পেগি নুনা একটি জাতির চিন্তাধারায় একেক সময়ে একেক ধরনের বিচিত্র ব্যাপার ঘটে থাকে। কোনো এক সময়ে সকলেই জানে কিছু একটা সত্য, এবং একে অন্যের সাথে সে বিষয়ে কথা বলে। কার্যকর হওয়ার আগে সেই
স্বদেশ রায় পৃথিবীর বৃহত্তম সংসদীয় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের লোকসভা নির্বাচন ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হবে। যে সময়ে এ লেখা লিখছি, এখন থেকে আর মাত্র সাতদিন বাকি নির্বাচন শুরু হতে। এবং দুই মাসেরও বেশি সময়
জেমস হিপি পুতিন যে যুদ্ধের পরিসর বাড়িয়েছে তা উদ্বেগজনক মনে হতে পারে তবে শুরুতেই পরিষ্কার করে বলি, আমার মনে হয় না আমরা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দোরগোড়ায় রয়েছি। তবে আমি প্রতিরক্ষা সচিব গ্রান্ট শ্যাপসের সাথে একমত, পুতিন ইউক্রেনে তার বর্তমান অভিযান শুরু করার
সুন্দর সারুক্কাই ভোট দেওয়া হল প্রতিনিধি নির্বাচনের পদ্ধতি । যার মাধ্যমে আমরা সকলে সমানভাবে অংশীদার, জনসম্পদ রক্ষা এবং তাবাড়াদেত পারি। ভোটার হিসাবে আমাদের দায়িত্ব হল জনগণের ধারণাকে শক্তিশালী করা। বর্তমানে ভারতে ভোটের মৌসুম। মনে হতে পারে
প্রতিম বসু ভারতের ২০২৪ সালের নির্বাচনের ফলাফল কী হতে পারে সে নিয়ে বিশেষ সংশয়ের অবকাশ নেই। সাঙ্ঘাতিক কোন অঘটন না ঘটলে নরেন্দ্র মোদী আরো বেশি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরবেন।
অমি বেরা নয় বছর আগে, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে একটি ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন, যেখানে তিনি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি ও স্বাধীনতার প্রতি তাঁর দেশের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেছিলেন। জাপান-মার্কিন জোটের
**হেনি সেন্ডার** ================ প্রতি মাসে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা বোর্ডের সাথে নীতি নির্ধারণী আলোচনা করতে বসেন। সাম্প্রতিক কালে এই গোষ্ঠীর আলোচনাগুলি একটি সরল সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। যখন ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা উচ্চ এবং
স্বদেশ রায় সমাজের কিশোররা যারা শুধু কোমলমতি নয়, তাদের মুখেও থাকে একটা পবিত্রতার ছাপ। আমরা রবীন্দ্রনাথের মায়ার খেলায় এক কিশোর উত্তীয়কে চিনি, সে যাকে ভালোবাসার নয়, মনে মনে তাকেই ভালোবেসে তার মূল্য স্বরূপ নিজের
তাপস দাস সম্প্রতি সোমালিয়ার জলদস্যুরা বিশ্বগণমাধ্যমের বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করে রেখেছে । প্রথমত, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মোজাম্বিক থেকে দুবাইয়ের দিকে যাত্রাগামী বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহকে সোমালিয়ার জলদস্যুদের দ্বারা জিম্মি
ডেভিড ব্রুকস ১৯৭৮ সালে, রাশিয়ার ভিণ্ণমতালম্বী আলেকজান্দার সলজেনিৎসিন হার্ভার্ডে একটি সমাপনী ভাষণ দিয়েছিলেন, সেখানে তিনিআমেরিকানদের আত্মবিশ্বাস ও ইচ্ছাশক্তির ক্ষয় সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন । তিনি বলেছিলেন, “পশ্চিমে আজ যে বৈশিষ্ট্যটি বাইরের কোন পর্যবেক্ষক লক্ষ্য করতে পারেন, তা হলো সাহসিকতার