সচিবালয় কর্মচারীরা বুধবার জানিয়েছে, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই বেতন কমিশন সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ না হলে তারা ১০ জানুয়ারি থেকে আরও কঠোর আন্দোলনে নামবে। সংগঠনের মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদের স্বাক্ষরে অর্থ উপদেষ্টার কাছে পাঠানো এক স্মারকলিপিতে এই সতর্কতা জানানো হয়েছে।
স্মারকলিপি অনুযায়ী, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত জাতীয় বেতন কমিশন-২০২৫ নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ব্যাপক প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত সুপারিশের পর্যায়ে এসে অনিশ্চয়তার পরিবেশ তৈরি হয়েছে, যা তাদের ন্যায্য দাবিদাওয়ার বাস্তবায়নে বিরূপ প্রভাব ফেলছে বলে সংগঠনটির দাবি।

উপশিরোনাম: বেতন কাঠামো পুনর্গঠনের দাবি
কর্মচারী পরিষদ জানিয়েছে, বিদ্যমান ২০ গ্রেডের বেতন কাঠামো পুনর্গঠন করে ১:৪ অনুপাতে ১০ ধাপের নতুন কাঠামো প্রণয়ন করতে হবে। তাদের মতে, এ ধরনের ব্যবস্থা দীর্ঘদিনের বৈষম্য দূর করতে সহায়ক হবে।
উপশিরোনাম: নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে চাপে নিম্নগ্রেডের কর্মচারীরা
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়েছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির ফলে নিম্নগ্রেডের কর্মচারীরা কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন। বেতন কমিশনের প্রতিবেদন বাস্তবায়নে বিলম্ব কর্মচারীদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ বাড়িয়ে তুলছে।

উপশিরোনাম: দ্রুত সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ চাওয়া
অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করে সংগঠনটি বলেছে, কর্মচারীদের অসন্তোষ কমাতে এবং ন্যায্য প্রত্যাশা পূরণে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ জরুরি।
উপশিরোনাম: তিনটি মূল দাবি
সংগঠনটির তিনটি প্রধান দাবি হলো
১. সচিবালয় ভাতা চালু করা
২. নবম বেতনস্কেল বাস্তবায়ন
৩. সচিবালয় রেশন ভাতা চালু করা
সারাক্ষণ রিপোর্ট 


















