হিউএনচাঙ বলেন, এই মঠের বারাণ্ডাগুলি ধ্যানধারণার পক্ষে খুব উপযুক্ত। জাতকের বহু ঘটনাই বারানসীতে ঘটেছিল বলে বর্ণিত আছে। আর সেইসব ঘটনার অনেক জায়গায়ই স্মারক-স্তুপ ছিল।
কাজেই হিউএনচাঙের পক্ষে অনেক দ্রষ্টব্য এখানে ছিল। ঐতিহাসিকই হোক, কিম্বদন্তীমূলকই হোক, সব জায়গায়ই পূজা নিবেদন করে তিনি বারানসী ত্যাগ করে উত্তরমুখে গণ্ডকতীরে বৈশালীতে গেলেন।
এ সময় বৈশালী নগরের চিহ্নও ছিল না, তবু আম্রপালী সঙ্ঘকে যে আম্রকুঞ্জ দান করেছিল ইত্যাদি নানা ঘটনার কথিত স্থান আর স্তূপ তিনি দর্শন করেন। বুদ্ধের মৃত্যুর এক শত বছর পরে বৈশালীতে সঙ্ঘের দ্বিতীয় সভা হয়েছিল।
(চলবে)