০৪:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
উত্তর সীমান্তে আকাশজুড়ে আলোর স্তম্ভ বিস্ময়ে মুগ্ধ বাসিন্দারা, বিরল শীতের ইঙ্গিত বিশ্ব কূটনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে রিয়াদ: সংঘাত নিরসনে সৌদি আরবের সংজ্ঞায়িত বছর ইয়েমেনে বন্দিবিনিময়ে বড় অগ্রগতি, দুই হাজার নয়শ’ জনের মুক্তিতে সমঝোতা অর্থনীতি টিকে থাকলেও জীবনের চাপে ক্লান্ত আমেরিকা, দুশ্চিন্তায় নতুন বছর রাশিয়ার ভয়াবহ হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ অবকাঠামো বিপর্যস্ত, শিশুসহ নিহত তিন আবু ধাবি–দুবাইয়ে বিদেশি ইয়ট চলাচল সহজ হচ্ছে জানুয়ারি থেকে কনটেন্ট ব্যয়ে নতুন হিসাব কষছে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ঘন শহরে মানিয়ে নিচ্ছে নগর বন্যপ্রাণী কার্বন বাজার ঘিরে জলবায়ু আলোচনায় নতুন বিতর্ক ইন্দোনেশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক সমঝোতা চূড়ান্তের পথে, জানুয়ারিতে স্বাক্ষরের সম্ভাবনা

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 80

সজনে শাক
Moringa oleifera (Moringaceae)

সজনে মাঝারি উচ্চতার বহুবর্ষজীবি গাছ। সাধারণত বাড়ির আশেপাশে লাগানো হয়। চৈত্র-বৈশাখ মাসে বড় ডাল কেটে ডাঙা জমিতে লাগাতে হয়। বীজ থেকে চারা তৈরি করেও লাগানো যায়। এই গাছের সব অংশই উপকারি।এটির শাক হিসেবে ব্যবহৃত পাতা ভিটামিন এ-এর একটি বড় উৎস। সজনের পাতা এবং ফল উভয়ের মধ্যেই বিপুল পরিমাণে পুষ্টি আছে।

সজনের পাতা শাকের মত খাওয়া যায়। এটা খেতে একটু তেতো বা কষা লাগে। শাক ভেজে ও তরকারি করে খেতে খুব ভালো লাগে। ফুল ও ডাঁটাও খাওয়া হয়। হজম শক্তি বাড়ায়। কৃমি ভালো করে। এর পাতার রস ২-৪ চামচ জল সহ পান করলে হিক্কা ভালো হয়। বসন্ত রোগ প্রতিরোধ করে। হাঁপানীর কষ্ট ভালো হয়। প্রস্রাব করায়। রক্ত বাড়ায়। গাছের ছাল/বাকল সেদ্ধ করা জল জ্বরের ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

সজনের সমগোত্রীয় আরেকটি গাছ আছে, যাকে নাজনে বলা হয়। গাছ দেখতে একই রকম। এতে বারোমাস ফুল ও ডাঁটা হয়। গুণ প্রায় একই রকম। সাধারণত এটা বীজ থেকে লাগানো হয়।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-১৬)

বাংলার শাক (পর্ব-১৬)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

উত্তর সীমান্তে আকাশজুড়ে আলোর স্তম্ভ বিস্ময়ে মুগ্ধ বাসিন্দারা, বিরল শীতের ইঙ্গিত

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

০৯:০০:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

সজনে শাক
Moringa oleifera (Moringaceae)

সজনে মাঝারি উচ্চতার বহুবর্ষজীবি গাছ। সাধারণত বাড়ির আশেপাশে লাগানো হয়। চৈত্র-বৈশাখ মাসে বড় ডাল কেটে ডাঙা জমিতে লাগাতে হয়। বীজ থেকে চারা তৈরি করেও লাগানো যায়। এই গাছের সব অংশই উপকারি।এটির শাক হিসেবে ব্যবহৃত পাতা ভিটামিন এ-এর একটি বড় উৎস। সজনের পাতা এবং ফল উভয়ের মধ্যেই বিপুল পরিমাণে পুষ্টি আছে।

সজনের পাতা শাকের মত খাওয়া যায়। এটা খেতে একটু তেতো বা কষা লাগে। শাক ভেজে ও তরকারি করে খেতে খুব ভালো লাগে। ফুল ও ডাঁটাও খাওয়া হয়। হজম শক্তি বাড়ায়। কৃমি ভালো করে। এর পাতার রস ২-৪ চামচ জল সহ পান করলে হিক্কা ভালো হয়। বসন্ত রোগ প্রতিরোধ করে। হাঁপানীর কষ্ট ভালো হয়। প্রস্রাব করায়। রক্ত বাড়ায়। গাছের ছাল/বাকল সেদ্ধ করা জল জ্বরের ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

সজনের সমগোত্রীয় আরেকটি গাছ আছে, যাকে নাজনে বলা হয়। গাছ দেখতে একই রকম। এতে বারোমাস ফুল ও ডাঁটা হয়। গুণ প্রায় একই রকম। সাধারণত এটা বীজ থেকে লাগানো হয়।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-১৬)

বাংলার শাক (পর্ব-১৬)