০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
ঘুম এখন স্ট্যাটাস সিগনাল: ‘স্লিপম্যাক্সিং’ কেন মানুষকে আরও ক্লান্ত করছে কানাডার স্থাপত্য বিস্ময়— বৃষ্টি থেকে অনুপ্রেরণা, টরন্টোর স্কাইডোম চেইনসো ম্যান’ বক্স অফিসে নাম্বার ওয়ান: অ্যানিমে এখন শুধু ‘নিশ’ নয়, মেইন ইভেন্ট অজানা প্রাণীর অস্তিত্বে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি  জাংকুকের একক স্টেজ এখন টিকটক-ক্যামেরা ফার্স্ট: ফ্যানের ফোনই অফিসিয়াল শট” মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৫৪) অ্যাপল ম্যাপসেও এখন বিজ্ঞাপন? ‘নিয়ার মি’ সার্চই হবে বিডিং ওয়ার সিটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ চার দিন- ড্যাফোডিল ও সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত শতাধিক যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন হালাল পণ্যের মান ও স্বীকৃতিতে বাংলাদেশ–পাকিস্তান এমওইউ স্বাক্ষর

জাংকুকের একক স্টেজ এখন টিকটক-ক্যামেরা ফার্স্ট: ফ্যানের ফোনই অফিসিয়াল শট”

স্টেজ হচ্ছে কনটেন্ট ইঞ্জিন

রোলিং স্টোনের তথ্য অনুযায়ী, বিটিএস তারকা জাংকুক তার একক ট্যুরকে এমনভাবে সাজাচ্ছেন যাতে প্রতিটি কোরিও ব্লক ফোন ক্যামেরায় সিনেমাটিক দেখায়। আলাদা ক্যামেরা ব্লকার, নির্দিষ্ট লাইট সেটআপ, এমনকি ঘাম মুছে নেওয়ার ব্রেক পর্যন্ত এমনভাবে টাইম করা হচ্ছে যেন ছোট ভিডিওতে “হিউম্যান ইফোর্ট” ফ্রেমটা ধরা পড়ে। পুরোনো কেপপ গেমে ছিল অ্যালবাম, তারপর ভ্যারাইটি শো, তারপর ট্যুর। এখানে ট্যুরই হলো প্রাইমারি প্রোডাক্ট, বাকি সব তার চারপাশে ঘুরছে।

বয়-আইডল ইমেজ থেকে পারফর্মার-অ্যাথলিট

এই ফ্রেমিং জাংকুককে “গ্রোন মেইল পারফর্মার” হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে—শরীরী নিয়ন্ত্রণ, ঘাম, ড্রাইভ, ডিসিপ্লিন। ব্র্যান্ডগুলোর জন্য এটা সোনার খনি, কারণ এতে হাই-এন্ড ফ্যাশন থেকে স্পোর্টস সুগন্ধি পর্যন্ত সবকিছু একই মুখে বেচা যায়। ইন্ডাস্ট্রি পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, বড় কেপপ নামগুলো এখন শুধু গায়ক না; তারা লাইভ-অথেন্টিক কনটেন্ট স্টুডিও হয়ে গেছে। ফ্যানদের দিক থেকে লাভ হলো তাৎক্ষণিকতা। আর অফিসিয়াল ফ্যানক্যাম পাওয়ার জন্য আর অপেক্ষা করতে হবে না; মঞ্চই সেটা রিয়েল টাইমে হাতে তুলে দিচ্ছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঘুম এখন স্ট্যাটাস সিগনাল: ‘স্লিপম্যাক্সিং’ কেন মানুষকে আরও ক্লান্ত করছে

জাংকুকের একক স্টেজ এখন টিকটক-ক্যামেরা ফার্স্ট: ফ্যানের ফোনই অফিসিয়াল শট”

১২:০১:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

স্টেজ হচ্ছে কনটেন্ট ইঞ্জিন

রোলিং স্টোনের তথ্য অনুযায়ী, বিটিএস তারকা জাংকুক তার একক ট্যুরকে এমনভাবে সাজাচ্ছেন যাতে প্রতিটি কোরিও ব্লক ফোন ক্যামেরায় সিনেমাটিক দেখায়। আলাদা ক্যামেরা ব্লকার, নির্দিষ্ট লাইট সেটআপ, এমনকি ঘাম মুছে নেওয়ার ব্রেক পর্যন্ত এমনভাবে টাইম করা হচ্ছে যেন ছোট ভিডিওতে “হিউম্যান ইফোর্ট” ফ্রেমটা ধরা পড়ে। পুরোনো কেপপ গেমে ছিল অ্যালবাম, তারপর ভ্যারাইটি শো, তারপর ট্যুর। এখানে ট্যুরই হলো প্রাইমারি প্রোডাক্ট, বাকি সব তার চারপাশে ঘুরছে।

বয়-আইডল ইমেজ থেকে পারফর্মার-অ্যাথলিট

এই ফ্রেমিং জাংকুককে “গ্রোন মেইল পারফর্মার” হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে—শরীরী নিয়ন্ত্রণ, ঘাম, ড্রাইভ, ডিসিপ্লিন। ব্র্যান্ডগুলোর জন্য এটা সোনার খনি, কারণ এতে হাই-এন্ড ফ্যাশন থেকে স্পোর্টস সুগন্ধি পর্যন্ত সবকিছু একই মুখে বেচা যায়। ইন্ডাস্ট্রি পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, বড় কেপপ নামগুলো এখন শুধু গায়ক না; তারা লাইভ-অথেন্টিক কনটেন্ট স্টুডিও হয়ে গেছে। ফ্যানদের দিক থেকে লাভ হলো তাৎক্ষণিকতা। আর অফিসিয়াল ফ্যানক্যাম পাওয়ার জন্য আর অপেক্ষা করতে হবে না; মঞ্চই সেটা রিয়েল টাইমে হাতে তুলে দিচ্ছে।