মোহাম্মদ মাহমুদুজ্জামান ঈদের আনন্দকে সামনে রেখে মোগল আমল থেকে ঢাকায় ঈদ আনন্দ মিছিল একটি অপরিহার্য আয়োজনে পরিণত হয়। যদিও সুলতানি আমল বা তারও আগে থেকে ঈদ পালনের রেওয়াজ শুরু হয়।
সৈয়দ জিয়াউল হক ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। এর এক বছরের মধ্যেই ১৯৪৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মৃত্যুবরণ করেন। এর পর থেকে
বিনষ ঘোষ বাদশাহ ঔরঙ্গজীবের পিতা সাজাহান দিল্লী শহর গড়ে তোলার পরিকল্পনা করেছিলেন, নিজের নাম অমর করার জন্য। নতুন রাজধানীর নামকরণ তাঁর নামেই হবে, এই ছিল তাঁর বাসনা করেছিলেনও তাই।
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময়ে শেঠদিগের উন্নতি চরমসীমার উপনীত হয়। তাঁহাদের ঐশ্বর্য্যের সীমা ছিল না। শেঠদিগের গদীতে অনবরত ১০ কোট টাকার কারবার চলিত। জমীদার মহাজন ও অন্তার ব্যবসায়ী সকলেই
সুপ্রসন্ন বন্দোপাধ্যায় নাম ও সীমা প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের নাম ও সীমা নানা সময়ে নানা কারণে পরিবর্তিত হয়েছে একাধিকবার। অন্যান্য রাজ্যের মত ত্রিপুরা রাজ্যের নামও বরাবর
শ্রী নিখিলনাথ রায় আলিবর্দী খাঁ সিংহাসনে অরোহণের পর, জগৎশেঠ ফতেচাঁদকে বিশিউরূপ সম্মান প্রদর্শন করিয়া সমস্ত কার্য্যেই তাঁহার পরামর্শ গ্রহণ করিতেন। নবাব আলিবন্দী খাঁর রাজত্বকালে মহারাষ্ট্রীয়গণ বারংবার বাঙ্গলা আক্রমণ করেন।
মুনতাসীর মামুন নববর্ষ প্রতিটি দেশেই কোন না কোনভাবে পালিত হয়। পাশ্চাত্যে, খৃষ্টান জগতে পহেলা জানুয়ারি পালিত হয় নববর্ষ। বর্তমানে পহেলা জানুয়ারি নববর্ষ পালন অনেকটা সর্বজনীন হয়ে উঠেছে, শুধু পাশ্চাত্যে নয়,
দুনিয়া জুড়ে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ। এর একটি ঈদ-উল ফিতর, আর অন্যটি ঈদ-উল আযহা, যাকে কোরবানীর ঈদও বলা হয়। বাংলাদেশের মুসলমানরা সবচেয়ে বড় উৎসব হিসেবে বিবেচনা করেন ঈদ-উল
শ্রী নিখিলনাথ রায় আলিবর্দী সসৈন্তে মুর্শিদাবাদাভিমুখে অগ্রসর হইয়া নিজ যাত্রার কথা জগৎশেঠকে’ ও নবাবকে লিখিয়া পাঠান। নবাবকে চতুরতাপূর্ব্বক তিনি যে পত্র লিখিয়াছিলেন, তাহাও জগৎ- শেঠের নিকট প্রথমে প্রেরিত হয়।
শ্রী নিখিলনাথ রায় বালিকার পরিণর প্রদান করিয়াছিলেন। তাহার গাঁয় রূপবতী করা তৎকালে এতদঞ্চলে দূর হইত না। বালিক্ষাবয়সেও তাহার রূপের ছ’। *জ্যোৎদালহরীর ক্ষায় ক্রীড়া করিয়া বেড়াইত। তাহার সৌন্দর্য্যের কথা সরফরাজের