ইতালির রূপকথা (পার্মার ছেলেরা)
মাক্সিম গোর্কি জেনোয়া-র রেল স্টেশনের সামনেকার স্কোয়ারে প্রচণ্ড ভিড় জমেছে। তাদের সকলেই প্রায় মজুর, এখানে-ওখানে বেশ কিছু ভোজন তৃপ্ত ভদ্র
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় বঙ্গবিনোদের পর ভগবানের পুত্র হরিনারায়ণকে কাননগো-পদ প্রদান করা হয়। ‘১৬৭৯ খৃঃ অব্দে ১০৯০ হিজরী আরঙ্গজেবের রাজত্বের ২২শ
ইতালির রূপকথা (ধর্মঘট)
মাক্সিম গোর্কি নেপুল-এর ট্রানশ্রমিকেরা ধর্মঘট করেছে। রিভিয়েরা-ডি-কিমাইআ জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি খালি গাড়ি। পিয়াজা দেরা ভিত্তোরিয়া-তে এসে জমায়েত হয়েছে
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রধান কাননগো পরগণা-কাননগোদিগের নিকট হইতে ভূমি- সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র তলব করিয়া রাখিতেন। কাননগো- দপ্তরে ভূমিসংক্রান্ত সমস্ত কাগজপত্রই
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বাঙ্গলারাজ্য দিল্লীসাম্রাজ্য হইতে বিচ্ছিন্ন হয়। তাহার পর সুপ্রসিদ্ধ শের শাহা বাঙ্গলা ও দিল্লী
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সমস্ত ভিত্তি এক্ষণে জঙ্গলে পরিপূর্ণ; তথায় একটি ফোয়ারার হ্রদ বা চৌবাচ্চা দেখা যায়। তাহার কিয়দংশ
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গোপালচাঁদের আবেদন অগ্রাহ্য হইলে, তিনি অত্যন্ত অর্থকষ্টে পতিত হইয়া, অবশেষে হতাশ-হৃদয়ে ইহ জীবনের লীলা শেষ করেন।
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সুতরাং কিষণচাদকে স্বতন্ত্র বৃত্তি প্রদান করিতে তাঁহারা সক্ষম নহেন। গোবিন্দচাঁদের মৃত্যুর পর তিনি জীবিত থাকিলে সে
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় করিয়া থাকেন। ওয়ারেন হেষ্টিংস হরকচাঁদকে যে অনুগ্রহ দেখাইবেন বলিয়া ব্যক্ত করিয়াছিলেন, লর্ড কর্ণওয়ালিস্ তাহা অবগত হইয়া
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ইহার পর ওয়ারেন হেষ্টিংস গবর্ণর জেনেরাল-পদে প্রতিষ্ঠিত হইয়া, খাল্ল্সা বা রাজস্ববিভাগ মুর্শিদাবাদ হইতে স্থানান্তরিত করায়, জগৎশেঠদিগের



















