০১:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৮)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ গোড়ায়, শুরু করার আগে, ও সময় নিতে লাগল। প্রথমে একবার নির্বিকারভাবে গাড়ির চতুর্দিকে জটলা-পাকিয়ে-দাঁড়ানো ‘এস-আর’-দের দিকে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৭)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ তখনও বাস্স্কাকভ পাইপ টেনে চলেছে। টানা-টানা সর্-সরু চোখদুটো কচকে মুখখানাকে এমন নিপট ভালোমানুষের মতো করে রেখেছে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৭)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি সেই মানুষ, যিনি বিধাতার সন্ধান করেছেন, নিজের জন্যে নয়, সমস্ত মানুষের জন্যে। তিনি ভগবানের কাছে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০১)

সন্ন্যাসী ঠাকুর আমি বাবার একখানা ফটো তোমাকে দিব। সেই ফটোর দিকে চাহিয়া আমার তুমি বাবাকে জীবস্ত দেখিতে পাইবে।” সুহাদদা বলিলেন,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৬)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ মাথোরকা তামাকের ধোঁয়ার কুয়াশার মধ্যে জনতা জোরে-জোরে নিশ্বাস নিচ্ছে। এখান-ওখান থেকে সমর্থনসূচক চিৎকার কানে এল। এবার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৬)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি বিধাতাকে অভিশাপ দাও, অপরিচিতকে প্রেম বিলাও! কিন্তু, আমাকে শান্তিতে থাকতে দাও! আমাকে জ্বালিও না! কারণ আমিও

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৫)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ অস্থায়ী সরকার যে কঠিন অবস্থার মধ্যে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে তার কথা বলল ও। বলল, জার্মানরা

জিওগ্রাফিক্যাল নির্বাচিত এই বছরের সেরা জলবায়ুবিষয়ক বই

সারাক্ষণ ডেস্ক একটি জগতে যেখানে জলবায়ুসংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ দিনে দিনে আগের তুলনায় বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে, হাতে থাকা বিপুল পরিমাণ তথ্যের কারণে অনেক

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০০)

সন্ন্যাসী ঠাকুর দুঃখ-বিপদের পথে যে রোমাঞ্চ আছে আমার সেই বালকবয়সে তাহার আকর্ষণ আমার কাছে কম লোভনীয় নয়। বলিলাম “আমি পিছপা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৪)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ মুখে বসন্তের দাগ। কৃষকটির একহাতে একটা ইস্তাহার, অন্য হাতে একটা ছোঁড়াখোঁড়া ঘোড়ার লাগাম। লাগামটা বোধহয় মেরামত