১২:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৬০) পশ্চিমের দুর্বল ভারী বিরল ধাতু সরবরাহ: চীন-বিরোধী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংকট ভিয়েতনামের মধ্যাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ বঙ্গোপসাগরে ২২- ২৪ নভেম্বরে নিম্নচাপের ইঙ্গিত, বাংলাদেশ উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা বাড়ছে মানিকগঞ্জে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে বাউল শিল্পী আবুল সরকার গ্রেপ্তার ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, কেন্দ্র নরসিংদী—আতঙ্কে রাস্তায় নেমে আসে মানুষ নাসার নতুন চিত্রে ধরা পড়ল বিস্ময়কর আন্তঃতারকীয় ধূমকেতু পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-১৩০)  ব্ল্যাক ফ্রাইডের আগে রেকর্ড সর্বনিম্ন দামে সোনির WH-1000XM5 হেডফোন পোশাকের ফ্যাশন: সেলিব্রিটিদের পরণে স্প্রিং-সামার ২০২৬ ডিজাইন

বঙ্গোপসাগরে ২২- ২৪ নভেম্বরে নিম্নচাপের ইঙ্গিত, বাংলাদেশ উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা বাড়ছে

দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে নতুন একটি নিম্নচাপ গঠনের ইঙ্গিত দিয়েছে ভারত ও বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তর। আগামী ২২–২৪ নভেম্বরের মধ্যে সিস্টেমটি ডিপ্রেশনে পরিণত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে সতর্কতা জারি করেছে আইএমডি (ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট) এবং বিএমডি (বাংলাদেশ মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট)। সম্ভাব্য এই অস্থির আবহাওয়া বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল, মৎস্যশিল্প, সমুদ্রবন্দর এবং অভ্যন্তরীণ বন্যার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।


ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট (আইএমডি) জানিয়েছে, ২২ নভেম্বরের দিকে দক্ষিণ–পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপীয় এলাকা সৃষ্টি হতে পারে। সেটি ২৪ নভেম্বরের মধ্যে ডিপ্রেশন (নিম্নচাপ) হিসেবে দৃঢ়ায়িত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। আন্তর্জাতিকভাবে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টির নাম হতে পারে ‘সেনিয়ার’। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি)–এর পূর্বাভাসেও একই ধরনের আবহাওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।


বর্তমানে পরিস্থিতি — কী ঘটছে

  • আইএমডি–র পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, দক্ষিণ–পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ২২ নভেম্বরের আশপাশে ঘূর্ণায়মান একটি সিস্টেম তৈরি হচ্ছে। ২৪ নভেম্বরের মধ্যে সেটি নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে।
  • বিএমডি–র সাম্প্রতিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, নভেম্বরে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা আগেই উল্লেখ করা হয়েছিল। এখন সেই সম্ভাবনা আরও ঘনীভূত হচ্ছে।

আন্দামান–নিকোবর অঞ্চলে সতর্কতা

আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ৭–২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ভারী থেকে অতিভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রসহ ঝোড়ো হাওয়ার গতি বাড়তে পারে ঘণ্টায় ৪০–৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত। সমুদ্র অস্থির থাকার কারণে অঞ্চলটিতে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত মৎস্য ও নৌযান চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে।


বাংলাদেশে সম্ভাব্য প্রভাব

নোট: এটি সম্ভাব্যতা নির্ভর প্রাক্কলন। সিস্টেমের সঠিক গতিপথ এখনও অনিশ্চিত।

১. উপকূলীয় জেলায় ঝড়ো হাওয়া ও ভারী বৃষ্টি

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা, পটুয়াখালীসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে ঘণ্টায় ৬০–৮০ কিলোমিটার বেগের ঝড়ো হাওয়া ও গাস্ট হতে পারে। দুর্বল নির্মাণ, গাছপালা ও উপকূলীয় পথচলায় বিঘ্ন ঘটতে পারে।

২. জলোচ্ছ্বাস ও উপকূলীয় বন্যা

ঝড়ো সমুদ্রের কারণে কক্সবাজার–চট্টগ্রাম উপকূলে জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি বাড়তে পারে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

৩. অভ্যন্তরীণ নদীব্যবস্থায় প্রভাব

উত্তরমুখী বা উত্তর–পশ্চিমমুখী হলে উত্তরবঙ্গ, ব্রহ্মপুত্র–মেঘনা অববাহিকা ও নদী–নালায় পানিস্ফীতি দেখা দিতে পারে। নভেম্বরজুড়ে আরও ২–৩টি নিম্নচাপের সম্ভাবনা থাকায় অভ্যন্তরীণ বন্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে।

