১১:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

স্মার্ট নেতা হবেন কীভাবে? (পর্ব ১০৪)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪
  • 10

পৃথিবীতে মানুষকে সফল হতে হলে সব ক্ষেত্রে নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জন করতে হয়। নেতা মানে কখনও এই নয় যে সে অন্যকে নেতৃত্ব দিবে। নিজের প্রতিটি কাজের নেতাও নিজেকে হতে হয়। এ কারণে জীবনে সব থেকে বেশি প্রয়োজন নেতৃত্বের গুনগুলো নিজের জীবনা চারণের মধ্যে নিয়ে আসা। মানুষ দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও সফল মানুষের জীবন বিশ্লেষণ করে নেতৃত্বের নানান গুন বা আচরণ নির্ধারণ করেছে।

সারাক্ষণে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তেমনি কিছু স্মার্ট নেতা হবার গুনাবলী।

নেতা কীভাবে কনফিলিক্ট ম্যানেজমেন্ট করবে

প্রথমত স্মার্ট নেতা সব সময়ই চেষ্টা করবে যতটা সম্ভব কনফিলিক্ট এড়ানো। তাছাড়া নিজে এমন কোন কাজ করবে না যাতে কনফিলিক্ট সৃষ্টি হয়। বা কোন রূপ ফুয়েল পায় কোন সমস্যা। তারপরেও যদি ঘটনা ঘটে তাহলে নেতা অন্তত এ পথ গুলো প্রাথমিক বিবেচনায় নেবে-

১. সমস্যা যেন আরো গভীরে না যায় এমন কোন কাজ তার নিজের পক্ষ থেকে বা দলের ও টিমের পক্ষ থেকে করা যেন না হয়।

২. সমস্যাকে কখনই যেন কঠোরভাবে সমাধানের চেষ্টা না করা হয়।

৩. সমস্যার পক্ষ গুলোকে সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে।

৪. যতটা সম্ভব পক্ষ কমিয়ে আনতে হবে।

৫. নিজের পক্ষকে যেমন একট ফ্রেমের মধ্যে আনতে হবে প্রতিপক্ষকেও পরোক্ষভাবে হোক বা নমনীয় হয়ে হোক একটা ফ্রেমের মধ্যে আনতে হবে।

৬. প্রতিপক্ষকে একটা ফ্রেমের মধ্যে আনার অর্থ হলো, তাদেরকে একটি নিয়মতান্ত্রিক কাঠামোতে আনা।

৭. যে কোন সমস্যার সমাধানের জন্যে সব থেকে বড় সুবিধা যত বেশি নিয়মতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করা যায় বা নিয়মতান্ত্রিক কাঠামোকে কাজে লাগানো যায়।

৮. উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পৃথিবী বুঝতে পেরেছে সংঘাত কত কঠিন। তাই তার পর থেকে পৃথিবীতে একের পর এক নিয়মতান্ত্রিক কাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করা হয়েছে। এমনকি একের পর এক আঞ্চলিক নিয়মতান্ত্রিক কাঠামো গড়া হয়েছে।

৯. যে কোন স্মার্ট নেতাকে তার যে কোন সমস্যায় ক্ষুদ্র মডেলে হলেও এটাকে অনুসরণ করতে হবে।

১০. যে নেতা যত বেশি শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে পারে সে তত বেশি স্মার্ট নেতা।

 

স্মার্ট নেতা হবেন কীভাবে? (পর্ব ১০৪)

০৯:০০:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

পৃথিবীতে মানুষকে সফল হতে হলে সব ক্ষেত্রে নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জন করতে হয়। নেতা মানে কখনও এই নয় যে সে অন্যকে নেতৃত্ব দিবে। নিজের প্রতিটি কাজের নেতাও নিজেকে হতে হয়। এ কারণে জীবনে সব থেকে বেশি প্রয়োজন নেতৃত্বের গুনগুলো নিজের জীবনা চারণের মধ্যে নিয়ে আসা। মানুষ দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও সফল মানুষের জীবন বিশ্লেষণ করে নেতৃত্বের নানান গুন বা আচরণ নির্ধারণ করেছে।

সারাক্ষণে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তেমনি কিছু স্মার্ট নেতা হবার গুনাবলী।

নেতা কীভাবে কনফিলিক্ট ম্যানেজমেন্ট করবে

প্রথমত স্মার্ট নেতা সব সময়ই চেষ্টা করবে যতটা সম্ভব কনফিলিক্ট এড়ানো। তাছাড়া নিজে এমন কোন কাজ করবে না যাতে কনফিলিক্ট সৃষ্টি হয়। বা কোন রূপ ফুয়েল পায় কোন সমস্যা। তারপরেও যদি ঘটনা ঘটে তাহলে নেতা অন্তত এ পথ গুলো প্রাথমিক বিবেচনায় নেবে-

১. সমস্যা যেন আরো গভীরে না যায় এমন কোন কাজ তার নিজের পক্ষ থেকে বা দলের ও টিমের পক্ষ থেকে করা যেন না হয়।

২. সমস্যাকে কখনই যেন কঠোরভাবে সমাধানের চেষ্টা না করা হয়।

৩. সমস্যার পক্ষ গুলোকে সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে।

৪. যতটা সম্ভব পক্ষ কমিয়ে আনতে হবে।

৫. নিজের পক্ষকে যেমন একট ফ্রেমের মধ্যে আনতে হবে প্রতিপক্ষকেও পরোক্ষভাবে হোক বা নমনীয় হয়ে হোক একটা ফ্রেমের মধ্যে আনতে হবে।

৬. প্রতিপক্ষকে একটা ফ্রেমের মধ্যে আনার অর্থ হলো, তাদেরকে একটি নিয়মতান্ত্রিক কাঠামোতে আনা।

৭. যে কোন সমস্যার সমাধানের জন্যে সব থেকে বড় সুবিধা যত বেশি নিয়মতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করা যায় বা নিয়মতান্ত্রিক কাঠামোকে কাজে লাগানো যায়।

৮. উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পৃথিবী বুঝতে পেরেছে সংঘাত কত কঠিন। তাই তার পর থেকে পৃথিবীতে একের পর এক নিয়মতান্ত্রিক কাঠামোগুলোকে শক্তিশালী করা হয়েছে। এমনকি একের পর এক আঞ্চলিক নিয়মতান্ত্রিক কাঠামো গড়া হয়েছে।

৯. যে কোন স্মার্ট নেতাকে তার যে কোন সমস্যায় ক্ষুদ্র মডেলে হলেও এটাকে অনুসরণ করতে হবে।

১০. যে নেতা যত বেশি শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে পারে সে তত বেশি স্মার্ট নেতা।