০৯:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭০) খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রয়োজন স্মার্ট গ্রাম, শুধু বড় শহরের মেগাপ্রকল্প নয় জাপানে স্ট্যান্ড-আপ কমেডির জোয়ার: বিদেশি ও দ্বিভাষী শিল্পীদের হাতে নতুন হাসির পথ ডায়ানা ড্যানিয়েলের জন্য একটি নতুন সকাল প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৩৭) বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও ২০২৫ সালে প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে ভালো প্যারিস থেকে তেঙ্গাহ: একটি ফরাসি রেট্রো থিমের বাসা অন্ধকার ভ্রমণের উত্থান: অতীতের ক্ষত দেখতেই কেন বাড়ছে পর্যটকের ভিড় সেনেগালে দুর্নীতি দমন না রাজনৈতিক প্রতিশোধ? ফায়ে–সোঙ্কো সরকারের কড়াকড়িতে বিতর্ক তুঙ্গে

লু হাওয়া বয়ে যাওয়া গরমে শ্রমজীবি মানুষ বেশি খাচ্ছে লেবুর রস

  • Sarakhon Report
  • ০৬:৪৯:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
  • 63

শিবলী আহম্মেদ সুজন

তীব্র তাপদাহের কারণে সারা দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে ।আর ইট সিমেন্টে’র এই প্রায় বৃক্ষশূন্য ঢাকা শহরের মানুষ- বিশেষ করে যাদের বাধ্যতা মূলক জীবিকার তাগিদে গরমে কাজ করতে হচ্ছে, যেমন- রিক্সাচালক ,ভ্যানচালক,দিনমজুর থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া মানুষগুলোর জন্য  তাদের জীবন হয়ে উঠেছে দুর্বিসহ।। প্রতিদিনই  তাপমাত্রা উঠা নামা করছে ৩৮ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এই গরমে প্রতি মুহূর্তে এসব মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যাচ্ছে পানি। রাস্তায় এদের কাউকেই ঘামশূন্য পাওয়ার চিন্তা করাই ভুল। আর এই  তীব্র গরমে সেই  পানির ঘাটতি পূরণের জন্য মানুষ শুধুপানি নয়, কিছু কিছু রসালো ফল ও নানান ধরনের ফলের বা অন্য কোন কিছুর রস খাবার চেষ্টা করছেন।

তবে মানুষের জন্যে সুখবর হচ্ছে রমজান মাসের থেকে এখন কিছু কিছু ফলের দাম  কম।

প্রচন্ড এই গরমে ফলের দাম বেড়েছে না কমেছে ?

ফল বিক্রেতা মোঃ সোহেল

রাজধানীর মিরপুর ১৪ তে ফল বিক্রেতা মোঃ সোহেলের সাথে কথা বলে যা জানা গেল, ফলমূলের দাম আগের তুলনায় কিছুটা কমেছে আংগুর ৩১০ টাকা কেজি , আপেল ২৫০ টাকা কেজি , কমলা ২২০  টাকা কেজি।

তরমুজ বিক্রি ও দাম কতটা বেড়েছে?

তরমুজ বিক্রেতা মোঃ আলামিনের সাথে কথা বলে জানা গেল তরমুজের দাম আগে ছিলো প্রতি কেজি ৪০ টাকা এখন এই তীব্র গরমে তা বেড়ে গিয়ে  ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে ।  আগের থেকে এ গরমে  তরমুজ অনেক বেশি বিক্রি হচ্ছে ।

ডাব কেমন বিক্রি হচ্ছে ?

ডাব বিক্রেতা মোঃ মামুন

ডাব বিক্রেতা মোঃ মামুনের সাথে কথা বলে জানা গেল , প্রতিটি ডাব ১৫০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে ।যার অর্থ দাড়াচ্ছে ডাব প্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা দাম বেড়ে গিয়েছে।

আখের রস কেমন খাচ্ছে ?

