০১:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

পুরোদমে কাজে ফেরার আগের শেষ শুক্রবার

  • Sarakhon Report
  • ০৮:০০:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
  • 17

ফয়সাল আহমেদ

এ শুক্রবারের একদিকে যেমন গরম হাওয়ায় উত্তপ্ত হচ্ছে শহর অন্যদিকে দূর পাল্লার বাসে ভরে ঢাকায় ফিরছে মানুষ।

গরম চারপাশে উত্তপ্ত এই শহরে গাড়ি ঘোড়ার ভিড় এখনও অনেকটাই কম। তবে লোকাল বাসে মানুষের ভিড় অনেক। রাস্তাঘাটে শুধু লোকাল বাস এবং প্রাইভেটকারই বেশি চলাচল করছে। দূরপাল্লার বড় বাসগুলো খুবই কম। মানুষ এখনো ঢাকায় ফিরছে।

 

ঢাকার আশেপাশে জেলাগুলোর বাস যাত্রী ভরে ভরে ঢাকা আসলেও যাওয়ার সময় দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। এখনো অনেক মানুষ ঢাকা মুখি হচ্ছে, ঢাকায় ফিরছে। তাই বাসগুলো ঢাকায় আসার যাত্রী পেলেও যাওয়ার সময় গাড়িগুলো যাত্রীছাড়াই  বাসস্ট্যান্ড ছেড়ে যাচ্ছে। পরবর্তীতে লোকাল বাসের মতো রাস্তায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে যাত্রী তুলছে।

 

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক

 

যানজট বলতে যা বোঝায় ,  ঢাকার ভিতরে তেমন যানজটের ভোগান্তিতে  পড়তে হয়নি এদিন মানুষকে । ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বড় বড় রাস্তায় যানজট দেখাচ্ছে যাচ্ছে। আজও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট বেধেছিলো।

শহরে যানজট না থাকলেও অত্যন্ত গরমের কারণে বাসের ভিতর অনেক মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।  কেউ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে।

 

 

এত কিছুর ভেতরে স্বস্তির কথা হচ্ছে  মানুষ সময় মত নির্দিষ্ট গন্তব্য পৌঁছাতে পারছে। যা আর কিছুদিন পর হয়তো সম্ভব হবে না। কারণ আগের মত আবারো যানজটের কারণে সামান্য দূরত্বের পথ অতিক্রম করতে লেগে যাবে অনেক সময়।

 

 

গরম থাকায় লোকাল বাসে যাত্রী কম থাকলেও  পানি, পেয়ারা, শসা ইত্যাদি খাবার বিক্রি করা হচ্ছে। যা আগেও করা হতো। তবে বর্তমানে গরমের কারণে পানি ও শসা ব্যাপক পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে। যা অন্যান্য সময় তুলনা অনেক বেশি।

 

 

আর এই শেষ শুক্রবারে জেলা শহর থেকে মানুষের ঢাকায় ফেরা এটাই ঈংগিত দেয়- গরম,বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ, মানুষের ভিড়, ধীরে ধীরে যানজটের বৃদ্ধি সব মিলিয়ে ঢাকা আবার তার আগের রূপে ফিরে যাচ্ছে।

পুরোদমে কাজে ফেরার আগের শেষ শুক্রবার

০৮:০০:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ফয়সাল আহমেদ

এ শুক্রবারের একদিকে যেমন গরম হাওয়ায় উত্তপ্ত হচ্ছে শহর অন্যদিকে দূর পাল্লার বাসে ভরে ঢাকায় ফিরছে মানুষ।

গরম চারপাশে উত্তপ্ত এই শহরে গাড়ি ঘোড়ার ভিড় এখনও অনেকটাই কম। তবে লোকাল বাসে মানুষের ভিড় অনেক। রাস্তাঘাটে শুধু লোকাল বাস এবং প্রাইভেটকারই বেশি চলাচল করছে। দূরপাল্লার বড় বাসগুলো খুবই কম। মানুষ এখনো ঢাকায় ফিরছে।

 

ঢাকার আশেপাশে জেলাগুলোর বাস যাত্রী ভরে ভরে ঢাকা আসলেও যাওয়ার সময় দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। এখনো অনেক মানুষ ঢাকা মুখি হচ্ছে, ঢাকায় ফিরছে। তাই বাসগুলো ঢাকায় আসার যাত্রী পেলেও যাওয়ার সময় গাড়িগুলো যাত্রীছাড়াই  বাসস্ট্যান্ড ছেড়ে যাচ্ছে। পরবর্তীতে লোকাল বাসের মতো রাস্তায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে যাত্রী তুলছে।

 

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক

 

যানজট বলতে যা বোঝায় ,  ঢাকার ভিতরে তেমন যানজটের ভোগান্তিতে  পড়তে হয়নি এদিন মানুষকে । ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বড় বড় রাস্তায় যানজট দেখাচ্ছে যাচ্ছে। আজও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট বেধেছিলো।

শহরে যানজট না থাকলেও অত্যন্ত গরমের কারণে বাসের ভিতর অনেক মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।  কেউ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে।

 

 

এত কিছুর ভেতরে স্বস্তির কথা হচ্ছে  মানুষ সময় মত নির্দিষ্ট গন্তব্য পৌঁছাতে পারছে। যা আর কিছুদিন পর হয়তো সম্ভব হবে না। কারণ আগের মত আবারো যানজটের কারণে সামান্য দূরত্বের পথ অতিক্রম করতে লেগে যাবে অনেক সময়।

 

 

গরম থাকায় লোকাল বাসে যাত্রী কম থাকলেও  পানি, পেয়ারা, শসা ইত্যাদি খাবার বিক্রি করা হচ্ছে। যা আগেও করা হতো। তবে বর্তমানে গরমের কারণে পানি ও শসা ব্যাপক পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে। যা অন্যান্য সময় তুলনা অনেক বেশি।

 

 

আর এই শেষ শুক্রবারে জেলা শহর থেকে মানুষের ঢাকায় ফেরা এটাই ঈংগিত দেয়- গরম,বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ, মানুষের ভিড়, ধীরে ধীরে যানজটের বৃদ্ধি সব মিলিয়ে ঢাকা আবার তার আগের রূপে ফিরে যাচ্ছে।