১২:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৩)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
  • 52

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

পূণ্যভূমি

কৌশান্বী দেখবার পর হিউএনচাঙ গঙ্গাতীর ছেড়ে উত্তর অযোধ্যায় আর নেপালের দিকে বুদ্ধের জন্মভূমি দেখতে গেলেন। এই প্রদেশ বুদ্ধের জীবিতকালের নানা ঘটনার স্মৃতিতে পূর্ণ ছিল।

প্রথমে গেলেন অচিরবর্তী (আধুনিক রাপ্তী) নদীর তীরে শ্রাবস্তী-পুরে (আধুনিক সাহেত মাহেত), যেখানে বুদ্ধের সময়ে কোশলরাজ প্রসেনজিতের রাজধানী ছিল।
এক হাজার বছর পরে এর প্রায় সমস্তই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, তবু কিছু কিছু ধ্বংসাবশেষ আর লোকালয় তখনো ছিল।

কয়েক শত জীর্ণ সঙ্ঘারাম আর জনকয়েক ভিক্ষু ছিলেন। এক শত দেবালয় আর বহু ‘বিধর্মী’ও ছিল। প্রসেনজিতের প্রাসাদ, তাঁর নির্মিত ‘সদ্ধর্মমহাশালা’ আর যিনি বুদ্ধের মাতৃঘসা, বিমাতা আর ধাত্রী ছিলেন, সেই প্রজাপতি ভিক্ষুণীর জন্যে প্রসেনজিত যে বিহার নির্মাণ করে দিয়েছিলেন, এসবের ধ্বংসাবশেষের উপর স্তূপ ছিল। ভক্ত শ্রেষ্ঠী সুদত্তর প্রাসাদের ভগ্নাব-শেষের উপরেও একটি স্তূপ ছিল।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৩)

০৯:০০:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

পূণ্যভূমি

কৌশান্বী দেখবার পর হিউএনচাঙ গঙ্গাতীর ছেড়ে উত্তর অযোধ্যায় আর নেপালের দিকে বুদ্ধের জন্মভূমি দেখতে গেলেন। এই প্রদেশ বুদ্ধের জীবিতকালের নানা ঘটনার স্মৃতিতে পূর্ণ ছিল।

প্রথমে গেলেন অচিরবর্তী (আধুনিক রাপ্তী) নদীর তীরে শ্রাবস্তী-পুরে (আধুনিক সাহেত মাহেত), যেখানে বুদ্ধের সময়ে কোশলরাজ প্রসেনজিতের রাজধানী ছিল।
এক হাজার বছর পরে এর প্রায় সমস্তই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, তবু কিছু কিছু ধ্বংসাবশেষ আর লোকালয় তখনো ছিল।

কয়েক শত জীর্ণ সঙ্ঘারাম আর জনকয়েক ভিক্ষু ছিলেন। এক শত দেবালয় আর বহু ‘বিধর্মী’ও ছিল। প্রসেনজিতের প্রাসাদ, তাঁর নির্মিত ‘সদ্ধর্মমহাশালা’ আর যিনি বুদ্ধের মাতৃঘসা, বিমাতা আর ধাত্রী ছিলেন, সেই প্রজাপতি ভিক্ষুণীর জন্যে প্রসেনজিত যে বিহার নির্মাণ করে দিয়েছিলেন, এসবের ধ্বংসাবশেষের উপর স্তূপ ছিল। ভক্ত শ্রেষ্ঠী সুদত্তর প্রাসাদের ভগ্নাব-শেষের উপরেও একটি স্তূপ ছিল।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯২)