০২:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
রমনা থানার সামনে পুলিশের গাড়িতে হঠাৎ আগুন সিলেটে ট্রেন লাইনচ্যুতের পরিকল্পনা: ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত নেতাসহ ৫ জন আটক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ স্থাপনায় তালা: নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ‘লকডাউন’ কর্মসূচির আগাম প্রস্তুতি রাশিয়ানদের আগমন? এটা নির্ভর করছে ক্রীড়ার উপর মিরপুরে গ্রামীণ ব্যাংকের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের পর এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শাখায় পেট্রল ঢেলে অগ্নিসংযোগ গেম ডিজাইনার লেন্টে কুয়েনেন: নৌকায় বসে সৃজনশীল স্বাধীনতা খুঁজে পাওয়ার গল্প ডিমেনশিয়া যত্নের সামাজিক পুনর্বিন্যাস বিশ্বযুদ্ধের বীরগাথা: কৃতজ্ঞতা ও সময়ের প্রতিফলন কেনি চেসনি: সংগ্রাম, সাফল্য এবং সাধারণ জীবনের প্রতি প্রেম সৃষ্টির পথে শান্তির সন্ধান

তিন দিনে ৮ বাসে আগুন: ময়মনসিংহে চালক পুড়ে নিহত, আতঙ্কে সারা দেশের পরিবহন খাত

টানা তিন দিনে সারাদেশে অন্তত আটটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনাটি ঘটেছে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায়, যেখানে পার্ক করা একটি বাসে আগুন দিয়ে চালককে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় একাধিক বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গণপরিবহন মালিক, শ্রমিক ও যাত্রীদের মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, এটি পরিকল্পিত নাশকতার অংশ হতে পারে।


তিন দিনে অন্তত ৮টি বাসে অগ্নিসংযোগ

দেশজুড়ে টানা তিন দিনে অন্তত আটটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ময়মনসিংহ থেকে শুরু করে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক এই নাশকতার ঘটনায় জনমনে চরম উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলায়, যেখানে একটি পার্ক করা বাসে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা হয় চালককে। অন্যদিকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়ও একইভাবে একাধিক বাসে দুর্বৃত্তদের অগ্নিসংযোগে আতঙ্কে ভুগছেন গণপরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা।


 ময়মনসিংহে চালক জুলহাসের মৃত্যু

রবিবার (১০ নভেম্বর) ভোররাতে ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভালুকজান এলাকায় আলম এশিয়া পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
বাসটি তখন রাস্তার পাশে পার্ক করা ছিল। চালক জুলহাস মিয়া (৩৫) ভেতরে ঘুমাচ্ছিলেন। আগুন লাগার পর তিনি বের হতে না পেরে ঘটনাস্থলেই পুড়ে মারা যান।
ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণে পুরো বাসটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এই ঘটনাটি চলমান অগ্নিসংযোগের মধ্যে প্রথম প্রাণহানির ঘটনা হিসেবে নিন্দা ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।


 ঢাকায় একের পর এক বাসে আগুন

রাজধানী ঢাকা গত তিন দিন ধরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের তথ্যানুযায়ী, সোমবার ও মঙ্গলবার মিলিয়ে ঢাকায় কমপক্ষে সাতটি বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

সূত্রাপুর (পুরান ঢাকা)

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সূত্রাপুর ফায়ার স্টেশনের কাছে মালঞ্চা পরিবহনের একটি পার্ক করা বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
ফায়ার সার্ভিসের দ্রুত পদক্ষেপে আগুন নেভানো সম্ভব হয়, তবে বাসের অভ্যন্তর পুড়ে যায়।

যাত্রাবাড়ী, উত্তরা ও বসুন্ধরা এলাকা

সোমবার রাতে এই তিন এলাকায় তিনটি বাসে আগুনের ঘটনা ঘটে।
দুটি বাস রাইদা পরিবহনের এবং একটি রাজধানী পরিবহনের বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, মোটরসাইকেলে আসা অজ্ঞাত কয়েকজন যুবক বাসে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং দ্রুত পালিয়ে যায়।

 মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর

মঙ্গলবার সকালে আবারও নতুন দুটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। স্থানীয়রা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও দুটির অভ্যন্তরীণ অংশ পুড়ে যায়।

গাজীপুরের চক্রবাড়ী এলাকা

গাজীপুর মহানগরের কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কে জ্যোতি ফিলিং স্টেশনের সামনে পার্ক করা একটি বাসেও মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুর্বৃত্তরা আগুন দেয়।
সৌভাগ্যক্রমে বাসে কোনো যাত্রী ছিল না, ফলে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।


