শ্রী নিখিলনাথ রায় ২৩ শে নবেম্বর ফল্কা হইতে মেজর কিল্- প্যাট্রিক পুনর্ব্বার জগৎশেঠকে লিখিয়া পাঠান যে, তাঁহারই উপর সমস্ত বিষয় নির্ভর করিতেছে এবং একমাত্র তাঁহারই দ্বারা তাঁহারা নবাবের সহিত বিবাদনিষ্পত্তির
শ্রী নিখিলনাথ রায় কিন্তু জগৎশেঠ তাহার কোন সন্তোষজনক উত্তর প্রদান করিতে পারিলেন না। এই অবহেলার ক্ষতিপূরণের জন্য সিরাজ জগৎশেঠকে বণির্মহাজনদিগের নিকট হইতে তিন কোটি টাকা সংগ্রহ করিবার জন্য আদেশ দিলেন।
রণজিৎ সরকার খবরটা শোনার পর থেকে রাশেদের মন ভীষণ বিষণ্ন। এমন খারাপ খবর শোনার জন্য ও প্রস্তুত ছিল না। কান্নায় রাশেদের দুচোখ দিয়ে অঝোরধারায় পানি ঝরছে। চোখের পানি ঝরে
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাব আলীবদ্দী থাকে মহারাষ্ট্রীয়গণের অত্যাচার নিবারণের জন্য তাঁহাদের সহিত বারংবার যুদ্ধে প্রবৃত্ত হইতে হয়। তজ্জন্য যখনই তাঁহার অর্থের প্রয়োজন হইত, শেঠেরা তৎক্ষণাৎ তাঁহাকে সাহায্য করিতেন এবং তিন
সারাক্ষণ ডেস্ক এই ‘ছুরি’ গল্পে সালমান রুশদি তিনটি গুরুত্বপূণ চরিত্রের উল্লেখ করেছেন- এটি মূলত: ২০২২ সালের আগস্টে তাকে মারাত্মক ছুরিকাঘাত এবং তার কষ্টকর নতুনকরে ফিরে আসার একটি স্মৃতিকথা। প্রথম দুটি
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময়ে শেঠদিগের উন্নতি চরমসীমার উপনীত হয়। তাঁহাদের ঐশ্বর্য্যের সীমা ছিল না। শেঠদিগের গদীতে অনবরত ১০ কোট টাকার কারবার চলিত। জমীদার মহাজন ও অন্তার ব্যবসায়ী সকলেই
স্বদেশ রায় গাড়িতে যতটা ধকল পোহাইতে হইবে মনে করিয়াছিলো তাহা মোটেই ঘটিল না। বরং ঘুমাইয়াই অনেকটা পথ আসিয়াছে। গাড়িতে রওয়ানা হইবার পূর্বে সে মনে করিয়াছিলো, চারিপাশে গ্রামের দৃশ্য দেখিতে দেখিতে
দিলরুবা আহমেদ দিশাটা বেশ কিছুদিন থেকেই নেই, হাওয়া। চারদিকের আবহাওয়ায় কোনো অভাস নেই সে কোথায়, কোনো পূর্বাভাস ছাড়াই সে বেমালুম গায়েব। মেয়েটি এমন-ই।এই আছে এই নেই, বিজলি বাতির সাথে
শ্রী নিখিলনাথ রায় আলিবর্দী খাঁ সিংহাসনে অরোহণের পর, জগৎশেঠ ফতেচাঁদকে বিশিউরূপ সম্মান প্রদর্শন করিয়া সমস্ত কার্য্যেই তাঁহার পরামর্শ গ্রহণ করিতেন। নবাব আলিবন্দী খাঁর রাজত্বকালে মহারাষ্ট্রীয়গণ বারংবার বাঙ্গলা আক্রমণ করেন।
শ্রী নিখিলনাথ রায় আলিবর্দী সসৈন্তে মুর্শিদাবাদাভিমুখে অগ্রসর হইয়া নিজ যাত্রার কথা জগৎশেঠকে’ ও নবাবকে লিখিয়া পাঠান। নবাবকে চতুরতাপূর্ব্বক তিনি যে পত্র লিখিয়াছিলেন, তাহাও জগৎ- শেঠের নিকট প্রথমে প্রেরিত হয়।