
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৭)
স্কুলের পথে ফরিদপুর কাছারিতে একটি লোক ভালো নারকেলের বরফি বিক্রয় করিত। সেই নারকেলের বরফি খাইতে যেন কেমন? একদিন দারুণ ক্ষুধার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৮)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘এ্যাই, চোপ, ফ্যাচফ্যাচ বন্ধ করো!’ বেসামরিক খি’চিয়ে উঠল। আর একটু বিরত হয়ে রক্ষী-বাহিনীর লোকেদের দিকে তাকাতে

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (পর্ব-১)
দিলরুবা আহমেদ চট্রগ্রাম কলেজ থেকে বেরিয়ে পড়লাম। এরপর গেলাম ষোলশহর রেলস্টেশনে। সুদীর্ঘ ২২ বছর পর আম্মার সাথে আমার আবার আসা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৬)
স্কুলের পথে স্কুল হইতে আমার বাড়ি ছিল আড়াই মাইল দূরে। সেখান হইতে নয়টার সময় খাইয়া স্কুলে রওয়ানা হইতাম। স্কুলের ছুটি

আমাদের ছোট স্টেশন
আমাদের ছোট স্টেশন স্বদেশ রায় আমাদের ছোট রেল-স্টেশনে কখনই নিয়ম মেপে ট্রেন আসে না সময়গুলো বড়ই এলোমেলো। অথচ আমাদের নিশ্চিন্তে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৭)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কারে খুজচে, দোস্ত?’ ‘শয়তান জানে কারে!’ ‘আহা, সরমোভোয় এসে একবার তল্লাসি করে! দেখার বড্ড সাধ।’ রক্ষী-বাহিনীর

টলস্টয়ের স্মৃতি (শেষ-পর্ব)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কেবলমাত্র নিজের কাছে বলতে হবে: ‘আমি বিশ্বাস করি।’ সংগে সংগে সমস্ত কিছুই ঠিক হয়ে যাবে, তুমি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৬)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ সন্ন্যাসী ছাড়া কাছাকাছি কয়েকজন চাষী মেয়েও বসে ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে ছিল দুধের খালি পাত্র কয়েকটা। আর

অপরিশোধ্য ঋণ
আবু ইসহাক আমার সাহিত্য-জীবনের অনেকেই আমার হিতৈষী ছিলেন। আমি তাঁদের কাছে ঋণী। সাহিত্যের সিঁড়িতে পা রাখার সময়ে যাঁরা উৎসাহ ও

প্রাণ – স্বদেশ রায়
প্রাণ স্বদেশ রায় মধ্য দুপুর। নিস্তব্দ এলাকা। উষ্ণ বাতাস। লেক ভর জল। কয়েকটি সরু ঢেউ। বাসিন্দাহীন বাড়ি। কাঁঠাল গাছের চাউনি।