সমকালের একটি শিরোনাম “নির্বাচনী জোট ও মনোনয়নের কৌশল নিয়ে যা বললেন তারেক রহমান”
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি দ্রুতই দেশে ফিরবেন। অংশ নেবেন আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও। সাক্ষাৎকারে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল নির্বাচনী জোট গঠন ও প্রার্থী মনোনয়নের প্রক্রিয়া নিয়ে। সে অংশ এখানে তুলে ধরা হলো।
নির্বাচন এককভাবে নাকি জোটগতভাবে
বিবিসি বাংলা: অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই দেখা গেছে যে বিএনপির পক্ষ থেকে দ্রুত নির্বাচন দাবি করা হয়েছে। সরকার গড়িমসি করছে এ ধরনের অভিযোগও বিএনপির নেতারা করে আসছেন। তো এখন দেখা যাচ্ছে যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং নির্বাচন কমিশন তারা ফেব্রুয়ারিতে একটা নির্বাচনের সময় দিয়েছেন। তো ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে- আপনাদের আস্থা কতটা আছে তাতে?
তারেক রহমান: বিএনপি প্রথম থেকেই বলে আসছিল যে যত দ্রুত নির্বাচনটি হবে, তত দ্রুত দেশের মধ্যে একটি স্থিতিশীলতা আসবে। দেখুন বাংলাদেশের মানুষ গত ১৭ বছর যাবৎ তাদের রাজনৈতিক অধিকার যেমন তাদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল, তাদেরকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি থেকেও বঞ্চিত করা হয়েছিল।
যার ফলশ্রুতিতে আমরা সমাজে অনেকগুলো পর্যায়ক্রমিকভাবে স্পিলওভার ইফেক্ট বলতে যা বুঝায় অনেকগুলো খারাপ লক্ষণ দেখেছি। বেকার সমস্যা বেড়েছে, দরিদ্রতা বেড়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থা ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। চিকিৎসা ব্যবস্থা ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। কৃষি ব্যবস্থা ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়েছে।
আমরা সেজন্যই বলেছিলাম যে, যত দ্রুত নির্বাচন হবে যত দ্রুত দেশের মালিক যারা অর্থাৎ জনগণ তাদের কাছে যখন সেই অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে, তারা যখন সিদ্ধান্ত নেবে, অর্থাৎ দেশের মালিক যখন সিদ্ধান্ত নেবে দেশ কারা কীভাবে পরিচালিত করবে, তত দ্রুত দেশে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে।
কারণ প্রকৃতভাবে নির্বাচিত একটি সরকার অবশ্যই জনগণের যে চাওয়া অর্থাৎ জনগণ যেভাবে চায় সেই বিষয়গুলোকে তারা এড্রেস করবে। ইয়েস, একটি নির্বাচন হলেই যে সব রাতারাতি সব ঠিক হয়ে যাবে তা না। সমস্যাগুলোকে যখন আপনি এড্রেস করবেন খুব স্বাভাবিকভাবেই ধীরে ধীরে সমস্যা কমতে শুরু করবে।
আমরা আনন্দিত যে দেরিতে হলেও সরকার জিনিসটি উপলব্ধি করতে পেরেছেন। আমরা ডিসেম্বরের ভেতরে চেয়েছিলাম। উনারা ফেব্রুয়ারির ভেতরে এখন নির্বাচনটি করতে চাইছেন। আমরা আস্থা রাখতে চাই যে সরকার সে ব্যাপারে সব রকম উদ্যোগ পর্যায়ক্রমিকভাবে গ্রহণ করবেন।
বিবিসি বাংলা: এখন যেহেতু আপনারা বলছেন যে আপনারা আস্থা রাখতে চান, সেখানে নির্বাচন নিয়ে আপনার পরিকল্পনাটা কি? এককভাবে বিএনপি নির্বাচন করবে মানে দলগতভাবে নাকি জোটবদ্ধভাবে আসন ভাগাভাগির মাধ্যমে নির্বাচন করবে?