তদন্তে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রতিটি ঘটনার পরপরই সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের কাজ চলছে।
রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, শুধু গত তিন দিনেই তারা দশটির বেশি “ককটেল বিস্ফোরণ ও অগ্নিসংযোগ” সংক্রান্ত কল পেয়েছে।


 পরিবহন খাতের আতঙ্ক

বাংলাদেশ বাস-মালিক সমিতি জানিয়েছে, ধারাবাহিক অগ্নিসংযোগে তারা চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে।
সমিতির এক কর্মকর্তা বলেন:

“যাত্রী না থাকলেও দুর্বৃত্তরা ফাঁকা বাসে আগুন দিচ্ছে। এতে কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে বাস চালানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।”


বিশ্লেষণ: নাশকতার আশঙ্কা বাড়ছে

বিশেষজ্ঞদের মতে, ধারাবাহিক এই অগ্নিসংযোগের পেছনে সংগঠিত রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।
তারা মনে করেন, অল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন এলাকায় একাধিক বাসে আগুন লাগানো কেবল দুর্ঘটনা নয়, বরং পরিকল্পিত নাশকতার ইঙ্গিত দেয়।
যদি দ্রুত দোষীদের চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তি না দেওয়া হয়, তবে পরিস্থিতি আরও অস্থির হয়ে উঠতে পারে।


 সারসংক্ষেপ

স্থান তারিখ ক্ষয়ক্ষতি প্রাণহানি
ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ ১০ নভেম্বর পুরো বাস পুড়ে যায় ১ জন নিহত (চালক)
সূত্রাপুর, ঢাকা ১১ নভেম্বর আংশিক পুড়ে যায় নেই
যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, বসুন্ধরা ১১ নভেম্বর ৩ বাস পুড়ে যায় নেই
মেরুল বাড্ডা, শাহজাদপুর ১২ নভেম্বর ২ বাস ক্ষতিগ্রস্ত নেই
চক্রবাড়ী, গাজীপুর ১১ নভেম্বর আংশিক ক্ষতি নেই

তিন দিনের ব্যবধানে ময়মনসিংহ, ঢাকা ও গাজীপুরে অন্তত আটটি বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে একটি ঘটনায় একজন চালক প্রাণ হারিয়েছেন।
অগ্নিসংযোগের এই ধারাবাহিকতা শুধু পরিবহন খাতে নয়, দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতিতেও প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।
পুলিশ বলছে, অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে কাজ চলছে, তবে জনমনে আতঙ্ক এখনো কাটেনি।


#বাসে_আগুন #ময়মনসিংহ #ঢাকা #গাজীপুর #নাশকতা #পরিবহন_নিরাপত্তা #সারাক্ষণ_রিপোর্ট

জনপ্রিয় সংবাদ

রমনা থানার সামনে পুলিশের গাড়িতে হঠাৎ আগুন

তিন দিনে ৮ বাসে আগুন: ময়মনসিংহে চালক পুড়ে নিহত, আতঙ্কে সারা দেশের পরিবহন খাত

১১:২৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

টানা তিন দিনে সারাদেশে অন্তত আটটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনাটি ঘটেছে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায়, যেখানে পার্ক করা একটি বাসে আগুন দিয়ে চালককে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় একাধিক বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গণপরিবহন মালিক, শ্রমিক ও যাত্রীদের মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, এটি পরিকল্পিত নাশকতার অংশ হতে পারে।


তিন দিনে অন্তত ৮টি বাসে অগ্নিসংযোগ

দেশজুড়ে টানা তিন দিনে অন্তত আটটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ময়মনসিংহ থেকে শুরু করে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক এই নাশকতার ঘটনায় জনমনে চরম উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলায়, যেখানে একটি পার্ক করা বাসে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা হয় চালককে। অন্যদিকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়ও একইভাবে একাধিক বাসে দুর্বৃত্তদের অগ্নিসংযোগে আতঙ্কে ভুগছেন গণপরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা।


 ময়মনসিংহে চালক জুলহাসের মৃত্যু

রবিবার (১০ নভেম্বর) ভোররাতে ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভালুকজান এলাকায় আলম এশিয়া পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
বাসটি তখন রাস্তার পাশে পার্ক করা ছিল। চালক জুলহাস মিয়া (৩৫) ভেতরে ঘুমাচ্ছিলেন। আগুন লাগার পর তিনি বের হতে না পেরে ঘটনাস্থলেই পুড়ে মারা যান।
ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণে পুরো বাসটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এই ঘটনাটি চলমান অগ্নিসংযোগের মধ্যে প্রথম প্রাণহানির ঘটনা হিসেবে নিন্দা ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।


