০৫:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫
কিশোর উদ্যোক্তার এআই বিপ্লব: স্কুলের বেঞ্চ থেকেই গড়ে উঠছে নতুন স্টার্টআপ জগৎ ভোক্তা নিত্যপণ্যে বিনিয়োগের আশ্রয়, তবে এখন চাই বাছাইয়ের বুদ্ধি ছায়া জাহাজে আঘাত, তেলের নল বন্ধের কৌশল: সমুদ্রে নতুন চাপ বাড়াচ্ছে ইউক্রেন নারী হয়ে চিহ্নিত ও উপহাসের গল্প: এক ভিডিওতে বদলে যাওয়া ক্রিস্টিন কাবোটের জীবন জাতীয় নির্বাচনে জামায়াত উলেমা-ই-ইসলাম বাংলাদেশকে চার আসন ছাড়ল বিএনপি নোভোএয়ারের ডিজিটাল সাফল্য: এক্সেলেন্স ইন বিজনেস ২০২৫ পুরস্কার অর্জন দুবাইয়ে সোনার ঝলক, ইতিহাস গড়ে ২২ ক্যারেট ছুঁল ৫০০ দিরহাম বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে হামলা নিয়ে ভারতের কাছে গভীর উদ্বেগ জানাল ঢাকা পদ্মা ব্যাংকের একশ তেত্রিশতম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত ঘরের মাটিতে যুদ্ধের প্রস্তুতি: ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা পুনর্গঠনে ধীরগতি নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ

জাংকুকের একক স্টেজ এখন টিকটক-ক্যামেরা ফার্স্ট: ফ্যানের ফোনই অফিসিয়াল শট”

স্টেজ হচ্ছে কনটেন্ট ইঞ্জিন

রোলিং স্টোনের তথ্য অনুযায়ী, বিটিএস তারকা জাংকুক তার একক ট্যুরকে এমনভাবে সাজাচ্ছেন যাতে প্রতিটি কোরিও ব্লক ফোন ক্যামেরায় সিনেমাটিক দেখায়। আলাদা ক্যামেরা ব্লকার, নির্দিষ্ট লাইট সেটআপ, এমনকি ঘাম মুছে নেওয়ার ব্রেক পর্যন্ত এমনভাবে টাইম করা হচ্ছে যেন ছোট ভিডিওতে “হিউম্যান ইফোর্ট” ফ্রেমটা ধরা পড়ে। পুরোনো কেপপ গেমে ছিল অ্যালবাম, তারপর ভ্যারাইটি শো, তারপর ট্যুর। এখানে ট্যুরই হলো প্রাইমারি প্রোডাক্ট, বাকি সব তার চারপাশে ঘুরছে।

বয়-আইডল ইমেজ থেকে পারফর্মার-অ্যাথলিট

এই ফ্রেমিং জাংকুককে “গ্রোন মেইল পারফর্মার” হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে—শরীরী নিয়ন্ত্রণ, ঘাম, ড্রাইভ, ডিসিপ্লিন। ব্র্যান্ডগুলোর জন্য এটা সোনার খনি, কারণ এতে হাই-এন্ড ফ্যাশন থেকে স্পোর্টস সুগন্ধি পর্যন্ত সবকিছু একই মুখে বেচা যায়। ইন্ডাস্ট্রি পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, বড় কেপপ নামগুলো এখন শুধু গায়ক না; তারা লাইভ-অথেন্টিক কনটেন্ট স্টুডিও হয়ে গেছে। ফ্যানদের দিক থেকে লাভ হলো তাৎক্ষণিকতা। আর অফিসিয়াল ফ্যানক্যাম পাওয়ার জন্য আর অপেক্ষা করতে হবে না; মঞ্চই সেটা রিয়েল টাইমে হাতে তুলে দিচ্ছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোর উদ্যোক্তার এআই বিপ্লব: স্কুলের বেঞ্চ থেকেই গড়ে উঠছে নতুন স্টার্টআপ জগৎ

জাংকুকের একক স্টেজ এখন টিকটক-ক্যামেরা ফার্স্ট: ফ্যানের ফোনই অফিসিয়াল শট”

১২:০১:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

স্টেজ হচ্ছে কনটেন্ট ইঞ্জিন

রোলিং স্টোনের তথ্য অনুযায়ী, বিটিএস তারকা জাংকুক তার একক ট্যুরকে এমনভাবে সাজাচ্ছেন যাতে প্রতিটি কোরিও ব্লক ফোন ক্যামেরায় সিনেমাটিক দেখায়। আলাদা ক্যামেরা ব্লকার, নির্দিষ্ট লাইট সেটআপ, এমনকি ঘাম মুছে নেওয়ার ব্রেক পর্যন্ত এমনভাবে টাইম করা হচ্ছে যেন ছোট ভিডিওতে “হিউম্যান ইফোর্ট” ফ্রেমটা ধরা পড়ে। পুরোনো কেপপ গেমে ছিল অ্যালবাম, তারপর ভ্যারাইটি শো, তারপর ট্যুর। এখানে ট্যুরই হলো প্রাইমারি প্রোডাক্ট, বাকি সব তার চারপাশে ঘুরছে।

বয়-আইডল ইমেজ থেকে পারফর্মার-অ্যাথলিট

এই ফ্রেমিং জাংকুককে “গ্রোন মেইল পারফর্মার” হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে—শরীরী নিয়ন্ত্রণ, ঘাম, ড্রাইভ, ডিসিপ্লিন। ব্র্যান্ডগুলোর জন্য এটা সোনার খনি, কারণ এতে হাই-এন্ড ফ্যাশন থেকে স্পোর্টস সুগন্ধি পর্যন্ত সবকিছু একই মুখে বেচা যায়। ইন্ডাস্ট্রি পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, বড় কেপপ নামগুলো এখন শুধু গায়ক না; তারা লাইভ-অথেন্টিক কনটেন্ট স্টুডিও হয়ে গেছে। ফ্যানদের দিক থেকে লাভ হলো তাৎক্ষণিকতা। আর অফিসিয়াল ফ্যানক্যাম পাওয়ার জন্য আর অপেক্ষা করতে হবে না; মঞ্চই সেটা রিয়েল টাইমে হাতে তুলে দিচ্ছে।