আখের রস বিক্রেতা মোঃ মফিজুল

আখের রস বিক্রেতা মোঃ মফিজুল বলেন, আখের রস প্রতি গ্লাস ১০ টাকা করে বিক্রি করছেন। বিক্রি ভালো হচ্ছে মোটামুটি ক্রেতা ভালোই আছে ।

সব থেকে বেশি খাচ্ছে লেবুর শরবত

লেবুর রস বিক্রেতা মোঃ শাহাদাত

লেবুর শরবত বিক্রেতা মোঃ শাহাদাতের সাথে কথা বলে জানা গেল, লেবুর শরবতের চাহিদা এ মুহূর্তে প্রচুর । প্রতি গ্লাস লেবুর শরবত ১০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে । শ্রমজীবি মানুষ  প্রচুর পরিমানে লেবুর শরবত খাচ্ছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭০)

লু হাওয়া বয়ে যাওয়া গরমে শ্রমজীবি মানুষ বেশি খাচ্ছে লেবুর রস

০৬:৪৯:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪

শিবলী আহম্মেদ সুজন

তীব্র তাপদাহের কারণে সারা দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে ।আর ইট সিমেন্টে’র এই প্রায় বৃক্ষশূন্য ঢাকা শহরের মানুষ- বিশেষ করে যাদের বাধ্যতা মূলক জীবিকার তাগিদে গরমে কাজ করতে হচ্ছে, যেমন- রিক্সাচালক ,ভ্যানচালক,দিনমজুর থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া মানুষগুলোর জন্য  তাদের জীবন হয়ে উঠেছে দুর্বিসহ।। প্রতিদিনই  তাপমাত্রা উঠা নামা করছে ৩৮ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এই গরমে প্রতি মুহূর্তে এসব মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যাচ্ছে পানি। রাস্তায় এদের কাউকেই ঘামশূন্য পাওয়ার চিন্তা করাই ভুল। আর এই  তীব্র গরমে সেই  পানির ঘাটতি পূরণের জন্য মানুষ শুধুপানি নয়, কিছু কিছু রসালো ফল ও নানান ধরনের ফলের বা অন্য কোন কিছুর রস খাবার চেষ্টা করছেন।

তবে মানুষের জন্যে সুখবর হচ্ছে রমজান মাসের থেকে এখন কিছু কিছু ফলের দাম  কম।

প্রচন্ড এই গরমে ফলের দাম বেড়েছে না কমেছে ?

ফল বিক্রেতা মোঃ সোহেল

রাজধানীর মিরপুর ১৪ তে ফল বিক্রেতা মোঃ সোহেলের সাথে কথা বলে যা জানা গেল, ফলমূলের দাম আগের তুলনায় কিছুটা কমেছে আংগুর ৩১০ টাকা কেজি , আপেল ২৫০ টাকা কেজি , কমলা ২২০  টাকা কেজি।

তরমুজ বিক্রি ও দাম কতটা বেড়েছে?

তরমুজ বিক্রেতা মোঃ আলামিনের সাথে কথা বলে জানা গেল তরমুজের দাম আগে ছিলো প্রতি কেজি ৪০ টাকা এখন এই তীব্র গরমে তা বেড়ে গিয়ে  ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে ।  আগের থেকে এ গরমে  তরমুজ অনেক বেশি বিক্রি হচ্ছে ।

ডাব কেমন বিক্রি হচ্ছে ?

ডাব বিক্রেতা মোঃ মামুন

ডাব বিক্রেতা মোঃ মামুনের সাথে কথা বলে জানা গেল , প্রতিটি ডাব ১৫০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে ।যার অর্থ দাড়াচ্ছে ডাব প্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা দাম বেড়ে গিয়েছে।

আখের রস কেমন খাচ্ছে ?

আখের রস বিক্রেতা মোঃ মফিজুল

আখের রস বিক্রেতা মোঃ মফিজুল বলেন, আখের রস প্রতি গ্লাস ১০ টাকা করে বিক্রি করছেন। বিক্রি ভালো হচ্ছে মোটামুটি ক্রেতা ভালোই আছে ।

সব থেকে বেশি খাচ্ছে লেবুর শরবত

লেবুর রস বিক্রেতা মোঃ শাহাদাত

লেবুর শরবত বিক্রেতা মোঃ শাহাদাতের সাথে কথা বলে জানা গেল, লেবুর শরবতের চাহিদা এ মুহূর্তে প্রচুর । প্রতি গ্লাস লেবুর শরবত ১০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে । শ্রমজীবি মানুষ  প্রচুর পরিমানে লেবুর শরবত খাচ্ছেন।