০৯:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫

খাগড়াছড়িতে আগুনে পুড়ে গেল ১৯টি দোকান

গভীর রাতে জলিয়াপাড়া বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার জলিয়াপাড়া বাজারে রবিবার ভোরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৯টি দোকান পুড়ে গেছে।

রাত প্রায় ১টা ৪৫ মিনিটে একটি দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং অল্প সময়ের মধ্যেই তা ইসমাইল মার্কেটসহ আশপাশের আরও ১৮টি দোকানে ছড়িয়ে পড়ে।


দমকল বাহিনী ও স্থানীয়দের যৌথ প্রচেষ্টা

ঘটনার খবর পেয়ে মাতিরাঙ্গা ও রামগর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। স্থানীয় মানুষ ও সেনা সদস্যদের সহায়তায় প্রায় রাত ৩টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয় বলে জানান মাতিরাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দায়িত্বরত কর্মকর্তা হারুন-ওর-রশিদ।


কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা

দগ্ধ দোকানগুলোর মধ্যে ছিল ইলেকট্রনিক্স, আসবাবপত্র, মুদির দোকানসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনও নির্ধারণ করা সম্ভব না হলেও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা ধারণা করছেন, মোট ক্ষয়ক্ষতি প্রায় ২ কোটি টাকায় পৌঁছাতে পারে।


তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ

গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরিন আকতার জানান, তাৎক্ষণিকভাবে কারণ জানা যায়নি। তিনি বলেন, অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদঘাটনে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

খাগড়াছড়িতে আগুনে পুড়ে গেল ১৯টি দোকান

০৬:০১:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

গভীর রাতে জলিয়াপাড়া বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার জলিয়াপাড়া বাজারে রবিবার ভোরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৯টি দোকান পুড়ে গেছে।

রাত প্রায় ১টা ৪৫ মিনিটে একটি দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং অল্প সময়ের মধ্যেই তা ইসমাইল মার্কেটসহ আশপাশের আরও ১৮টি দোকানে ছড়িয়ে পড়ে।


দমকল বাহিনী ও স্থানীয়দের যৌথ প্রচেষ্টা

ঘটনার খবর পেয়ে মাতিরাঙ্গা ও রামগর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। স্থানীয় মানুষ ও সেনা সদস্যদের সহায়তায় প্রায় রাত ৩টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয় বলে জানান মাতিরাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দায়িত্বরত কর্মকর্তা হারুন-ওর-রশিদ।


কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা

দগ্ধ দোকানগুলোর মধ্যে ছিল ইলেকট্রনিক্স, আসবাবপত্র, মুদির দোকানসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনও নির্ধারণ করা সম্ভব না হলেও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা ধারণা করছেন, মোট ক্ষয়ক্ষতি প্রায় ২ কোটি টাকায় পৌঁছাতে পারে।


তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ

গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরিন আকতার জানান, তাৎক্ষণিকভাবে কারণ জানা যায়নি। তিনি বলেন, অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদঘাটনে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।