সমকালের একটি শিরোনাম “তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন: সালাহউদ্দিন”
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। সোমবার রাতে রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে রাতে কার্যালয়ে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, তিনি শিগগির চলে আসবেন, ইনশাআল্লাহ।
তিনি বলেন, এটা আমাদের রেগুলার মিটিং, স্থায়ী কমিটির মিটিং। বিভিন্ন বিষয়ে, রাজনৈতিক আলোচনা এবং নির্বাচন ভিত্তিক বিভিন্ন আলোচনা, প্রচার ও কৌশল নির্ধারণের জন্য বিভিন্ন আলোচনা করেছি। অন্য কোনো বিষয নয়।
আজকের পত্রিকার একটি শিরোনাম”সংকটাপন্ন খালেদা জিয়া”
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অবস্থা সংকটাপন্ন। দলটির ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান গতকাল সোমবার দুপুরে হাসপাতালের সামনে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়ে বলেন, ‘রোববার রাত থেকে খালেদা জিয়া খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে (সংকটাপন্ন অবস্থায়) চলে গেছেন।…বর্তমানে তিনি ভেন্টিলেশন সাপোর্টে আছেন।’
আহমেদ আজম খানের বক্তব্যের পর অবশ্য বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংবাদমাধ্যমের কাছে ‘খালেদা জিয়ার অবস্থা স্থিতিশীল আছে’ বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন গণমাধ্যমে ম্যাডামকে নিয়ে সংবাদ প্রচারিত হচ্ছে, এটা সঠিক নয়। কেউ এতে বিভ্রান্ত হবেন না।’
দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে চিকিৎসা চলা এবং বিদেশে নেওয়ার সার্বিক প্রস্তুতির মধ্যে গতকাল চীনের পাঁচজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় সহায়তা করতে ঢাকায় এসেছেন। চীন থেকে আরও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ আসছেন আজ মঙ্গলবার।
বিএনপির চেয়ারপারসনের অবস্থা জানতে উদ্গ্রীব দলীয় নেতা-কর্মী, শুভানুধ্যায়ীরা রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে ভিড় করছেন। সেখানে অবস্থান করছেন সংবাদকর্মীরাও। এমন পরিস্থিতিতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান গতকাল দুপুরে হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘রোববার রাত থেকে খালেদা জিয়া খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে চলে গেছেন। এখনো অবস্থা ক্রিটিক্যাল আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে খালেদা জিয়া ভেন্টিলেশন সাপোর্টে আছেন। সিসিইউ থেকে আইসিইউ, এরপরে ভেন্টিলেশন বা লাইফ সাপোর্ট, যা-ই বলেন। আমি এগুলোর বাইরে বলব যে ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে আছেন।’
বণিকবার্তার একটি শিরোনাম “অনেক সুবিধা গোপন করা হয়েছে”
কর্ণফুলী মোহনার অদূরে গুপ্তবাঁকের ঠিক আগেই নির্মাণ হবে লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল। বন্দর বিশেষজ্ঞদের মতে, এ অবস্থানগত সুবিধা লালদিয়াকে চট্টগ্রাম বন্দরের সবচেয়ে ব্যস্ত টার্মিনালে পরিণত করবে। সরকার বছরে ১০ লাখ টোয়েন্টি-ফুট ইকুইভ্যালেন্ট ইউনিট (টিইইউ) কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কথা বললেও বাস্তব অপারেশন শুরু হলে এর পরিমাণ আরো বেশি হবে বলে ধারণা করছেন বন্দর বিশেষজ্ঞরা। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে (পিপিপি) ৩৩ বছরের কাঠামো ঘোষণা করা হলেও কার্যত ৪৮ বছরের নির্মাণ-পরিচালনার সুবিধা পাচ্ছে ডেনমার্কের এপি-মোলার মায়ের্সক গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এপিএম টার্মিনালস। সমুদ্রে পণ্য পরিবহনে বর্তমানে মায়ের্সকের আধিপত্য থাকায় টার্মিনালটি চালু হলে চট্টগ্রাম বন্দরের মোট কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের বড় অংশই লালদিয়ায় সম্পন্ন হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। সব মিলিয়ে এপিএম টার্মিনালসের অনুকূলে নিশ্চিত হয়েছে অত্যন্ত সুবিধাজনক আর্থিক কাঠামো। বছরে নয় লাখ টিইইউ ছাড়ালেই বাড়তি কনটেইনারে চট্টগ্রাম বন্দরের রাজস্ব কমে টিইইউ-প্রতি মাত্র ১০ ডলারে নেমে আসবে। ফলে মাত্র এক দশকের মধ্যেই বিনিয়োগ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে এপিএম টার্মিনালসের পক্ষে। অপারেটরের পক্ষে এতসব নিশ্চয়তার পরও নেগোসিয়েশনে সমপর্যায়ের কিংবা কাছাকাছি আর্থিক-কৌশলগত সুবিধা নিশ্চিত করতে পারেনি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)।
চুক্তির নন-ডিসক্লোজার এগ্রিমেন্টের (এনডিএ) বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এপিএম টার্মিনালস সবচেয়ে সুবিধা পাবে তাদের শিপিং লাইননির্ভর ব্যবসার কারণে। তাদের নিজস্ব শিপিং লাইন ও কনটেইনার রয়েছে। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে তাদের ব্যবসাও সবার চেয়ে এগিয়ে। তাই এ চুক্তি এপিএম টার্মিনালসকে একটি ‘গ্যারান্টেড কাস্টমার বেজ’ দিয়েছে। এটি এমন এক সুবিধা যা সাধারণত অন্য কোনো অপারেটর বাংলাদেশে টার্মিনাল পরিচালনায় পাবে না। ২০৩০ সালের মধ্যে টার্মিনালে অপারেশন চালুর আগে এ নিশ্চয়তা লালদিয়াকে তাদের ‘লো-রিস্ক, হাই-রিটার্ন’ মডেলে পরিণত করেছে। এখানে সময় যত গড়াবে অপারেটরের আয় তত বাড়বে, কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর পাবে ‘সেট ফর্মুলা’ অনুযায়ী সীমিত রাজস্ব।
বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে টার্মিনাল পরিচালনায় যুক্ত হতে যাওয়া দ্বিতীয় বিদেশী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ডেনমার্কভিত্তিক এপিএম টার্মিনালস। এর আগে গত বছরের জুনে সৌদি আরবের রেড সি গেটওয়ে টার্মিনালস ইন্টারন্যাশনাল (আরএসজিটিআই) চট্টগ্রামের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি) পরিচালনায় যুক্ত হয়েছে। ঢাকার অদূরে পানগাঁওতেও বিদেশী অপারেটর নিয়োগে চুক্তি হয়েছে। তবে সেটি মূলত নৌ-টার্মিনাল।
সমুদ্রবন্দরের ক্ষেত্রে আরএসজিটিআই ও এপিএম টার্মিনালসের সঙ্গে করা চুক্তির মৌলিক বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করেছে বণিক বার্তা। এতে দেখা যায়, পতেঙ্গার পিসিটি ও লালদিয়া টার্মিনালের চুক্তিতে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নেগোসিয়েশন কৌশলে সুস্পষ্ট বৈপরীত্য রয়েছে। পিসিটিতে চবক শক্ত অবস্থান নিয়ে আরএসজিটিআইয়ের সঙ্গে একটি ‘উইন-উইন’ কাঠামো নিশ্চিত করতে পেরেছে। কিন্তু লালদিয়ার ক্ষেত্রে ডেনমার্কের এপিএম টার্মিনালসের সঙ্গে করা চুক্তিতে সেই দৃঢ়তা দেখা যায়নি। রাজস্ব আহরণ ও দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত স্বার্থে চবকের চেয়ে বেশি সুবিধা গেছে এপিএম টার্মিনালসের পক্ষে। লালদিয়া চুক্তির আর্থিক কাঠামো, পে-ব্যাক সময়, বাজার-প্রভাব ও টার্মিনালের অবস্থানগত সুবিধা মিলিয়ে এপিএম টার্মিনালস শক্তিশালী ভবিষ্যৎ বাজার নিশ্চিত করেছে, যেখানে তুলনামূলকভাবে দুর্বল অবস্থানে রয়েছে চবক।
মানবজমিনের একটি শিরোন “হাসিনার ৫, রেহানার ৭ ও টিউলিপের ২ বছরের কারাদণ্ড”
রাজধানীর পূর্বাচলে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্লট দুর্নীতির মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৫ বছর, তার বোন শেখ রেহানার ৭ বছর এবং শেখ রেহানার মেয়ে বৃটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের ২ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। কারাদণ্ডের পাশাপাশি টিউলিপ সিদ্দিককে এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও শেখ রেহানাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া, এই মামলার অন্য ১৪ আসামিকে ৫ বছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। গতকাল বেলা ১১টায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম মামলার রায় ঘোষণা করেন। একইসঙ্গে আদালত সাজাপ্রাপ্ত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার নির্দেশ দেন।
রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের আইনজীবীরা জানান, এই রায়ে তাদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। প্রসিকিউটর মঈনুল হাসান বলেন, আমরা আসামিদের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। যে কারণে আমরা আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু সেটা হয়নি। কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
রায় ঘোষণার আগে কারাগারে থাকা একমাত্র আসামি খুরশীদ আলমকে আদালতে হাজির করা হয়। সকাল ১০টা ৫৯ মিনিটে তাকে এজলাসে তোলা হয়। বিচারক রবিউল আলম ১১টা ২৯ মিনিটে এজলাসে ওঠেন। উঠেই তিনি বলেন, আমি বাংলায় রায় দেবো যেহেতু আমি বাঙালি। এরপর রায় পড়া শুরু করেন। রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, মহান আল্লাহর বাণী হলো পাপ ও জুলুমের ক্ষেত্রে একে অপরকে সহায়তা করো না। অথচ আবাসন সুবিধা থাকার পরও জালিয়াতির মাধ্যমে প্লট নিয়েছেন শেখ হাসিনা। দুর্নীতির মাধ্যমে প্লট দিয়েছেন বোন শেখ রেহানাকে। আর মা-খালাকে প্ররোচনা দিয়েছেন টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক। সমাজের মানুষকে এই দুর্নীতি রুখে দিতে হবে। দুর্নীতি বর্তমানে রোগে পরিণত হয়েছে। দুর্নীতি সমগ্র সমাজকে গ্রাস করে ফেলেছে। আমাদের সমাজের দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করতে হবে, রুখে দাঁড়াতে হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ায় পৃথিবীর যেকোনো দেশে থাকলেও বিচারের এখতিয়ার আদালতের রয়েছে বলে উল্লেখ করেন বিচারক।
হাসিনা, রেহানা ও টিউলিপ ছাড়া এই মামলার অন্য ১৪ আসামি হলেন- জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, একই মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব অলিউল্লাহ, সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএ) মো. আনিছুর রহমান মিঞা, রাজউকের সাবেক চার সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, তন্ময় দাস, মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন ও মেজর (অব.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী; রাজউকের সাবেক পরিচালক মো. নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাজহারুল ইসলাম, উপ-পরিচালক নায়েব আলী শরীফ, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন এবং সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ। ১৭ আসামির মধ্যে খুরশীদ আলম কারাগারে আছেন।
রায় ঘোষণার সময় বৃটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও স্কাই নিউজের সাংবাদিকরা আদালত চত্বরে ছিলেন। যুক্তরাজ্যের সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানও ছিলেন সেখানে।
যে কারণে টিউলিপের সাজা:
বাংলাদেশের আদালতে প্রথমবারের মতো কোনো বৃটিশ এমপি দণ্ডিত হয়েছেন। শেখ হাসিনার পরিবারের বিরুদ্ধে পূর্বাচলের ছয়টি প্লট নিয়ে ছয়টি মামলা হয়েছে। এর একটি প্লটও যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট সদস্য, সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের নামে নেই। কিন্তু তিনটি মামলায় তিনি আসামি। একটিতে তার কারাদণ্ড হলো। সাজা দেয়ার কারণ হলো, তিনি তার মা শেখ রেহানার নামে রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠার একটি প্লট বরাদ্দে তার রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়েছিলেন। টিউলিপকে প্রিভেনশন অব করাপশন অ্যাক্ট ১৯৪৭এর ৫(২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। রায়ে আদালত বলেছেন, আসামি টিউলিপ সিদ্দিক তার খালা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত সচিব সালাহ উদ্দিনকে মোবাইল, ইন্টারনেটের বিভিন্ন অ্যাপসহ সরাসরি যোগাযোগ করে প্রভাবিত করেছেন বলে সাক্ষীদের জবানবন্দির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে।
রায় প্রসঙ্গে টিউলিপ
এটি ‘ক্যাঙ্গারু আদালতের ফল’
প্লট দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশের আদালতের দেয়া রায়ের প্রতিক্রিয়ায় বৃটিশ পার্লামেন্টের লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিক বলেছেন, পুরো প্রক্রিয়াটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ছিল ত্রুটিপূর্ণ ও প্রহসনমূলক। সোমবার রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বৃটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে এ কথা বলেন তিনি। টিউলিপ সিদ্দিক বলেন, একটি ‘ক্যাঙ্গারু আদালতের ফল’ যেমন অনুমানযোগ্য, তেমনি অযৌক্তিক। আমি আশা করি, এই তথাকথিত রায় যে অবজ্ঞা পাওয়ার যোগ্য, তা পাবে। আমার মনোযোগ সব সময় আমার হ্যাম্পস্টেড এবং হাইগেটের ভোটারদের প্রতি। আমি বাংলাদেশের এই নোংরা রাজনীতি দ্বারা মনোযোগ হারাতে চাই না।
সারাক্ষণ ডেস্ক 


















