চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে দেশে চাঁদাবাজি বেড়েছে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি বা রাজনৈতিক সরকারের অংশগ্রহণ ছাড়া এই সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়।
আগের তুলনায় বাড়তি অর্থ আদায়
ড. সালেহউদ্দিনের ভাষায়, আগে যেখানে এক টাকা চাঁদা নেওয়া হতো, এখন সেখানে দেড় টাকা বা দুই টাকা আদায় করা হচ্ছে। শুধু নতুন পক্ষই নয়, পুরনো শক্তিগুলোও চাঁদাবাজিতে যুক্ত হয়েছে। এমনকি যারা ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্য, তারাও এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত।
পণ্যমূল্যের ওপর প্রভাব
চাঁদাবাজির কারণে বাজারে পণ্যমূল্য ক্রমেই বাড়ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তবে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া তার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তার মতে, অন্তর্বর্তী সরকার নির্দিষ্ট কাউকে ধরার নীতি অনুসরণ করছে না।
মুদ্রাস্ফীতি কমানোর আশ্বাস
অর্থ উপদেষ্টা আরও জানান, বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থায় সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। আগামী জুনের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশে নেমে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















