০১:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

সিক্সজি প্রযুক্তির মাঠপর্যায়ের পরীক্ষা চীনে

  • Sarakhon Report
  • ০৫:২৪:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
  • 32

চীনের পূর্বাঞ্চলের চিয়াংসু প্রদেশের রাজধানী নানচিংয়ে অবস্থিত পার্পল মাউন্টেন ল্যাবরেটরি সম্প্রতি একটি কনফারেন্সে বিশ্বের প্রথম সিক্সজি নেটওয়ার্কের মাঠপর্যায়ের সফর পরীক্ষার ঘোষণা দিয়েছে।

এই পরীক্ষায় তারা ড্রোন ব্যবহার করে দেখেছে—সিক্স-জি নেটওয়ার্ক শুধু দ্রুত ডেটা পাঠাতে পারে না, বরং এটি ড্রোন বা অন্য বস্তু কোথায় আছে, তাও শনাক্ত করতে পারে নিখুঁতভাবে।

গবেষক হুয়াং ইয়ংমিং বলেন, ‘যখন ড্রোনের দিকে সিগন্যাল পাঠানো হয়, তখন সেটি প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। এই প্রতিফলিত সিগন্যাল বিশ্লেষণ করেই ড্রোনের অবস্থান বোঝা যায়।’

তিনি জানান, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আগের চেয়ে ১০ গুণ বেশি দ্রুত সংযোগ পাওয়া যাবে। একইসাথে এটি খুব স্পষ্টভাবে যেকোনো বস্তুর অবস্থানও শনাক্ত করতে পারবে।

ল্যাবরেটরির পরিচালক ইউ শিয়াওহু বলেন, ‘আগে শুধু রাডার দিয়ে বস্তু শনাক্ত হতো। এখন আমরা বেইজ স্টেশনেই রাডার ও যোগাযোগের কাজ একসাথে করতে চাই। এতে এক কিলোমিটার দূরের বস্তুও ধরা পড়বে।’

এই প্রযুক্তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, এবং স্বল্প উচ্চতার আকাশপথে পণ্য পরিবহনে কাজে লাগানো যাবে। যদি কোনও অননুমোদিত ড্রোন নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকে পড়ে, সিক্সজি বেইজ স্টেশন সেটা চিনতে পারবে এবং অবস্থান জানাতে পারবে।

সিএমজি বাংলা

সিক্সজি প্রযুক্তির মাঠপর্যায়ের পরীক্ষা চীনে

০৫:২৪:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

চীনের পূর্বাঞ্চলের চিয়াংসু প্রদেশের রাজধানী নানচিংয়ে অবস্থিত পার্পল মাউন্টেন ল্যাবরেটরি সম্প্রতি একটি কনফারেন্সে বিশ্বের প্রথম সিক্সজি নেটওয়ার্কের মাঠপর্যায়ের সফর পরীক্ষার ঘোষণা দিয়েছে।

এই পরীক্ষায় তারা ড্রোন ব্যবহার করে দেখেছে—সিক্স-জি নেটওয়ার্ক শুধু দ্রুত ডেটা পাঠাতে পারে না, বরং এটি ড্রোন বা অন্য বস্তু কোথায় আছে, তাও শনাক্ত করতে পারে নিখুঁতভাবে।

গবেষক হুয়াং ইয়ংমিং বলেন, ‘যখন ড্রোনের দিকে সিগন্যাল পাঠানো হয়, তখন সেটি প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। এই প্রতিফলিত সিগন্যাল বিশ্লেষণ করেই ড্রোনের অবস্থান বোঝা যায়।’

তিনি জানান, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আগের চেয়ে ১০ গুণ বেশি দ্রুত সংযোগ পাওয়া যাবে। একইসাথে এটি খুব স্পষ্টভাবে যেকোনো বস্তুর অবস্থানও শনাক্ত করতে পারবে।

ল্যাবরেটরির পরিচালক ইউ শিয়াওহু বলেন, ‘আগে শুধু রাডার দিয়ে বস্তু শনাক্ত হতো। এখন আমরা বেইজ স্টেশনেই রাডার ও যোগাযোগের কাজ একসাথে করতে চাই। এতে এক কিলোমিটার দূরের বস্তুও ধরা পড়বে।’

এই প্রযুক্তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, এবং স্বল্প উচ্চতার আকাশপথে পণ্য পরিবহনে কাজে লাগানো যাবে। যদি কোনও অননুমোদিত ড্রোন নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকে পড়ে, সিক্সজি বেইজ স্টেশন সেটা চিনতে পারবে এবং অবস্থান জানাতে পারবে।

সিএমজি বাংলা