০৫:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
ময়মনসিংহ স্টেশনে ট্রেনের বগিতে অগ্নিসংযোগ, জারিয়া লোকাল কোচ পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা খুলনার লবণচরা এলাকায় যুবককে গুলি, আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর ওপর মুখোশধারীদের হামলা, ঢাকা–রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ ‘রেড জোন’ সিলেট: বড় ভূমিকম্পে ধসে পড়তে পারে হাজারো ভবন, নতুন করে সতর্ক করলেন বিশেষজ্ঞরা টঙ্গীতে জুটের বস্তার ৫ গুদামে আগুন, মসজিদের এসি পুড়ে গেছে বরিশাল ভূমিকম্পের পর হঠাৎ ভাঙনে বানারীপাড়ায় বসতবাড়ি ও জমি সন্ধ্যা নদীগর্ভে কুতুবদিয়া উপকূল থেকে ২৮ জেলেসহ ফিশিং ট্রলার ধরে নেওয়ার অভিযোগ, পরিবারগুলোর কান্না থামছে না ভূমিকম্পে সাবেক মেয়র মনজুরের ৭ তলা ভবন হেলে পড়ায় এলাকা ঘিরে কড়া পুলিশি প্রহরা কেরানিগঞ্জ জিনজিরায় ৭ তলা ভবন হেলে পড়ায় আতঙ্ক, বাসিন্দাদের রাত কাটছে রাস্তায় সাভারে আবার কম্পন, কারখানা–মহল্লা জুড়ে টানা উদ্বেগ

বরিশাল ভূমিকম্পের পর হঠাৎ ভাঙনে বানারীপাড়ায় বসতবাড়ি ও জমি সন্ধ্যা নদীগর্ভে

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের উত্তর নাজিরপুর গ্রামে ভূমিকম্পের পরপরই সন্ধ্যা নদীর তীর ভেঙে ব্যবসায়ী আবু বকর ঘরামীর বসতবাড়ি, গাছপালা আর ২০–৬০ শতাংশের মতো জমি মুহূর্তে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।

পরিবার জানায়, ঘরটি নদীর খুব কাছেই ছিল; কিছুদিনের মধ্যে সরানোর পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু ভূমিকম্পের কিছুক্ষণ পর থেকে খসে পড়তে থাকা মাটি দেখতে-দেখতেই পুরো ঘরভিটা নদীতে চলে যায়।
এ ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও এক ঝটকায় শেষ আশ্রয় হারিয়ে তারা এখন আত্মীয়ের বাড়ি ও আশপাশের মানুষের ঘরে আশ্রিত।
প্রতি বছর অক্টোবর–নভেম্বরেই সন্ধ্যা নদীর ভাঙন তীব্র হয়; এবার ভূমিকম্পের অতিরিক্ত চাপ পড়ায় ভাঙনের গতি আরও বেড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
উপজেলা প্রশাসন প্রাথমিক তালিকা করে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে, তবে টেকসই বাঁধ ও সুরক্ষা ছাড়া নদীর ভাঙন বন্ধ হবে না বলে মনে করেন নদী–গবেষকরা।

জনপ্রিয় সংবাদ

ময়মনসিংহ স্টেশনে ট্রেনের বগিতে অগ্নিসংযোগ, জারিয়া লোকাল কোচ পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা

বরিশাল ভূমিকম্পের পর হঠাৎ ভাঙনে বানারীপাড়ায় বসতবাড়ি ও জমি সন্ধ্যা নদীগর্ভে

০৩:১৪:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের উত্তর নাজিরপুর গ্রামে ভূমিকম্পের পরপরই সন্ধ্যা নদীর তীর ভেঙে ব্যবসায়ী আবু বকর ঘরামীর বসতবাড়ি, গাছপালা আর ২০–৬০ শতাংশের মতো জমি মুহূর্তে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।

পরিবার জানায়, ঘরটি নদীর খুব কাছেই ছিল; কিছুদিনের মধ্যে সরানোর পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু ভূমিকম্পের কিছুক্ষণ পর থেকে খসে পড়তে থাকা মাটি দেখতে-দেখতেই পুরো ঘরভিটা নদীতে চলে যায়।
এ ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও এক ঝটকায় শেষ আশ্রয় হারিয়ে তারা এখন আত্মীয়ের বাড়ি ও আশপাশের মানুষের ঘরে আশ্রিত।
প্রতি বছর অক্টোবর–নভেম্বরেই সন্ধ্যা নদীর ভাঙন তীব্র হয়; এবার ভূমিকম্পের অতিরিক্ত চাপ পড়ায় ভাঙনের গতি আরও বেড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
উপজেলা প্রশাসন প্রাথমিক তালিকা করে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে, তবে টেকসই বাঁধ ও সুরক্ষা ছাড়া নদীর ভাঙন বন্ধ হবে না বলে মনে করেন নদী–গবেষকরা।