000 উল্লেখ আছে) এবং যেখানে প্রযোজ্য সেখানে অরিজিনাল ব্যাংক চেক।

রিটার্ন ফ্লাইট বুকিং ও থাকার ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ (ইন্দোনেশিয়ায় আত্মীয়ের বাসায় থাকলে আমন্ত্রণপত্র/গ্যারান্টি লেটার)।

সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে সাম্প্রতিক ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি, গত ৫ বছরের ভ্রমণ ইতিহাসের তালিকা, ভ্রমণের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে কভার লেটার, ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স, এবং সহায়ক আইডি/ডকুমেন্ট (স্বামী/স্ত্রীর জন্য বিবাহের সনদ, ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স/টিআইএন, প্রতিষ্ঠান/কোম্পানির আইডি ইত্যাদি)।

প্রসেসিং সময় ও সতর্কতা

দূতাবাসের নোটিস অনুযায়ী আবেদন জমার পর ভিসা প্রসেসিং ও ডেলিভারিতে আনুমানিক ৩০ দিন সময় লাগতে পারে। এটি একটি অনুমান; ওয়াক-ইন ভলিউম ও মৌসুমভেদে সময় বাড়তে-কমতে পারে। অসম্পূর্ণ/ভুল তথ্যযুক্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে না—জমা দেওয়ার আগে কাগজপত্র ভালোভাবে মিলিয়ে নিন।

টোকেন বিতরণ ও আচরণবিধি

প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে মেইন গেটে টোকেন দেওয়া হবে। সারিতে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে এবং নিরাপত্তা/স্টাফদের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। সারি ভাঙার চেষ্টা বা বিশৃঙ্খল আচরণ করলে সেদিনের জমা দেওয়া বাতিল হতে পারে।

যাওয়ার আগে কিছু করণীয়

QR কোড থেকে ভিসা ফর্ম ও স্টেটমেন্ট লেটার ডাউনলোড করে আগেই পূরণ/প্রিন্ট করুন।

সব অরিজিনাল কাগজপত্র ও পরিষ্কার ফটোকপি সঙ্গে রাখুন; কাগজপত্র লেবেল করে নিন।

টোকেনের জন্য ভোরে পৌঁছান এবং লাইনের জন্য প্রস্তুত থাকুন।

নন-ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে আগে থেকেই কনস্যুলার ইমেইলে যোগাযোগ করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন।

বর্তমান প্রসেসিং টাইম দূতাবাসের সাথে যাচাই করে নিন—ব্যস্ত সময়ে সময়সূচি পরিবর্তিত হতে পারে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত : যুক্তিসংগত শাস্তির বিধান প্রণয়নে হাইকোর্টের রুল

ইন্দোনেশিয়ার সাময়িক ওয়াক-ইন ট্যুরিস্ট ভিসা ঢাকায় চালু ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে

০৭:০০:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫

ঢাকায় অবস্থিত ইন্দোনেশিয়া দূতাবাস ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে একক প্রবেশাধিকার (C1) ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য সাময়িক ওয়াক-ইন ব্যবস্থা চালু করেছে। রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯:০০–দুপুর ১২:০০ পর্যন্ত ওয়াক-ইন গ্রহণ করা হবে। মেইন গেটে টোকেন ইস্যু করা হবে; আবেদনকারীকে নিজে উপস্থিত থেকে টোকেন নিতে হবে। প্রতিটি পাসপোর্টের জন্য একটি টোকেন দেওয়া হবে এবং আগাম সংরক্ষণ সম্ভব নয়।

কোন ভিসার জন্য প্রযোজ্য

ওয়াক-ইন শুধুমাত্র ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। গ্রুপ আবেদন প্রতিদিন প্রতি কোম্পানি সর্বোচ্চ ১০টি পাসপোর্ট পর্যন্ত সীমিত। তাবলিগ জামাতের আবেদনের জন্যও দৈনিক সর্বোচ্চ ১০টি পাসপোর্ট গ্রহণ করা হবে। ব্যবসা/সার্ভিস/মিটিং ইত্যাদি নন-ট্যুরিস্ট শ্রেণির ভিসার জন্য ওয়াক-ইন নয়—সেক্ষেত্রে আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (সংক্ষিপ্ত তালিকা)

ভিসা ফর্ম ও স্টেটমেন্ট লেটার (দূতাবাসের নোটিসে দেওয়া QR কোড থেকে)।

কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদসহ পাসপোর্ট (অরিজিনাল ও ফটোকপি)।

আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ—গত ৩ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্টে স্থিতিশীল ব্যাল্যান্স (নোটিসে দিকনির্দেশনায় প্রায় USD 2,000 উল্লেখ আছে) এবং যেখানে প্রযোজ্য সেখানে অরিজিনাল ব্যাংক চেক।

রিটার্ন ফ্লাইট বুকিং ও থাকার ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ (ইন্দোনেশিয়ায় আত্মীয়ের বাসায় থাকলে আমন্ত্রণপত্র/গ্যারান্টি লেটার)।

সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে সাম্প্রতিক ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি, গত ৫ বছরের ভ্রমণ ইতিহাসের তালিকা, ভ্রমণের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে কভার লেটার, ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স, এবং সহায়ক আইডি/ডকুমেন্ট (স্বামী/স্ত্রীর জন্য বিবাহের সনদ, ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স/টিআইএন, প্রতিষ্ঠান/কোম্পানির আইডি ইত্যাদি)।

প্রসেসিং সময় ও সতর্কতা

দূতাবাসের নোটিস অনুযায়ী আবেদন জমার পর ভিসা প্রসেসিং ও ডেলিভারিতে আনুমানিক ৩০ দিন সময় লাগতে পারে। এটি একটি অনুমান; ওয়াক-ইন ভলিউম ও মৌসুমভেদে সময় বাড়তে-কমতে পারে। অসম্পূর্ণ/ভুল তথ্যযুক্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে না—জমা দেওয়ার আগে কাগজপত্র ভালোভাবে মিলিয়ে নিন।

টোকেন বিতরণ ও আচরণবিধি

প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে মেইন গেটে টোকেন দেওয়া হবে। সারিতে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে এবং নিরাপত্তা/স্টাফদের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। সারি ভাঙার চেষ্টা বা বিশৃঙ্খল আচরণ করলে সেদিনের জমা দেওয়া বাতিল হতে পারে।

যাওয়ার আগে কিছু করণীয়

QR কোড থেকে ভিসা ফর্ম ও স্টেটমেন্ট লেটার ডাউনলোড করে আগেই পূরণ/প্রিন্ট করুন।

সব অরিজিনাল কাগজপত্র ও পরিষ্কার ফটোকপি সঙ্গে রাখুন; কাগজপত্র লেবেল করে নিন।

টোকেনের জন্য ভোরে পৌঁছান এবং লাইনের জন্য প্রস্তুত থাকুন।

নন-ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে আগে থেকেই কনস্যুলার ইমেইলে যোগাযোগ করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন।

বর্তমান প্রসেসিং টাইম দূতাবাসের সাথে যাচাই করে নিন—ব্যস্ত সময়ে সময়সূচি পরিবর্তিত হতে পারে।