নীরব উৎক্ষেপণ ও নিরাপত্তা ঝুঁকি
পাবলিক নোটিশ ছাড়াই চীন আরেকটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে—ফ্লাইট ও সমুদ্রপথের পরিকল্পনায় এতে অনিশ্চয়তা বাড়ে। স্পেসএক্সের সাম্প্রতিক স্টারশিপ টেস্ট সফল স্প্ল্যাশডাউনে শেষ হয়েছে; তুলনা টানায় স্বচ্ছতা প্রসঙ্গটি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। আগে থেকে ড্রপ জোন ও এয়ারস্পেস সতর্কতা না থাকলে এয়ারলাইন ও শিপিং অপারেটরদের রুট বদলাতে সময় কমে যায়। প্রতিবেশী দেশগুলোও ধ্বংসাবশেষ পড়ার ঝুঁকি যাচাইয়ে সমস্যায় পড়ে।

স্ট্যান্ডার্ড, প্রতিযোগিতা ও ২০২৬-এর দিগন্ত
এই উৎক্ষেপণ যৌথ মানদণ্ডের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে—ড্রপ জোন, ফ্লাইট করিডর ও জরুরি সহায়তা নিয়ে স্পষ্ট প্রোটোকল দরকার। একই সঙ্গে চীনের দ্রুত গতি শিল্পক্ষমতা ও নিজস্ব ন্যাভিগেশন-ইমেজিং নেটওয়ার্ক গড়ার সংকেত দিচ্ছে। প্রতিযোগীরা নিজেদের প্রোগ্রাম ত্বরান্বিত করবে, আর যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপীয় সংস্থার সঙ্গে ডেটা-শেয়ারিং বাড়াতে পারে। স্টারশিপ দ্রুত পরিণত হচ্ছে; ২০২৬ সালে দুই গোলার্ধেই একাধিক হেভি-লিফট রকেট নিয়মিত উড়তে দেখা যেতে পারে।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