তারেক রহমান: খুব ট্রিকি কোশ্চেন একটু। দেখুন আমরা প্রায় ৬৪টি রাজনৈতিক দল বিগত স্বৈরাচারের সময় যার যার অবস্থান থেকে রাজপথে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করেছে।
আমরা চেষ্টা করেছিলাম কমবেশি একসঙ্গে কাজ করার জন্য। এমনকি আমরা যে ৩১ দফা দিয়েছি রাষ্ট্র পুনর্গঠনের, এটি প্রথমে ২০১৬ সালে আমরা দিয়েছিলাম শুধু বিএনপির পক্ষ থেকে। পরবর্তীতে ভিশন টোয়েন্টি ছিল। যেটা পরবর্তীতে কিছুটা আরেকটু ডেভেলপ করে আমরা ২৭ দফা দিয়েছিলাম।
পরবর্তীতে আমরা আমাদের সঙ্গে যে রাজনৈতিক দলগুলো আছে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে সকলের মতামত নিয়ে ৩১ দফা দিয়েছি। কারণটি হচ্ছে যে দলগুলোকে আমরা পেয়েছি আমাদের সঙ্গে রাজপথের আন্দোলনে, আমরা চাই সকলকে সঙ্গে নিয়ে রাষ্ট্র পুনর্গঠন করতে। সকলের মতামতকে সঙ্গে নিয়ে আমরা রাষ্ট্র পুনর্গঠন করতে চাই।
আজকের পত্রিকার একটি শিরোনাম “শেখ হাসিনার বিষয়ে ঢাকার সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত নয়াদিল্লি: ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব”
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর এর প্রভাব বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিস্রি বলেছেন, এটি একটি ‘বিচারিক আইনি প্রক্রিয়া’ এবং এর জন্য দুই সরকারের মধ্যে ‘সম্পর্ক এবং আলোচনা’ প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখছি। আমরা এই বিষয়গুলোতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করার জন্য উন্মুখ।’
এর বাইরে, এই মুহূর্তে এ বিষয়ে আরও কিছু বলা গঠনমূলক হবে বলে মনে করেন না ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব।
আজ সোমবার নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে (এমইএ) ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব)-এর সদস্যদের সঙ্গে এক ঘণ্টার মতবিনিময়কালে ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ও নির্বাচন নিয়ে ভারতের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ভারত দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে একটি ‘অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক’ নির্বাচনকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে। নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যে সরকারই আসুক না কেন, ভারত তার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
ডিক্যাব-এর ২৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল ভারত সরকারের আমন্ত্রণে দেশটি সফর করছে। মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে এমইএ মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল, যুগ্ম সচিব (বাংলাদেশ ও মিয়ানমার) বি. শ্যাম এবং ডিক্যাব সভাপতি এ কে এম মইনউদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুজ্জামান মামুন উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার পরবর্তী পদক্ষেপগুলো শুধু এই অঞ্চলেই নয়, বিশ্বজুড়ে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের কাছাকাছি সময়ে নির্বাচনের একটি সময়সীমা ইঙ্গিত দিয়েছে।
বণিকবার্তার একটি শিরোনাম “আয়নার মতো স্বচ্ছ একটি নির্বাচন করতে চাই— সিইসি”
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা স্বচ্ছভাবে আয়নার মতো পরিস্কার নির্বাচন করতে চাই। এ জন্য গণমাধ্যমের সহযোগিতা প্রয়োজন।
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আজ নির্বাচন কমিশনের সংলাপে এ কথা বলেন সিইসি। তার সভাপতিত্বে সংলাপে বাকি চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও অংশ নেন।
স্বাগত বক্তব্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, আমরা জাতির কাছে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সে লক্ষ্যেই কাজ করছে এ কমিশন। সিইসি জানান, এজন্য সকল অংশীজনের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তারা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
তিনি বলেন, আমরা একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হতে চাই। আগামী নির্বাচনকে যতটা সম্ভব স্বচ্ছ করতে চাই। একদম আয়নার মতো স্বচ্ছ একটি নির্বাচন করতে চাই। তাই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, ভোটার লিস্ট, গণমাধ্যমের ভূমিকার ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। সেক্ষেত্রে গণমাধ্যমের সহযোগিতা প্রয়োজন।
মূলধারার গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, উন মিন বিজনেস। সেজন্য আপনাদের পরামর্শগুলো আমরা সত্যিকার অর্থে এক্সপ্লোর করবো। কারণ আপনাদেরকে আমরা সত্যিকারের অংশীদার মনে করছি। একইসঙ্গে নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অবস্থান লুকানোর কিছু নেই বলেও জানান তিনি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতে, বর্তমান সময়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে অন্যতম বড় বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছে ডিজিটাল প্লাটফর্মে ছড়ানো মিথ্যা ও ভুয়া খবর। এআইয়ের মাধ্যমে ইচ্ছা করেই অপতথ্য ছড়িয়ে দেয়াটা সহজ, এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ার গুজব একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বড় বাঁধা হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
