কাসাই প্রদেশে ঘোষিত ইবোলা প্রাদুর্ভাবে অক্টোবরের শুরু থেকে নতুন কেস না-থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। মোট কেস ৬৪ ও মৃত্যু ৪৩—স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যেও সংক্রমণ হয়েছে। দ্রুত কন্ট্যাক্ট ট্রেসিং, ডিকনটামিনেশন ও সরঞ্জাম পৌঁছানোয় সংক্রমণচক্র ভাঙতে শুরু করেছে বলে কর্তৃপক্ষ জানায়।
তবে বিশেষজ্ঞদের সতর্কতা—হাজারো কন্ট্যাক্ট এখনও নজরদারিতে। একটি ‘মিসড কন্ট্যাক্ট’ থেকেও নতুন চেইন শুরু হতে পারে। দূরবর্তী এলাকাগুলোতে যাতায়াত ও নজরদারির সীমাবদ্ধতায় ঝুঁকি রয়ে গেছে।
কেন নিয়ন্ত্রণ জটিল
রোগের উপসর্গ দেরিতে দেখা দিতে পারে; গ্রামীণ সড়ক ও লজিস্টিকস দুর্বল। তাই স্যাম্পলিং, আইসোলেশন ও নিরাপদ দাফন—সবটিই সমন্বয়সাপেক্ষ।
এখন কী দরকার
কন্ট্যাক্ট তালিকা আপডেট, ২১ দিন পর্যবেক্ষণ বজায় রাখা, স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ ও পিপিই সরবরাহ অব্যাহত রাখা এবং সীমান্তে তাপমাত্রা স্ক্রিনিং জোরদার করা জরুরি।