০৮:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
গাজা-পরবর্তী ফিলিস্তিনি নেতৃত্ব: ভবিষ্যতের সম্ভাব্য নেতা কারা? পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-১০৮) নরকের শ্বাপদ ও অতিপ্রাকৃত কুকুর: ব্রিটেনের লোককথায় ভৌতিক কুকুরদের গল্প করপোরেট ছাঁটাই ও ব্যয়ের কড়াকড়ির মাঝেও কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত জেট ভ্রমণ বেড়েছে ৭৭ শতাংশ টিম্বার র‍্যাটলস্নেক: উত্তর আমেরিকার বনে এক ঝনঝনানো সতর্কতার প্রতীক কুশিয়ারা নদীতে নিখোঁজ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার, অবৈধ বালু উত্তোলনে প্রশ্ন প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩০৬) মেঘনায় মা ইলিশ রক্ষায় সেনাবাহিনীর প্রথম সরাসরি অংশগ্রহণ, হিজলায় যৌথ অভিযানে ২৭ আটক দক্ষ ব্যবস্থাপকরা জানেন কোথায় কাকে বসাতে হয় — কর্মীদের সঠিক ভূমিকা নির্ধারণই সাফল্যের মূল রহস্য কয়রায় ৮ কেজি হরিণের মাংসসহ নারী আটক—সুন্দরবন ঘিরে চোরাশিকার রুট খতিয়ে দেখছে পুলিশ

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২০)

  • Sarakhon Report
  • ০৪:০০:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০২৪
  • 63

 

শারীরস্থানবিদদের পরীক্ষার ফলে জানা যায় যে পাণ্ডাদের মুখ এবং দাঁত অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীদের থেকে কোনো পার্থক্য নেই। কথায় বলে: “স্বভাব যায় না মলে।” তাই বাঁশবাগানে বা অন্য কোথাও হঠাৎ কোনো বাঁশগেছো ইঁদুর চোখে পড়লে পাণ্ডারা তাদের মাংস খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না। যেকোনভাবে তারা ইঁদুরটাকে ধরে ফেলবেই। তারপর সেটাকে হাতে নিয়ে কিছুক্ষণ খেলে একসময় খপ্ করে মুখে পুরে দেবে।

 

 

 

 


পাণ্ডারা আবার কুকুরদের মতো হাড় চিবোতেও পছন্দ করে। একটি সত্যি ঘটনার কথা তোমাদের বলছি। সিছুয়ান প্রদেশের একটি পাহাড়ী অঞ্চলে এক কৃষক পরিবার শূকরের হাড় দিয়ে ঝোল রান্না করছিল। তখন একটা পাণ্ডা সেখান দিয়ে যাবার সময় হাড়ের গন্ধ পেয়েই সোজা সেই কৃষকের বাড়িতে গিয়ে হাজির হলো এবং হাবভাবে হাড় খাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করল। কৃষক তখন হাড় বের করে তাকে ভরপেট খেতে দিল এবং তার কাঁধ চাপড়ে বলল, “এখন যাও, কাল আবার এসো।” পাণ্ডা তখন হেলতে-দুলতে সেখান থেকে চলে গেল, যাবার সময় সে একবার মুখ ঘুরিয়ে তাকাল, যেন বোঝাতে চাইল, “ধন্যবাদ, কাল আবার আসব।” পরদিন সে সত্যিই আবার এসেছিল।

 

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-১৯)

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-১৯)

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজা-পরবর্তী ফিলিস্তিনি নেতৃত্ব: ভবিষ্যতের সম্ভাব্য নেতা কারা?

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২০)

০৪:০০:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০২৪

 

শারীরস্থানবিদদের পরীক্ষার ফলে জানা যায় যে পাণ্ডাদের মুখ এবং দাঁত অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীদের থেকে কোনো পার্থক্য নেই। কথায় বলে: “স্বভাব যায় না মলে।” তাই বাঁশবাগানে বা অন্য কোথাও হঠাৎ কোনো বাঁশগেছো ইঁদুর চোখে পড়লে পাণ্ডারা তাদের মাংস খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না। যেকোনভাবে তারা ইঁদুরটাকে ধরে ফেলবেই। তারপর সেটাকে হাতে নিয়ে কিছুক্ষণ খেলে একসময় খপ্ করে মুখে পুরে দেবে।

 

 

 

 


পাণ্ডারা আবার কুকুরদের মতো হাড় চিবোতেও পছন্দ করে। একটি সত্যি ঘটনার কথা তোমাদের বলছি। সিছুয়ান প্রদেশের একটি পাহাড়ী অঞ্চলে এক কৃষক পরিবার শূকরের হাড় দিয়ে ঝোল রান্না করছিল। তখন একটা পাণ্ডা সেখান দিয়ে যাবার সময় হাড়ের গন্ধ পেয়েই সোজা সেই কৃষকের বাড়িতে গিয়ে হাজির হলো এবং হাবভাবে হাড় খাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করল। কৃষক তখন হাড় বের করে তাকে ভরপেট খেতে দিল এবং তার কাঁধ চাপড়ে বলল, “এখন যাও, কাল আবার এসো।” পাণ্ডা তখন হেলতে-দুলতে সেখান থেকে চলে গেল, যাবার সময় সে একবার মুখ ঘুরিয়ে তাকাল, যেন বোঝাতে চাইল, “ধন্যবাদ, কাল আবার আসব।” পরদিন সে সত্যিই আবার এসেছিল।

 

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-১৯)

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-১৯)