০৭:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
ডিজনি রিমেক ক্লান্ত? পুরোপুরি না—‘অ্যাটলান্টিস’ এখনো প্রাধান্যে ‘দ্য বস’-এর সঙ্গে বেড়ে ওঠা— জীবনের ছন্দ খুঁজে পাওয়া ঘুম এখন স্ট্যাটাস সিগনাল: ‘স্লিপম্যাক্সিং’ কেন মানুষকে আরও ক্লান্ত করছে কানাডার স্থাপত্য বিস্ময়— বৃষ্টি থেকে অনুপ্রেরণা, টরন্টোর স্কাইডোম চেইনসো ম্যান’ বক্স অফিসে নাম্বার ওয়ান: অ্যানিমে এখন শুধু ‘নিশ’ নয়, মেইন ইভেন্ট অজানা প্রাণীর অস্তিত্বে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি  জাংকুকের একক স্টেজ এখন টিকটক-ক্যামেরা ফার্স্ট: ফ্যানের ফোনই অফিসিয়াল শট” মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৫৪) অ্যাপল ম্যাপসেও এখন বিজ্ঞাপন? ‘নিয়ার মি’ সার্চই হবে বিডিং ওয়ার সিটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ চার দিন- ড্যাফোডিল ও সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত শতাধিক

এয়ার ইন্ডিয়া বোয়িং এ আবার সমস্যা:  টোকিও-দিল্লি ফ্লাইট কলকাতায় অবতরণ

কলকাতায় নিরাপদে অবতরণ

টোকিওর হানেদা বিমানবন্দর থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা হওয়া এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট AI357 রবিবার কলকাতায় অবতরণ করতে বাধ্য হয়। যাত্রী ও ক্রু সদস্যরা কেবিনের ভিতরে ক্রমাগত উষ্ণ তাপমাত্রার সমস্যার মুখে পড়েছিলেন। এ কারণে ‘সতর্কতামূলক অবতরণ’ করা হয় বলে এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে। বিমানটি কলকাতায় নিরাপদে নামার পর প্রযুক্তিগত পরীক্ষা চলছে।

এক বিবৃতিতে এয়ার ইন্ডিয়া বলেছে, “২৯ জুন ২০২৫ তারিখে হানেদা থেকে দিল্লিগামী AI357 ফ্লাইটটি কেবিনে ক্রমাগত উষ্ণ তাপমাত্রার কারণে সতর্কতামূলকভাবে কলকাতায় অবতরণ করে। বিমানটি নিরাপদে নেমেছে এবং এখন পরীক্ষা চলছে।”

যাত্রীদের সহায়তা ও বিকল্প ব্যবস্থা

এয়ার ইন্ডিয়া আশ্বস্ত করেছে যে কলকাতায় তাদের মাটির কর্মীরা যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করছেন এবং দিল্লি পৌঁছানোর জন্য বিকল্প ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।

সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “আমাদের যাত্রীদের যে অসুবিধা হয়েছে, তার জন্য আমরা দুঃখিত।”

আগের দিনের আরেক ঘটনা

এর ঠিক এক দিন আগে, শুক্রবার ২৭ জুন, মুম্বাই থেকে চেন্নাইগামী AI639 ফ্লাইটটিও মাঝ আকাশ থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হয়। কেবিনে পুড়ে যাওয়ার গন্ধ পাওয়া গেলে ক্রুরা সতর্কতামূলক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিমানটিকে মুম্বাইতে ফিরিয়ে আনেন। এয়ার ইন্ডিয়া জানায়, বিমানটি নিরাপদে অবতরণ করে এবং যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য বিকল্প বিমান ব্যবস্থা করা হয়।

সংস্থার ভাষ্য অনুযায়ী, “ফ্লাইট AI639-এর ক্রু কেবিনে পোড়া গন্ধের কারণে সতর্কতামূলকভাবে ফিরে আসে। মুম্বাইয়ে আমাদের সহকর্মীরা যাত্রীদের সকল প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করেন।”

