০৪:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানের উপকূলীয় শহর ওওইতায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, পুড়ল শতাধিক ঘর বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুতে এগোচ্ছে জাপান গ্রাহকদের ভোগান্তি কমছে না, এবার রবির বিরুদ্ধে অভিযোগ — জিপি ও বাংলালিংকের আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ইশতেহারে শিশু নিরাপত্তা জোরদারের প্রতিশ্রুতি ভারতের স্পষ্ট বার্তা: যেখানেই হোক, সন্ত্রাস দমনে অভিযান চালানোর পূর্ণ অধিকার আছে ইভি আর স্মার্ট গ্যাজেটের জোরে দ্বিগুণের বেশি মুনাফা দেখাল শাওমি ভারতের রেড ফোর্ট হামলার উদ্ধার হওয়া ভিডিও: আত্মঘাতী হামলার সাফাই দিচ্ছিলেন উমর উন-নবী ইন্দোনেশিয়ার শিশুদের ভিডিও গেমে জঙ্গি প্রভাব: পুলিশ গাজীপুরে কয়েল কারখানায় ভয়াবহ আগুনঃ আশে পাশের মানুষ সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন

কেন নদী, বিলে, খালে এত অজ্ঞাতনামা মৃতদেহ

মিডিয়াতে অজ্ঞাতনামা মৃতদেহের যে সংখ্যা দেখা যাচ্ছে তা স্বাভাবিক বললে ভুল হবে। আবার যাদেরকে সনাক্ত করা যাচ্ছে তার ভেতর রয়েছে, সাধারণ কৃষকও। রহস্যজনক তার মৃত্যু। সাধারণ মানুষও বিস্মিত, তার মতো পরিশ্রমী নিতান্ত কৃষককে কেন এভাবে হত্যা করে হাওরে ফেলে রাখা হলো।

এই যে মৃত্যুর মিছিল চলছে এটা অনেক বড় দুঃখের ও উদ্বেগের। কিন্তু তার চেয়েও উদ্বেগের— এ বিষয়ে কি কারও কোনো দায়িত্ব নেই? কেউ কি খুঁজে দেখবে না কেন এই অস্বাভাবিকতা। আর তা অন্য কিছু নিয়ে নয়— মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে। মৃত্যুর পরে সে হয়ে যাচ্ছে অজানা। পরিবার থেকে বলা হচ্ছে না তাদের মানুষটি হারিয়ে গেছে। তারাও নীরব।

সমাজের এই নীরবতার ভাষা কি গুরুত্বহীন? এতটা নীরবতা আর বেওয়ারিশ লাশ এতটা সহজলভ্য হলে সেই সময়টাকে কী নামে চিহ্নিত করা যায়?

মানুষ যেমন খাদ্য চায়, বাসস্থান চায় তেমনি সে স্বাভাবিকভাবে মারা যেতেও চায়। বেওয়ারিশ লাশ হয়ে মানুষ পৃথিবী থেকে চলে যাবে এ কোন যাত্রা?

আর পরিবারকে নীরব থাকতে হবে— এও বা কোন সময়?

জনপ্রিয় সংবাদ

‘সুইম শেডি’ নাম নিয়ে আইনি লড়াইয়ে এমিনেম

কেন নদী, বিলে, খালে এত অজ্ঞাতনামা মৃতদেহ

০৯:৪৪:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

মিডিয়াতে অজ্ঞাতনামা মৃতদেহের যে সংখ্যা দেখা যাচ্ছে তা স্বাভাবিক বললে ভুল হবে। আবার যাদেরকে সনাক্ত করা যাচ্ছে তার ভেতর রয়েছে, সাধারণ কৃষকও। রহস্যজনক তার মৃত্যু। সাধারণ মানুষও বিস্মিত, তার মতো পরিশ্রমী নিতান্ত কৃষককে কেন এভাবে হত্যা করে হাওরে ফেলে রাখা হলো।

এই যে মৃত্যুর মিছিল চলছে এটা অনেক বড় দুঃখের ও উদ্বেগের। কিন্তু তার চেয়েও উদ্বেগের— এ বিষয়ে কি কারও কোনো দায়িত্ব নেই? কেউ কি খুঁজে দেখবে না কেন এই অস্বাভাবিকতা। আর তা অন্য কিছু নিয়ে নয়— মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে। মৃত্যুর পরে সে হয়ে যাচ্ছে অজানা। পরিবার থেকে বলা হচ্ছে না তাদের মানুষটি হারিয়ে গেছে। তারাও নীরব।

সমাজের এই নীরবতার ভাষা কি গুরুত্বহীন? এতটা নীরবতা আর বেওয়ারিশ লাশ এতটা সহজলভ্য হলে সেই সময়টাকে কী নামে চিহ্নিত করা যায়?

মানুষ যেমন খাদ্য চায়, বাসস্থান চায় তেমনি সে স্বাভাবিকভাবে মারা যেতেও চায়। বেওয়ারিশ লাশ হয়ে মানুষ পৃথিবী থেকে চলে যাবে এ কোন যাত্রা?

আর পরিবারকে নীরব থাকতে হবে— এও বা কোন সময়?