শ্রী নিখিলনাথ রায় লইয়া সমরক্ষেত্রে আত্মবিসর্জন দেন; কিন্তু স্বীয় পরিবারবর্গের অবস্থা স্মরণ করিয়া তাহা হইতে প্রতিনিবৃত্ত হইলেন। তাঁহার এইরূপ বিশ্বাস ছিল, যে তাঁহার মৃত্যুর পর তদীয় পরিবারবর্গ মুর্শিদাবাদে বন্দী হইয়া
শ্রী নিখিলনাথ রায় আলি মহম্মদ ও লহরীমাল লিখিত হইয়াছে। নবাব-সেনাপতি লহরী- মাল সসৈন্যে বীরকিটি। গ্রামের নিকটস্থ হইলে, আলি মহম্মদও তথায় শিবির সন্নিবেশ করে। আলি মহম্মদের সৈন্যগণের উৎসাহ ও অধ্যবসায় দেখিয়া
শত শত বছর আগে, এক প্রসিদ্ধ ইসলামিক লাইব্রেরি বিশ্বে আরবি সংখ্যা নিয়ে আসে। যদিও সেই লাইব্রেরি বহু আগেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে কিন্তু গণিতে এটি যে বিপ্লব ঘটিয়েছিল, তা আমাদের পৃথিবীকেই
শ্রী নিখিলনাথ রায় কিঞ্চিৎ তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন বোধ করিয়াছিলেন। সহসা এক ঘটনা উপস্থিত হইল। রাজার অধীনতায় যে সমস্ত সৈন্য ছিল, অনেক দিন হইতে তাহারা বেতন প্রাপ্ত হয় নাই। তৎকালে
শ্রী নিখিলনাথ রায় মুর্শিদাবাদ ও বীরভূম জেলায় রাজসাহী নামে এক একটি পরগণা দৃষ্ট হয়, এবং তাহাও উদয়নারায়ণের জমীদারির অন্তর্ভূত ছিল। ফলতঃ তাঁহার জমীদারি যে পদ্মার উভয় পারে বিস্তৃত ছিল, তাহাতে
শ্রী নিখিলনাথ রায় কারাবাস ও অর্থদণ্ডাদির ত কথাই নাই। এই বর্ণনা অতিরঞ্জিত হইলেও জমীদারগণ যে মুর্শিদকুলী খাঁর সময়ে যারপর নাই কষ্ট ভোগ করিয়াছিলেন, তাহার অনেক প্রমাণ আছে। এইরূপ অযথা অত্যাচারে
শ্রী নিখিলনাথ রায় বাণিজ্যস্থল বলিয়া কথিত, তত দিন হইতে নেমিনাথ-মন্দিরের প্রতিষ্ঠা। মন্দিরটি পশ্চিমমুখে অবস্থিত। প্রবেশদ্বার দিয়া একটি প্রাঙ্গণে উপ- স্থিত হইয়া দক্ষিণমুখে আর একটি প্রাঙ্গণে প্রবেশ করিতে হয়। সেই প্রাঙ্গণের
(প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ) নাম: মালতী শিকদার স্বামী: স্বর্গীয় কৃষ্ণকান্ত শিকদার (১৯৭১ সালে পাক বাহিনীর হাতে নিহত) গ্রাম : ডান্ডুহাট, ডাক: বাইশারি, ইউনিয়ন: বাইশারি থানা: বানারীপাড়া, জেলা: বরিশাল শিক্ষাগত যোগ্যতা: নিরক্ষর
(প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ) নাম: রোকেয়া বেগম পিতা: মোঃ জয়নাল আবেদিন গ্রাম: গোবিন্দপুর, ডাক: মঈনপুর বাজার, ইউনিয়ন কাইয়ুমপুর ১৯৭১ সালে বয়স: ১৬/১৭ থানা: কসবা, জেলা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া (১৯৭১ সালে কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত মহকুমা)