মানবজমিনের একটি শিরোন “জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটে মতৈক্য”
‘জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটে মতৈক্য’-এটি দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম। খবরে বলা হয়, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সম্মতি নিতে গণভোট করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। গতকাল রোববার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে একমত হয়।
তবে যেসব সংস্কার প্রস্তাবে কোনো কোনো দলের ভিন্নমত আছে, সেগুলোর কী হবে; গণভোট কি জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে হবে, নাকি তার আগে হবে; গণভোটের আগে জুলাই সনদ নিয়ে সংবিধান আদেশ জারি করা হবে কি না, এসব বিষয়ে এখনো রাজনৈতিক মতভিন্নতা রয়ে গেছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, আগামী বুধবার দুপুরে আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। কমিশন আশা করে, সেদিন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে।
গতকালের আলোচনায় বিএনপি বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে কি না, এই প্রশ্নে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট হতে পারে। গণভোটে এটি পাস হলে পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ সনদ বাস্তবায়নে বাধ্য থাকবে। তবে যারা জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হবে, তারা তাদের নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমত অনুসারে সনদ বাস্তবায়ন করবে। গণভোটের জন্য সংবিধান আদেশ জারি বা সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়ার প্রয়োজন হবে না।
অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী বলেছে, যেহেতু সব বিষয়ে সবাই একমত হতে পারছেন না, তাই গণভোট হতে পারে। তবে তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট চায়। কোনো কোনো দলের ভিন্নমত ‘বাইন্ডিং’ (মানার বাধ্যবাধকতা) নয় বলে মনে করে দলটি।
আর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে পারে। তবে তার আগে অবশ্যই জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে একটি সংবিধান আদেশ জারি করতে হবে।
৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে তৈরি হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ। এর খসড়া চূড়ান্ত হলেও বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্য হয়নি। এ কারণে আটকে আছে জুলাই সনদ।
বাস্তবায়নের উপায় ঠিক করতে এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করে কমিশন। গতকাল ছিল দলগুলোর সঙ্গে এ নিয়ে চতুর্থ দিনের আলোচনা। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ২৮টি দলের সঙ্গে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আলোচনা শুরু হয়। এক ঘণ্টার মধ্যাহ্নবিরতি দিয়ে আলোচনা চলে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।
বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার প্রথম পদক্ষেপ
আলোচনা শেষে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একধরনের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা ও তাঁদের সম্মতির জন্য একটি গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দলই একমত হয়েছে।
এটি একটি বড় অর্জন। এটি সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রথম পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, তাঁরা অত্যন্ত আশাবাদী অন্য বিষয়গুলোতেও দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তুলতে পারবেন। আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যে আইনসভা তৈরি হবে, সেই আইনসভা যেন মৌলিক সাংবিধানিক সংস্কারগুলো করতে পারে এবং তাকে টেকসই করতে পারে; সে জন্য এই আইনসভাকে এমনভাবে চিহ্নিত করা দরকার বা আলাদা বৈশিষ্ট্য দেওয়া দরকার। যাতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে সংশোধন, সংযোজন, বিয়োজন, পরিবর্ধন, পরিমার্জনগুলো টেকসই হয়। এ ব্যাপারেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কার্যত একটি ঐকমত্য হয়েছে।
দলগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমি মনে করি যে তাদের এই প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে আমরা খুব শিগগির সুনির্দিষ্টভাবে বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সুপারিশ তৈরি করে সরকারের কাছে দিতে পারব।’