বিখ্যাত কবি শামসুর রহমানের পিতা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও চাচা আরিফুর রহমান চৌধুরী এবং কাদের সর্দারের ভাই মির্জা ফকির মোহাম্মদ।
সমাজের যে ভবিষ্যত রূপ আজ বাংলাদেশের জনসাধারণ প্রত্যক্ষ করছেন সেখানে সকল সমনাধিকারের ভিত্তিতে রাষ্ট্রীয়, অর্থনৈতিক ও সংস্কৃতির জীবন গঠিত হবে এবং উন্নয়ন ও পরিপূর্ণতার সাধারণ লক্ষ্যে উপনীত হবার প্রয়াসে সকলে অংশগ্রহণ করবেন।”
বঙ্গবন্ধুর মতো তাঁর জীবন আত্মত্যাগে পূর্ণ ও ট্র্যাজিক। বঙ্গবন্ধুর মতো কখনও তিনিও জনগণের আন্দোলন থেকে বিচাক হননি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর তাঁকে ক্ষমতায় অধিছিৎ হওয়ার কথা বলা হলেও তিনি তা অস্বীকার করেন এবং ঘাতকদের হাতে প্রাণ দেন। শুধু তাই নয় বনি ও তাঁর নিজের দল থেকেও খালা সম্মানে বঞ্চিত হয়েছেন।
সরদার ফজলুল করিম লিখেছিলেন “বুদ্ধিমানরা। ইতিহাসের সঙ্গে যায়। নির্বোধকে ইতিহাস টেনে নেয়। তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন আমাদের সমকালীন সাথীদের অন্যতম সেই ব্যক্তি, যিনি ইতিহাসের গতিপথকে সচেতনভাবে অনুসরণ করেছেন। যিনি ইতিহাসের সঙ্গে গেছেন।”
তাজমহল
ঢাকার আরেকটি পুরনো সিনেমার হল. তাজমহল। আমরা অধিকাংশই জানি না, এর মালিক ছিলেন বিখ্যাত কবি শামসুর রহমানের পিতা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও চাচা আরিফুর রহমান চৌধুরী এবং কাদের সর্দারের ভাই মির্জা ফকির মোহাম্মদ। তাজমহলও একসময় চলু সিনেমা হল ছিল। মুখলেসুর রহমান নারায়ণগঞ্জের বাণী সিনেমারও মালিক ছিলেন। পরে এর নাম হয়। ডায়মন্ড সিনেমা।
(চলবে)
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-১০৪)