০৩:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের গমে টনপ্রতি ৮০ ডলার বেশি ব্যয় থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া,কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনামের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি; বিরল খনিজ সরবরাহে নতুন জোট যুক্তরাষ্ট্র ও ত্রিনিদাদের যৌথ মহড়া ঘিরে ভেনেজুয়েলার ক্ষোভ রাশিয়া সফলভাবে নতুন পারমাণবিক-চালিত ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে: শীর্ষ জেনারেল দুবাইকে টেকসই স্মার্ট ট্রান্সপোর্ট হাবে রূপান্তর আরটিএর ২০ বছরের সাফল্য উদযাপন আরব আমিরাতে বোতিমের নতুন পরিচয় ‘বোতিম মানি’—সহজ আর্থিক সেবার দ্বার উন্মুক্ত ভারত–চীন সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালু—বাণিজ্য ও কূটনীতিতে সম্পর্ক পুনর্গঠনের পথ দুবাইয়ে পুনর্নির্মাণের পথে নোরা ফাতেহি মার্কিন-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতায়  দুই পরাশক্তির মুখোমুখি সংঘাত ধর্ম,মাতৃত্ব ও রক্ষণশীল মূল্যবোধ নতুন জাগরণে  খ্রিষ্টান নারীদের ঐক্যবদ্ধ করছেন জনপ্রিয় পডকাস্টার

নেটফ্লিক্সের নতুন চাল: প্রথম ৪৮ ঘণ্টায় পুরো সিজন খোলা, তারপর তালা

বিঞ্জ কালচারকে ‘ইভেন্ট উইকএন্ড’ বানানো
অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানাচ্ছে, নেটফ্লিক্স একটি নতুন থ্রিলার সিরিজে পরীক্ষা করছে এমন এক রিলিজ মডেল যেখানে শুরুতে সব এপিসোড একসাথে খুলে দেওয়া হবে, কিন্তু মাত্র দুই দিন। সেই ৪৮ ঘণ্টা শেষ হলে বাকি এপিসোড লক হয়ে যাবে, আর সিরিজ ধীরে ধীরে সাপ্তাহিক ড্রপ হিসেবে চলবে। উদ্দেশ্য হলো একই সাথে দুই ধরনের উত্তেজনা ধরা: “এখনই দেখে ফেলো না হলে স্পয়লার মিস করবে” ধরনের তাৎক্ষণিক চাপ, এবং এরপরে ধীরগতির মুখে-মুখে প্রচার।
অভিনেতা, রাইটার ও মার্কেটিং-এর জন্য মানে কী
এর মানে প্রচারণার উইন্ডো বড় হয়। আগে একবারে বিঞ্জ ড্রপ মানে অভিনেতাদের এক সপ্তাহের প্রেস ট্যুর, তারপর আগ্রহ ঝিমিয়ে পড়ে। এখন তারা লঞ্চের সময় এক রাউন্ড, কয়েক সপ্তাহ পর প্লট টুইস্টের সময় আরেক রাউন্ড করতে পারবে। নেটফ্লিক্সের জন্য এটি মানে আরও লম্বা ‘কনভারসেশন টেইল’, যেটা তাদের বিজ্ঞাপন-সমর্থিত টিয়ারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এতে সৃজনশীল টিমের ওপর চাপ বাড়বে: ইনিশিয়াল ৪৮ ঘণ্টার উইন্ডোতেই এমন হুক বসাতে হবে যাতে দর্শক ভাবে, “এখনই না দেখলে বাদ পড়ে যাব।” মানে, ক্লিফহ্যাঞ্জার ইকোনমিক্স আরও বাড়বে, কারণ এখন শুধু ফাইনালে নয়, প্রথমার্ধেই ‘স্পয়লার-ওয়ার্থি’ বিস্ফোরণ বসানো লাগবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রের গমে টনপ্রতি ৮০ ডলার বেশি ব্যয়

নেটফ্লিক্সের নতুন চাল: প্রথম ৪৮ ঘণ্টায় পুরো সিজন খোলা, তারপর তালা

১০:৩৫:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

বিঞ্জ কালচারকে ‘ইভেন্ট উইকএন্ড’ বানানো
অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানাচ্ছে, নেটফ্লিক্স একটি নতুন থ্রিলার সিরিজে পরীক্ষা করছে এমন এক রিলিজ মডেল যেখানে শুরুতে সব এপিসোড একসাথে খুলে দেওয়া হবে, কিন্তু মাত্র দুই দিন। সেই ৪৮ ঘণ্টা শেষ হলে বাকি এপিসোড লক হয়ে যাবে, আর সিরিজ ধীরে ধীরে সাপ্তাহিক ড্রপ হিসেবে চলবে। উদ্দেশ্য হলো একই সাথে দুই ধরনের উত্তেজনা ধরা: “এখনই দেখে ফেলো না হলে স্পয়লার মিস করবে” ধরনের তাৎক্ষণিক চাপ, এবং এরপরে ধীরগতির মুখে-মুখে প্রচার।
অভিনেতা, রাইটার ও মার্কেটিং-এর জন্য মানে কী
এর মানে প্রচারণার উইন্ডো বড় হয়। আগে একবারে বিঞ্জ ড্রপ মানে অভিনেতাদের এক সপ্তাহের প্রেস ট্যুর, তারপর আগ্রহ ঝিমিয়ে পড়ে। এখন তারা লঞ্চের সময় এক রাউন্ড, কয়েক সপ্তাহ পর প্লট টুইস্টের সময় আরেক রাউন্ড করতে পারবে। নেটফ্লিক্সের জন্য এটি মানে আরও লম্বা ‘কনভারসেশন টেইল’, যেটা তাদের বিজ্ঞাপন-সমর্থিত টিয়ারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এতে সৃজনশীল টিমের ওপর চাপ বাড়বে: ইনিশিয়াল ৪৮ ঘণ্টার উইন্ডোতেই এমন হুক বসাতে হবে যাতে দর্শক ভাবে, “এখনই না দেখলে বাদ পড়ে যাব।” মানে, ক্লিফহ্যাঞ্জার ইকোনমিক্স আরও বাড়বে, কারণ এখন শুধু ফাইনালে নয়, প্রথমার্ধেই ‘স্পয়লার-ওয়ার্থি’ বিস্ফোরণ বসানো লাগবে।