স্টেজ হচ্ছে কনটেন্ট ইঞ্জিন
রোলিং স্টোনের তথ্য অনুযায়ী, বিটিএস তারকা জাংকুক তার একক ট্যুরকে এমনভাবে সাজাচ্ছেন যাতে প্রতিটি কোরিও ব্লক ফোন ক্যামেরায় সিনেমাটিক দেখায়। আলাদা ক্যামেরা ব্লকার, নির্দিষ্ট লাইট সেটআপ, এমনকি ঘাম মুছে নেওয়ার ব্রেক পর্যন্ত এমনভাবে টাইম করা হচ্ছে যেন ছোট ভিডিওতে “হিউম্যান ইফোর্ট” ফ্রেমটা ধরা পড়ে। পুরোনো কেপপ গেমে ছিল অ্যালবাম, তারপর ভ্যারাইটি শো, তারপর ট্যুর। এখানে ট্যুরই হলো প্রাইমারি প্রোডাক্ট, বাকি সব তার চারপাশে ঘুরছে।
বয়-আইডল ইমেজ থেকে পারফর্মার-অ্যাথলিট
এই ফ্রেমিং জাংকুককে “গ্রোন মেইল পারফর্মার” হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে—শরীরী নিয়ন্ত্রণ, ঘাম, ড্রাইভ, ডিসিপ্লিন। ব্র্যান্ডগুলোর জন্য এটা সোনার খনি, কারণ এতে হাই-এন্ড ফ্যাশন থেকে স্পোর্টস সুগন্ধি পর্যন্ত সবকিছু একই মুখে বেচা যায়। ইন্ডাস্ট্রি পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, বড় কেপপ নামগুলো এখন শুধু গায়ক না; তারা লাইভ-অথেন্টিক কনটেন্ট স্টুডিও হয়ে গেছে। ফ্যানদের দিক থেকে লাভ হলো তাৎক্ষণিকতা। আর অফিসিয়াল ফ্যানক্যাম পাওয়ার জন্য আর অপেক্ষা করতে হবে না; মঞ্চই সেটা রিয়েল টাইমে হাতে তুলে দিচ্ছে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 

















