১০:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
অ্যাপল ম্যাপসেও এখন বিজ্ঞাপন? ‘নিয়ার মি’ সার্চই হবে বিডিং ওয়ার সিটি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ চার দিন- ড্যাফোডিল ও সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত শতাধিক যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন হালাল পণ্যের মান ও স্বীকৃতিতে বাংলাদেশ–পাকিস্তান এমওইউ স্বাক্ষর নিরপেক্ষতা হারিয়েছে উইকিপিডিয়া—ল্যারি স্যাঙ্গারের নেতৃত্বে রক্ষণশীল অভিযাত্রা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় শিল্প ও সেবা খাতে পরিবর্তন, প্রয়োজন শিক্ষিত, দক্ষ মানবসম্পদ ঢাকার সব উড়ালসড়ক ও মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাডের নিরাপত্তা যাচাইয়ে হাইকোর্টে আবেদন হবিগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্রে ওয়ার্কওভার কাজ শুরু—১৫ এমএমসিএফডি গ্যাস যোগের আশা ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩ জন শারিয়তপুরে চিরনিদ্রায় আবুল কালাম—ফার্মগেটে মেট্রো পিলার থেকে পড়ে নিহত

হবিগঞ্জের দুই রাজাকারের পক্ষে সাফাই

  • Sarakhon Report
  • ০৫:০৮:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪
  • 71

নিজস্ব প্রতিবেদক

একাত্তরের মক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হবিগঞ্জের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপ মিয়াসহ দুইজনের বিষয়ে আসামিপক্ষের পঞ্চম সাফাই সাক্ষীগ্রহণ শেষ করা হয়েছে। এখন মামলায় রাষ্ট্র ও আসামি উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৪ জুলাই পরবর্তী দিন ঠিক করেছেন আদালত। চেয়ারম্যান বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদারের নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল -১ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।

আসামিদের একজন হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজানাইপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপ মিয়া (৬৬)। অন্যজন পলাতক মো. জামাল উদ্দিন আহম্মদ ওরফে মো. জামাল উদ্দিন (৬৫)। ট্রাইব্যুনালের আসামিদের বিরুদ্ধে শুনানি করেন প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী। তার সাথে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। অন্যদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস সোবহান তরফদার ও গাজী এম এইচ তামিম। এ মামলায় আসামিপক্ষে ৫জন সাক্ষী সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন ট্রাইব্যুনালে।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। মানবতাবিরোধী অপরাধের এ মামলায় মোট আসামি ছিলেন তিনজন। এরমধ্যে গিয়াস উদ্দিন নামের এক আসামি মারা গেছেন। বাকি দুইজনের মধ্যে একজন আবুল খায়ের গোলাপ মিয়া গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। আসামিদের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ (আইও) প্রসিকিউশনের পক্ষে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। পরে আসামিপক্ষে (ডিফেন্সের) সাফাই সাক্ষী গ্রহন শুরু হয়।
২০১৮ সালের ১৩ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করা হয়। এরপর অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে তাদের বিচার কাজ শুরু হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগঠিত বিভিন্ন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

অ্যাপল ম্যাপসেও এখন বিজ্ঞাপন? ‘নিয়ার মি’ সার্চই হবে বিডিং ওয়ার

হবিগঞ্জের দুই রাজাকারের পক্ষে সাফাই

০৫:০৮:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

একাত্তরের মক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হবিগঞ্জের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপ মিয়াসহ দুইজনের বিষয়ে আসামিপক্ষের পঞ্চম সাফাই সাক্ষীগ্রহণ শেষ করা হয়েছে। এখন মামলায় রাষ্ট্র ও আসামি উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৪ জুলাই পরবর্তী দিন ঠিক করেছেন আদালত। চেয়ারম্যান বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদারের নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল -১ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।

আসামিদের একজন হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজানাইপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাপ মিয়া (৬৬)। অন্যজন পলাতক মো. জামাল উদ্দিন আহম্মদ ওরফে মো. জামাল উদ্দিন (৬৫)। ট্রাইব্যুনালের আসামিদের বিরুদ্ধে শুনানি করেন প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী। তার সাথে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। অন্যদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস সোবহান তরফদার ও গাজী এম এইচ তামিম। এ মামলায় আসামিপক্ষে ৫জন সাক্ষী সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন ট্রাইব্যুনালে।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। মানবতাবিরোধী অপরাধের এ মামলায় মোট আসামি ছিলেন তিনজন। এরমধ্যে গিয়াস উদ্দিন নামের এক আসামি মারা গেছেন। বাকি দুইজনের মধ্যে একজন আবুল খায়ের গোলাপ মিয়া গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। আসামিদের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ (আইও) প্রসিকিউশনের পক্ষে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। পরে আসামিপক্ষে (ডিফেন্সের) সাফাই সাক্ষী গ্রহন শুরু হয়।
২০১৮ সালের ১৩ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করা হয়। এরপর অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে তাদের বিচার কাজ শুরু হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগঠিত বিভিন্ন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে।