সাভার–আশুলিয়া–বাইপাইল এলাকায় শুক্রবারের ৫.৭ মাত্রার বড় ভূমিকম্পের পরের দিন আবার ৩.৩ মাত্রার ঝাঁকুনি অনুভূত হয়, কারখানা আর বাসাবাড়ি থেকে মানুষ দৌড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসে।
কারও প্রাণহানির খবর না থাকলেও শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে, অনেক গার্মেন্টস সাময়িকভাবে লাইন বন্ধ করে ভবনের অবস্থা দেখে তবেই কাজে ফিরিয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এটি মূল ভূমিকম্পের ‘আফটারশক’; বিশেষজ্ঞরা বারবার সতর্ক করছেন, ঢাকা–সাভার বেল্টে পুরোনো ও অননুমোদিত ভবনগুলো বড় ঝুঁকিতে আছে।
স্থানীয় প্রশাসন কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা হালনাগাদ করছে, তবে এখনো বড় কোনো উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়নি—বাসিন্দারা নিজেদের উদ্যোগে ফাটল ধরা ভবন এড়িয়ে থাকার চেষ্টা করছেন।
রাস্তার সাধারণ মানুষদের মধ্যে এখন মূল আলোচনা—ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আরও শক্ত ভূমিকম্পের আগে কী ধরনের প্রস্তুতি নেবে সরকার ও মালিকপক্ষ।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 


















