শ্রী নিখিলনাথ রায় আমি যখনই তাহাদিগকে আহবান করি- য়াছি, তখনই তাহারা আমার আদেশ অমান্য করিয়াছে এবং আমাকে তাহাদের শত্রু ও রাজ্য হইতে বিতাড়িত মনে করিয়াছে। আমার কার্য্য নির্ব্বাহের জন্য
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাব জগৎশেঠকে বন্দী করিলে, ভান্সিটার্ট বিরক্ত হইয়া তাঁহাকে এক পত্র লিখিয়া পাঠান। তিনি আমিয়ট সাহেবের নিকট হইতে জগৎশেঠদিগের সংবাদ অবগত হইয়াছিলেন। আমিয়ট তৎকালে কাশীমবাজারে অবস্থিতি করিতেছিলেন।
শ্রী নিখিলনাথ রায় ১৭৬০ খৃঃ অব্দে মীরজাফর সিংহাসনচ্যুত হইলে, তাঁহার জামাতা কাসেম আলি খাঁ (মীর কাসেম) বাঙ্গলার মসনদে উপবিষ্ট হন। সিংহাসন-প্রাপ্তির পূর্ব্বে কাসেম আলি ইংরেজদিগের নিকট প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হইয়াছিলেন যে,
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই অভ্যর্থনায় প্রার ৮০ হাজার টাকা ব্যয় হওয়ার কথা শুনা যায় এবং কেবল জগৎশেঠের সমাদরের জন্ত ১৭,৩৭৪, আর্কট মুদ্রা ব্যয় করা হইয়াছিল’ জগৎশেঠের সবিশেষ সাহায্যে মীরজাফর
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময়ে জগৎশেঠ বাটা দিয়া মুর্শিদাবাদ টাকশালে নিজের সমস্ত মুদ্রা মুদ্রিত করিতেন। ১৭৬০ খৃঃ অব্দে, কাশীমবাজারের অধ্যক্ষ ব্যাটসন সাহেব কলিকাতায় লিখিয়া পাঠান যে, জগৎশেঠ শতকরা এক
সারাক্ষণ ডেস্ক আধুনিক মানুষের উৎপত্তি আফ্রিকায় এবং সেখানেই মানুষ সবচেয়ে বেশি দিন বসবাস করেছে। তাদের কাছে প্রচুর জেনেটিক বৈচিত্র্যের বিকাশের সময় আছে- যা ত্বকের রঙ পর্যন্ত যায়। যে গবেষকরা এটি
শ্রী নিখিলনাথ রায় শুনিয়া, আমীরচাদ মুচ্ছিত হইয়া পড়েন। তাহার পর তাঁহার মস্তিষ্ক বিকৃত হওয়ায়, ক্লাইব তাঁহাকে তীর্থযাত্রার পরামর্শ প্রদান করিয়াছিলেন। ষড়যন্ত্রে শেঠদিগের লাভা- লাভের কথা বিশেষ কিছু বুঝা যায়
শ্রী নিখিলনাথ রায় তিনিও জগৎশেঠ ও রায়দুর্লভের নিকট হইতে সাহায্য প্রাপ্ত হইবেন বলিয়া ইংরেজ দিগকে অবগত করান। ইংরেজেরা মীরজাফরের প্রস্তাবই সঙ্গত মনে করেন; কিন্তু ইয়ার লতিবকৈও হস্তচ্যুত করেন নাই।
শ্রী নিখিলনাথ রায় আমার মতে মীরজাফরকে সহায় করিয়া ইংরেজদিগের সহিত যোগ দিয়া সিরাজকে পদচ্যুত করা যাইতে পারে। ইংরেজদিগের সহিত আমার বিলক্ষণ পরিচয় আছে; সুতরাং এবিষয়ে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করিতে পারিব।
শ্রী নিখিলনাথ রায় ২৩ শে নবেম্বর ফল্কা হইতে মেজর কিল্- প্যাট্রিক পুনর্ব্বার জগৎশেঠকে লিখিয়া পাঠান যে, তাঁহারই উপর সমস্ত বিষয় নির্ভর করিতেছে এবং একমাত্র তাঁহারই দ্বারা তাঁহারা নবাবের সহিত বিবাদনিষ্পত্তির