টেকনিক্যাল নির্ভরযোগ্যতা ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

পরপর দুটি এমন ঘটনা এয়ার ইন্ডিয়ার টেকনিক্যাল নির্ভরযোগ্যতা এবং যাত্রী নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশেষ করে এমন সময়ে যখন টাটা গ্রুপের মালিকানায় সংস্থাটি বড় ধরনের বহর ও পরিষেবা সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা DGCA উভয় ঘটনার বিস্তারিত প্রতিবেদন চেয়েছে বলে জানা গেছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিজনি রিমেক ক্লান্ত? পুরোপুরি না—‘অ্যাটলান্টিস’ এখনো প্রাধান্যে

এয়ার ইন্ডিয়া বোয়িং এ আবার সমস্যা:  টোকিও-দিল্লি ফ্লাইট কলকাতায় অবতরণ

০৫:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫

কলকাতায় নিরাপদে অবতরণ

টোকিওর হানেদা বিমানবন্দর থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা হওয়া এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট AI357 রবিবার কলকাতায় অবতরণ করতে বাধ্য হয়। যাত্রী ও ক্রু সদস্যরা কেবিনের ভিতরে ক্রমাগত উষ্ণ তাপমাত্রার সমস্যার মুখে পড়েছিলেন। এ কারণে ‘সতর্কতামূলক অবতরণ’ করা হয় বলে এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে। বিমানটি কলকাতায় নিরাপদে নামার পর প্রযুক্তিগত পরীক্ষা চলছে।

এক বিবৃতিতে এয়ার ইন্ডিয়া বলেছে, “২৯ জুন ২০২৫ তারিখে হানেদা থেকে দিল্লিগামী AI357 ফ্লাইটটি কেবিনে ক্রমাগত উষ্ণ তাপমাত্রার কারণে সতর্কতামূলকভাবে কলকাতায় অবতরণ করে। বিমানটি নিরাপদে নেমেছে এবং এখন পরীক্ষা চলছে।”

যাত্রীদের সহায়তা ও বিকল্প ব্যবস্থা

এয়ার ইন্ডিয়া আশ্বস্ত করেছে যে কলকাতায় তাদের মাটির কর্মীরা যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করছেন এবং দিল্লি পৌঁছানোর জন্য বিকল্প ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।

সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “আমাদের যাত্রীদের যে অসুবিধা হয়েছে, তার জন্য আমরা দুঃখিত।”

আগের দিনের আরেক ঘটনা

এর ঠিক এক দিন আগে, শুক্রবার ২৭ জুন, মুম্বাই থেকে চেন্নাইগামী AI639 ফ্লাইটটিও মাঝ আকাশ থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হয়। কেবিনে পুড়ে যাওয়ার গন্ধ পাওয়া গেলে ক্রুরা সতর্কতামূলক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিমানটিকে মুম্বাইতে ফিরিয়ে আনেন। এয়ার ইন্ডিয়া জানায়, বিমানটি নিরাপদে অবতরণ করে এবং যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য বিকল্প বিমান ব্যবস্থা করা হয়।

সংস্থার ভাষ্য অনুযায়ী, “ফ্লাইট AI639-এর ক্রু কেবিনে পোড়া গন্ধের কারণে সতর্কতামূলকভাবে ফিরে আসে। মুম্বাইয়ে আমাদের সহকর্মীরা যাত্রীদের সকল প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করেন।”

টেকনিক্যাল নির্ভরযোগ্যতা ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

পরপর দুটি এমন ঘটনা এয়ার ইন্ডিয়ার টেকনিক্যাল নির্ভরযোগ্যতা এবং যাত্রী নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশেষ করে এমন সময়ে যখন টাটা গ্রুপের মালিকানায় সংস্থাটি বড় ধরনের বহর ও পরিষেবা সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা DGCA উভয় ঘটনার বিস্তারিত প্রতিবেদন চেয়েছে বলে জানা গেছে।