শ্রী নিখিলনাথ রায় ১৭৬০ খৃঃ অব্দে মীরজাফর সিংহাসনচ্যুত হইলে, তাঁহার জামাতা কাসেম আলি খাঁ (মীর কাসেম) বাঙ্গলার মসনদে উপবিষ্ট হন। সিংহাসন-প্রাপ্তির পূর্ব্বে কাসেম আলি ইংরেজদিগের নিকট প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হইয়াছিলেন যে,
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই অভ্যর্থনায় প্রার ৮০ হাজার টাকা ব্যয় হওয়ার কথা শুনা যায় এবং কেবল জগৎশেঠের সমাদরের জন্ত ১৭,৩৭৪, আর্কট মুদ্রা ব্যয় করা হইয়াছিল’ জগৎশেঠের সবিশেষ সাহায্যে মীরজাফর
আবু ইসহাক আমার কথা আমার প্রথম উপন্যাস ‘সূর্য-দীর্ঘল বাড়ী’ লেখা শেষ হয় ১৯৪৮ সালের আগস্ট মাসে। তারপর চার-চারটে বছর প্রকাশকের সন্ধানে কলকাতা ও ঢাকায় ঘোরাঘুরি করেও বইটির প্রকাশক পাইনি।
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময়ে জগৎশেঠ বাটা দিয়া মুর্শিদাবাদ টাকশালে নিজের সমস্ত মুদ্রা মুদ্রিত করিতেন। ১৭৬০ খৃঃ অব্দে, কাশীমবাজারের অধ্যক্ষ ব্যাটসন সাহেব কলিকাতায় লিখিয়া পাঠান যে, জগৎশেঠ শতকরা এক
শ্রী নিখিলনাথ রায় শুনিয়া, আমীরচাদ মুচ্ছিত হইয়া পড়েন। তাহার পর তাঁহার মস্তিষ্ক বিকৃত হওয়ায়, ক্লাইব তাঁহাকে তীর্থযাত্রার পরামর্শ প্রদান করিয়াছিলেন। ষড়যন্ত্রে শেঠদিগের লাভা- লাভের কথা বিশেষ কিছু বুঝা যায়
শ্রী নিখিলনাথ রায় তিনিও জগৎশেঠ ও রায়দুর্লভের নিকট হইতে সাহায্য প্রাপ্ত হইবেন বলিয়া ইংরেজ দিগকে অবগত করান। ইংরেজেরা মীরজাফরের প্রস্তাবই সঙ্গত মনে করেন; কিন্তু ইয়ার লতিবকৈও হস্তচ্যুত করেন নাই।
শ্রী নিখিলনাথ রায় আমার মতে মীরজাফরকে সহায় করিয়া ইংরেজদিগের সহিত যোগ দিয়া সিরাজকে পদচ্যুত করা যাইতে পারে। ইংরেজদিগের সহিত আমার বিলক্ষণ পরিচয় আছে; সুতরাং এবিষয়ে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করিতে পারিব।
কাগজের বই থাকবে কি থাকবে না এ কোন বড় বিষয় নয়। মূল হলো বই। যেখানে দুই মলাটের ভেতর সংরক্ষিত থাকে মানুষের চিন্তা বা অভিজ্ঞতা- যার অপর নাম জ্ঞাননামক সম্পদ। মানুষ
শেয়ার বাজার ছাড়া কোন দেশের অর্থনীতিকে চিন্তা করা যায় না। শেয়ার বাজার যেমন অর্থ বিনিয়োগের গুরুত্বপূর্ণ স্থান তেমনি শেয়ার বজার ঘিরে আছে অসংখ্য রকম জুয়া খেলার মতোই আরেক জুয়া খেলা। পৃথিবীর বহুদেশে
আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ১৯৬০ সালে GlobalVillage শব্দটি পণ্য সভ্যতার এই রমরমা যুগে আমাদেরকে যেমন বিশ্ববাজারে একত্রী ভূত করেছে; অন্যদিকে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।। ঠিক একইভাবে এ সময়ের দুটি শব্দ—Fourth Industrial