০১:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
ইতিহাস

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৬)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়া জনসমাজে ভুট্টার প্রভাব মায়া জনসমাজ, সভ্যতার কথা ভুট্টার (Maize) প্রসঙ্গ ছাড়া সম্পূর্ণ হয় না। মায়াদের নিজস্ব সমাজ-সভ্যতা শুধু

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৬৩)

শশাঙ্ক মণ্ডল নীল তৃতীয় অধ্যায় নীলকমিশনও স্বীকার করেছেন এই ব্যবসা কত লাভজনক ছিল। নীল আমাদের একটা মূল্যবান দ্রব্য বিশেষ করে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৯৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায় নন্দকুমার অনেক বিবেচনার পর সিরাজের ভবিষ্যৎ বাস্তবিকই ঘোরতর অন্ধকারময় দেখিয়া, ইংরেজদিগের সহিত’ বন্ধুত্ব স্থাপনের ইচ্ছা করিলেন। ইংরেজ

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৫)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় লেখার প্রয়োজনীয় সামগ্রী মায়া-সভ্যতার নানারকম লক্ষ্যণীয় দিক-এর মধ্যে লিখন-পদ্ধতি খুবই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। এর মধ্যে আবার লেখার যন্ত্রপাতি বা প্রয়োজনীয় সামগ্রী

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৬২)

শশাঙ্ক মণ্ডল নীল তৃতীয় অধ্যায় মোল্লাহাটির কুঠির ফারলং লারমুরের বেঙ্গল ইন্ডিগো কোম্পানির ৫৯৫টি গ্রামের জমিদারি ছিল এবং তার জন্য এই

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৬১)

শশাঙ্ক মণ্ডল নীল তৃতীয় অধ্যায় ইংরেজদের এ দেশে বসবাসের মধ্য দিয়ে বাংলার ও বাঙালির শিল্পোন্নতি কৃষকের দুর্দশা দূরীকরণ, আর্থিক সাংস্কৃতিক,

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৯৩)

শ্রী নিখিলনাথ রায় কিছুদিন পরে ওমার উল্লার পদচ্যুতি ঘটে। তখন নবাব সিরাজ উদ্দৌলা নন্দকুমারকে সর্ব্বাপেক্ষা উপযুক্ত ব্যক্তি মনে করিয়া এবং

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৪)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বই–পুস্তক তৈরির বিশেষ পদ্ধতি  লিখন-পদ্ধতিকে প্রসারিত করে আমরা বই-এর প্রসঙ্গ উল্লেখ করতে পারি। সাধারণভাবে কিছু গাছের ছাল দিয়ে একরকম

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৬০)

শশাঙ্ক মণ্ডল নীল তৃতীয় অধ্যায় রামমোহন দ্বারকানাথ প্রমুখ নব্য বাংলার নেতারা ১৮২৯ এর ১৫ই ডিসেম্বর টাউনহলের সভায় নীলচাষ সমর্থন করেছিলেন

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৯২)

শ্রী নিখিলনাথ রায় কিছু কাল পরে লহরীমাল অকৃতজ্ঞভাবে হুগলী বন্দরের শুল্ক ফৌজদারের হস্ত হইতে পৃথক্ করিয়া লন। ইহাতে ইয়ার বেগ