৪. কৃষি, মৎস্য ও অবকাঠামোগত ক্ষতি

শেষ ধাপের ফসল কাটায় ব্যাঘাত, বিদ্যুৎ–সরবরাহ ব্যাহত হওয়া এবং মৎস্যজীবীদের জাল–নৌকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। পর্যটন এলাকাগুলোতেও সতর্কতা জরুরি।


ঝুঁকি নির্ণয় — যা নজরে রাখতে হবে

  • ট্র্যাক অনিশ্চয়তা: সিস্টেমের গতিপথ পরবর্তী ২৪–৭২ ঘণ্টায় পরিবর্তিত হতে পারে।
  • সাগরের উষ্ণতা ও বাতাসের কাটিং (উইন্ডশিয়ার): সাগরের তাপমাত্রা ও বাতাসের চাপ সিস্টেমকে দ্রুত শক্তিশালী বা দুর্বল করতে পারে।
  • স্থানীয় প্রস্তুতি: আশ্রয়কেন্দ্র, যোগাযোগব্যবস্থা ও বন্দর সংকেত দ্রুত কার্যকর করা গুরুত্বপূর্ণ।


বাংলাদেশে প্রস্তুতি ও করণীয়

১. সরকারি প্রশাসন

উপকূলীয় জেলা প্রশাসন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ এবং বন্দর কর্তৃপক্ষকে সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ। লো–লাইং এলাকা থেকে মানুষের আগাম সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি জোরদার করতে হবে।

২. মৎস্যজীবী ও সমুদ্রযান

সমুদ্রযানে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করার প্রস্তুতি নিতে হবে। আবহাওয়া বার্তা নিয়মিত অনুসরণ জরুরি।

৩. স্বাস্থ্য ও জরুরি সেবা

চিকিৎসাকর্মী, উদ্ধার দল, বিদ্যুৎ–জল সরবরাহ সংস্থাকে সর্বক্ষণ প্রস্তুত রাখা দরকার।

৪. সাধারণ মানুষ

মোবাইল চার্জ রাখা, জরুরি কিট প্রস্তুত করা, সমুদ্রতীরবর্তী ভ্রমণ বাতিল করা এবং বিএমডি–র আপডেট নিয়মিত দেখা প্রয়োজন।


উপকূলীয় বাঁধ, নিকাশী ব্যবস্থা ও দুর্বল অবকাঠামোর দ্রুত পরিদর্শন প্রয়োজন। ঝুঁকিপূর্ণ মানুষের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।


বর্তমান পর্যায়ে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো—ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ ও তীব্রতা বিষয়ক প্রতি ৬–১২ ঘণ্টায় আপডেট অনুসরণ করা। উপকূলীয় জনগণ, পর্যটক, মৎস্যজীবীসহ সবাইকে সচেতন ও প্রস্তুত থাকার পরামর্শ দিয়েছে আইএমডি ও বিএমডি।


#Tags:

#বঙ্গোপসাগর #ঘূর্ণিঝড় #বাংলাদেশ #আইএমডি #বিএমডি #সতর্কতা #আবহাওয়া #সারাক্ষণ

জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৬০)

বঙ্গোপসাগরে ২২- ২৪ নভেম্বরে নিম্নচাপের ইঙ্গিত, বাংলাদেশ উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা বাড়ছে

১১:২৯:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫

দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে নতুন একটি নিম্নচাপ গঠনের ইঙ্গিত দিয়েছে ভারত ও বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তর। আগামী ২২–২৪ নভেম্বরের মধ্যে সিস্টেমটি ডিপ্রেশনে পরিণত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে সতর্কতা জারি করেছে আইএমডি (ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট) এবং বিএমডি (বাংলাদেশ মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট)। সম্ভাব্য এই অস্থির আবহাওয়া বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল, মৎস্যশিল্প, সমুদ্রবন্দর এবং অভ্যন্তরীণ বন্যার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।


ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট (আইএমডি) জানিয়েছে, ২২ নভেম্বরের দিকে দক্ষিণ–পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপীয় এলাকা সৃষ্টি হতে পারে। সেটি ২৪ নভেম্বরের মধ্যে ডিপ্রেশন (নিম্নচাপ) হিসেবে দৃঢ়ায়িত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। আন্তর্জাতিকভাবে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টির নাম হতে পারে ‘সেনিয়ার’। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি)–এর পূর্বাভাসেও একই ধরনের আবহাওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।


বর্তমানে পরিস্থিতি — কী ঘটছে

  • আইএমডি–র পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, দক্ষিণ–পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ২২ নভেম্বরের আশপাশে ঘূর্ণায়মান একটি সিস্টেম তৈরি হচ্ছে। ২৪ নভেম্বরের মধ্যে সেটি নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে।
  • বিএমডি–র সাম্প্রতিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, নভেম্বরে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা আগেই উল্লেখ করা হয়েছিল। এখন সেই সম্ভাবনা আরও ঘনীভূত হচ্ছে।

