মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৬০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গিরিয়া মুর্শিদাবাদ হইতে প্রায় পঞ্চদশ ক্রোশ উত্তরে এবং বর্তমান জঙ্গী- শুর উপবিভাগের নিকট, একটি বিশাল প্রান্তর ভাগীরথীর
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় দুই বংশ উত্তররাঢ়ীয় কায়স্থ বলিয়া এইরূপ ভ্রম হওয়ার সম্ভাবনা; কিন্তু ডাহাপাড়াবংশীয়েরা মিত্র ও ভট্টবাটীবংশীয়েরা সিংহ। মুর্শিদাবাদের
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় লক্ষ্মীনারায়ণ মৃত্যুসময়ে গঙ্গাগোবিন্দ সিংহকে স্বীয় নাবালক পুত্র সূর্য্যনারায়ণের তত্ত্বাবধানে নিযুক্ত করিয়া যান। বঙ্গাধিকারিগণ বলিয়া থাকেন যে, গঙ্গাগোবিন্দ
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় আলিবন্দীর সময় হইতে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত পর্যন্ত লক্ষ্মী- নারায়ণ ও মহেন্দ্রনারায়ণ এই দুই জনে কাননগোর কার্য্য করিতেন। সিরাজউদ্দৌলার
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় রাজস্বমন্ত্রীর কার্য্য করিতেন; রাজস্ববিভাগের যাবতীয় বন্দোবস্ত তাঁহা- দের হস্তে ন্যস্ত ছিল। কাননগোগণ সেই সকল বন্দোবস্তের কাগজপত্র রক্ষা
ইতালির রূপকথা (শহর)
মাক্সিম গোর্কি অল্প বয়সী এক সঙ্গীতকার কথা কইছিল নরম গলায়, কালো চোখ জোড়া হারিয়ে গেছে সুদূরে। বললে: ‘গানের মধ্যে দিয়ে
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় দর্পনারায়ণ ডাহাপাড়ায় বাসবাটী নির্মাণ করেন। যদিও এক্ষণে বঙ্গাধিকারিগণের পুনর্ব্বার নূতন বাটা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, তথাপি সেই পুরাতন বাটীর
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় দেওয়ান মুর্শিদকুলী প্রথম কাননগো দর্পনারায়ণকে সেই সমস্ত কাগজ- পত্রে স্বাক্ষর করিতে বলিলে, দর্পনারায়ণ কাননগোর রসুম বাবদে ৩
ইতালির রূপকথা (ফুল)
মাক্সিম গোর্কি গুমোট দুপুর। সবে দুপুরের তোপ পড়ে দূরে, অতিকায় একটা পচা ডিম ফাটানোর মতো কেমন একটা ফাঁপা আওয়াজ করে।
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সময়ে ঢাকার উলাইল গ্রামের মিত্রবংশীয়েরা রাজস্ববিভাগের কার্য্য করিতেন। তাঁহাদের অনুরোধে উক্ত জমীদার অবশেষে বঙ্গাধিকারীর ক্রোধাগ্নি হইতে



















