১০:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫
২০২৬ সাল থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে স্মার্টফোন ও স্মার্টওয়াচ ব্যবহার নিষিদ্ধ তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন: সালাহউদ্দিন চীনের হাতে বৈশ্বিক ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের নিয়ন্ত্রণ সিঙ্গাপুরের সাহিত্যকে এগিয়ে নিতে নিজের সম্পদ ঝুঁকিতে ফেলছেন এডমন্ড উই মৃত্যুহীন প্রসবের লক্ষ্য: ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে মাতৃস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাফল্য প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৩২) আমেরিকায় খাদ্যপরামর্শে ফেরত আসছে পুরোনো ‘ফুড পিরামিড’ বিতর্ক সিঙ্গাপুর বায়েনাল ২০২৫: শহরটাই হয়ে ওঠে খোলা একটি আর্ট গ্যালারি হিজাব পরা রেসলিং তারকা নূর ‘ফিনিক্স’ ডায়ানার আগুন থেকে উঠে দাঁড়ানোর গল্প পাকিস্তান আইডলে টপ–১৬–এ রোমাইসা তারিক: “এই শো আমার জীবন পুরো বদলে দিয়েছে”

ভূতের দুঃস্বপ্ন

আজ রাতে একটা ভূত এসে বড় নিঃশব্দে
শিয়রে বসলো আমার-
তখন আমিও ছিলাম গভীর ঘুমে
যেমন অমাবস্যার রাতে ঘুমিয়ে থাকে বিস্তীর্ণ পদ্মা ও মেঘনার মোহনা।

ভূতকে বার বার বলি –
ভেঙো না আমার গভীর ঘুম।

তবু বলে-
সে তো আর নেই-
তবুও কেন এত দুঃস্বপ্ন
তাকে জড়িয়ে ধরছে।
কেন সে তার চারপাশে কেবলই শুনতে পাচ্ছে
স্প্লিন্টারে জর্জরিত কিছু নারীর সারারাতের আর্তনাদ।
কেন সে বার বার দেখতে পাচ্ছে
রক্তে ভেসে যাওয়া রাস্তা-
কেন অর্ধেক দেহের একটি অনিন্দ্য সুন্দরী নারী মুখ
তার দিকে শুধু নিথর হয়ে যাওয়া চোখে তাকাচ্ছে।
আমি চিৎকার করে বলি
তুমি আর এইসব দুঃস্বপ্ন আমাকে শুনিও না-
তবু সে বলে –
সে এখন কেঁপে ওঠে
যখনই বার বার একের পর এক কিশোরীর মাতৃজনন অঙ্গ
রক্তে ভেসে যায়- অচেতন হয় তাদের শরীর
পালাক্রম ধর্ষকের অত্যাচারে-
আমি দু হাতে তাকে দূরে ঠেলে দিতে যাই-
বলতে চাই, কী পেয়েছো তুমি আমাকে –
আমাকে ঘুমাতে দাও-
আমার কণ্ঠ দিয়ে কোন শব্দ বের হয় না।
শব্দেরা কি এমনি কখনও কখনও মৃত থাকে?

জনপ্রিয় সংবাদ

২০২৬ সাল থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে স্মার্টফোন ও স্মার্টওয়াচ ব্যবহার নিষিদ্ধ

ভূতের দুঃস্বপ্ন

১০:০২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫

আজ রাতে একটা ভূত এসে বড় নিঃশব্দে
শিয়রে বসলো আমার-
তখন আমিও ছিলাম গভীর ঘুমে
যেমন অমাবস্যার রাতে ঘুমিয়ে থাকে বিস্তীর্ণ পদ্মা ও মেঘনার মোহনা।

ভূতকে বার বার বলি –
ভেঙো না আমার গভীর ঘুম।

তবু বলে-
সে তো আর নেই-
তবুও কেন এত দুঃস্বপ্ন
তাকে জড়িয়ে ধরছে।
কেন সে তার চারপাশে কেবলই শুনতে পাচ্ছে
স্প্লিন্টারে জর্জরিত কিছু নারীর সারারাতের আর্তনাদ।
কেন সে বার বার দেখতে পাচ্ছে
রক্তে ভেসে যাওয়া রাস্তা-
কেন অর্ধেক দেহের একটি অনিন্দ্য সুন্দরী নারী মুখ
তার দিকে শুধু নিথর হয়ে যাওয়া চোখে তাকাচ্ছে।
আমি চিৎকার করে বলি
তুমি আর এইসব দুঃস্বপ্ন আমাকে শুনিও না-
তবু সে বলে –
সে এখন কেঁপে ওঠে
যখনই বার বার একের পর এক কিশোরীর মাতৃজনন অঙ্গ
রক্তে ভেসে যায়- অচেতন হয় তাদের শরীর
পালাক্রম ধর্ষকের অত্যাচারে-
আমি দু হাতে তাকে দূরে ঠেলে দিতে যাই-
বলতে চাই, কী পেয়েছো তুমি আমাকে –
আমাকে ঘুমাতে দাও-
আমার কণ্ঠ দিয়ে কোন শব্দ বের হয় না।
শব্দেরা কি এমনি কখনও কখনও মৃত থাকে?