 ঢাকায় একের পর এক বাসে আগুন

রাজধানী ঢাকা গত তিন দিন ধরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের তথ্যানুযায়ী, সোমবার ও মঙ্গলবার মিলিয়ে ঢাকায় কমপক্ষে সাতটি বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

সূত্রাপুর (পুরান ঢাকা)

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সূত্রাপুর ফায়ার স্টেশনের কাছে মালঞ্চা পরিবহনের একটি পার্ক করা বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
ফায়ার সার্ভিসের দ্রুত পদক্ষেপে আগুন নেভানো সম্ভব হয়, তবে বাসের অভ্যন্তর পুড়ে যায়।

যাত্রাবাড়ী, উত্তরা ও বসুন্ধরা এলাকা

সোমবার রাতে এই তিন এলাকায় তিনটি বাসে আগুনের ঘটনা ঘটে।
দুটি বাস রাইদা পরিবহনের এবং একটি রাজধানী পরিবহনের বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, মোটরসাইকেলে আসা অজ্ঞাত কয়েকজন যুবক বাসে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং দ্রুত পালিয়ে যায়।

 মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর

মঙ্গলবার সকালে আবারও নতুন দুটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। স্থানীয়রা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও দুটির অভ্যন্তরীণ অংশ পুড়ে যায়।

গাজীপুরের চক্রবাড়ী এলাকা

গাজীপুর মহানগরের কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কে জ্যোতি ফিলিং স্টেশনের সামনে পার্ক করা একটি বাসেও মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুর্বৃত্তরা আগুন দেয়।
সৌভাগ্যক্রমে বাসে কোনো যাত্রী ছিল না, ফলে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।


তদন্তে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রতিটি ঘটনার পরপরই সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের কাজ চলছে।
রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, শুধু গত তিন দিনেই তারা দশটির বেশি “ককটেল বিস্ফোরণ ও অগ্নিসংযোগ” সংক্রান্ত কল পেয়েছে।


 পরিবহন খাতের আতঙ্ক

বাংলাদেশ বাস-মালিক সমিতি জানিয়েছে, ধারাবাহিক অগ্নিসংযোগে তারা চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে।
সমিতির এক কর্মকর্তা বলেন:

“যাত্রী না থাকলেও দুর্বৃত্তরা ফাঁকা বাসে আগুন দিচ্ছে। এতে কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে বাস চালানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।”


বিশ্লেষণ: নাশকতার আশঙ্কা বাড়ছে

বিশেষজ্ঞদের মতে, ধারাবাহিক এই অগ্নিসংযোগের পেছনে সংগঠিত রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।
তারা মনে করেন, অল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন এলাকায় একাধিক বাসে আগুন লাগানো কেবল দুর্ঘটনা নয়, বরং পরিকল্পিত নাশকতার ইঙ্গিত দেয়।
যদি দ্রুত দোষীদের চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তি না দেওয়া হয়, তবে পরিস্থিতি আরও অস্থির হয়ে উঠতে পারে।


 সারসংক্ষেপ

স্থান তারিখ ক্ষয়ক্ষতি প্রাণহানি
ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ ১০ নভেম্বর পুরো বাস পুড়ে যায় ১ জন নিহত (চালক)
সূত্রাপুর, ঢাকা ১১ নভেম্বর আংশিক পুড়ে যায় নেই
যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, বসুন্ধরা ১১ নভেম্বর ৩ বাস পুড়ে যায় নেই
মেরুল বাড্ডা, শাহজাদপুর ১২ নভেম্বর ২ বাস ক্ষতিগ্রস্ত নেই
চক্রবাড়ী, গাজীপুর ১১ নভেম্বর আংশিক ক্ষতি নেই

তিন দিনের ব্যবধানে ময়মনসিংহ, ঢাকা ও গাজীপুরে অন্তত আটটি বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে একটি ঘটনায় একজন চালক প্রাণ হারিয়েছেন।
অগ্নিসংযোগের এই ধারাবাহিকতা শুধু পরিবহন খাতে নয়, দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতিতেও প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।
পুলিশ বলছে, অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে কাজ চলছে, তবে জনমনে আতঙ্ক এখনো কাটেনি।


#বাসে_আগুন #ময়মনসিংহ #ঢাকা #গাজীপুর #নাশকতা #পরিবহন_নিরাপত্তা #সারাক্ষণ_রিপোর্ট