কূটনৈতিক বার্তা ও যুদ্ধের বাস্তবতা
আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরুজালেমে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকে গাজা যুদ্ধের অবসান, জিম্মি ও আটক ব্যক্তিদের মুক্তি এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য সুস্পষ্ট রাজনৈতিক পথনকশার ওপর জোর দেন। ২০২০ সালের আব্রাহাম অ্যাকর্ডসের ধারাবাহিকতায় আমিরাত কূটনৈতিক সংযোগ বজায় রেখেছে, তবে টেকসই মানবিক প্রবেশাধিকার ও যুদ্ধবিরতি-ভিত্তিক শাসনব্যবস্থার পরিকল্পনা দাবি করছে।
আঞ্চলিক ঝুঁকি, সহায়তা ও পরবর্তী ধাপ
বৈঠকে রেড সি শিপিং ঝুঁকি, পশ্চিম তীরের উত্তেজনা ও সাহায্য সরবরাহ বাড়ানো নিয়েও আলোচনা হয়। ধাপে ধাপে বন্দি বিনিময়, রাফাহ-খান ইউনুসে নিশ্চয়তা ও তদারকির সঙ্গে সহায়তা করিডর—এমন একটি প্যাকেজের দিকে মধ্যস্থতাকারীরা নজর দিচ্ছেন। রাজনীতিক চাপ, জিম্মি পরিবারের দাবি ও জোট-রাজনীতিই ইসরায়েলের হিসাব নির্ধারণ করবে; আর আমিরাতের লক্ষ্য বাণিজ্য রুট সুরক্ষা ও উগ্রপন্থা ঠেকানো।