আন্দামান–নিকোবর অঞ্চলে সতর্কতা

আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ৭–২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ভারী থেকে অতিভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রসহ ঝোড়ো হাওয়ার গতি বাড়তে পারে ঘণ্টায় ৪০–৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত। সমুদ্র অস্থির থাকার কারণে অঞ্চলটিতে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত মৎস্য ও নৌযান চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে।


বাংলাদেশে সম্ভাব্য প্রভাব

নোট: এটি সম্ভাব্যতা নির্ভর প্রাক্কলন। সিস্টেমের সঠিক গতিপথ এখনও অনিশ্চিত।

১. উপকূলীয় জেলায় ঝড়ো হাওয়া ও ভারী বৃষ্টি

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা, পটুয়াখালীসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে ঘণ্টায় ৬০–৮০ কিলোমিটার বেগের ঝড়ো হাওয়া ও গাস্ট হতে পারে। দুর্বল নির্মাণ, গাছপালা ও উপকূলীয় পথচলায় বিঘ্ন ঘটতে পারে।

২. জলোচ্ছ্বাস ও উপকূলীয় বন্যা

ঝড়ো সমুদ্রের কারণে কক্সবাজার–চট্টগ্রাম উপকূলে জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি বাড়তে পারে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

৩. অভ্যন্তরীণ নদীব্যবস্থায় প্রভাব

উত্তরমুখী বা উত্তর–পশ্চিমমুখী হলে উত্তরবঙ্গ, ব্রহ্মপুত্র–মেঘনা অববাহিকা ও নদী–নালায় পানিস্ফীতি দেখা দিতে পারে। নভেম্বরজুড়ে আরও ২–৩টি নিম্নচাপের সম্ভাবনা থাকায় অভ্যন্তরীণ বন্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে।

৪. কৃষি, মৎস্য ও অবকাঠামোগত ক্ষতি

শেষ ধাপের ফসল কাটায় ব্যাঘাত, বিদ্যুৎ–সরবরাহ ব্যাহত হওয়া এবং মৎস্যজীবীদের জাল–নৌকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। পর্যটন এলাকাগুলোতেও সতর্কতা জরুরি।


ঝুঁকি নির্ণয় — যা নজরে রাখতে হবে

  • ট্র্যাক অনিশ্চয়তা: সিস্টেমের গতিপথ পরবর্তী ২৪–৭২ ঘণ্টায় পরিবর্তিত হতে পারে।
  • সাগরের উষ্ণতা ও বাতাসের কাটিং (উইন্ডশিয়ার): সাগরের তাপমাত্রা ও বাতাসের চাপ সিস্টেমকে দ্রুত শক্তিশালী বা দুর্বল করতে পারে।
  • স্থানীয় প্রস্তুতি: আশ্রয়কেন্দ্র, যোগাযোগব্যবস্থা ও বন্দর সংকেত দ্রুত কার্যকর করা গুরুত্বপূর্ণ।


বাংলাদেশে প্রস্তুতি ও করণীয়

১. সরকারি প্রশাসন

উপকূলীয় জেলা প্রশাসন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ এবং বন্দর কর্তৃপক্ষকে সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ। লো–লাইং এলাকা থেকে মানুষের আগাম সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি জোরদার করতে হবে।

২. মৎস্যজীবী ও সমুদ্রযান

সমুদ্রযানে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করার প্রস্তুতি নিতে হবে। আবহাওয়া বার্তা নিয়মিত অনুসরণ জরুরি।

৩. স্বাস্থ্য ও জরুরি সেবা

চিকিৎসাকর্মী, উদ্ধার দল, বিদ্যুৎ–জল সরবরাহ সংস্থাকে সর্বক্ষণ প্রস্তুত রাখা দরকার।

৪. সাধারণ মানুষ

মোবাইল চার্জ রাখা, জরুরি কিট প্রস্তুত করা, সমুদ্রতীরবর্তী ভ্রমণ বাতিল করা এবং বিএমডি–র আপডেট নিয়মিত দেখা প্রয়োজন।


উপকূলীয় বাঁধ, নিকাশী ব্যবস্থা ও দুর্বল অবকাঠামোর দ্রুত পরিদর্শন প্রয়োজন। ঝুঁকিপূর্ণ মানুষের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।


বর্তমান পর্যায়ে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো—ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ ও তীব্রতা বিষয়ক প্রতি ৬–১২ ঘণ্টায় আপডেট অনুসরণ করা। উপকূলীয় জনগণ, পর্যটক, মৎস্যজীবীসহ সবাইকে সচেতন ও প্রস্তুত থাকার পরামর্শ দিয়েছে আইএমডি ও বিএমডি।


#Tags:

#বঙ্গোপসাগর #ঘূর্ণিঝড় #বাংলাদেশ #আইএমডি #বিএমডি #সতর্কতা #আবহাওয়া #সারাক্ষণ