০৯:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

৪৪ জনকে প্রভাষককে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

  • Sarakhon Report
  • ০৫:০৬:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪
  • 18

নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের বিভিন্ন এলাকায় জাতীয়করণ করা কলেজের ৪৪ জন প্রভাষককে ষষ্ঠ গ্রেডে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। রায় পাওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
শিক্ষকদের রিটে এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত।
পরে আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, সারাদেশে ২০১৮ সালের পরে বিভিন্ন কলেজকে সরকারিকরণ করা হয়। একইভাবে ওইসব কলেজের ওই সময়ে কর্মরত প্রভাষকদেরকে আত্তীকরণ করা হয় আত্তীকরণ বিধিমালার আলোকে। কিন্তু আত্মীকরণের পরে দেখা যায়, যেসব প্রভাষক জাতীয়করণের আগে সপ্তম গ্রেডে বেতন ভাতা পেতেন তাদেরকে নবম গ্রেড দেওয়া হয়েছে। এমনকি ২০১৮ সালের পর থেকে তাদের কাছ থেকে গ্রহণ করা বাড়তি বেতন ফেরত চাওয়া হয়েছে। এই আদেশটি অত্যন্ত বৈষম্যমূলক ছিল। তাই তারা হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেন। পরে সাপ্লিমেন্টারি রুল নেয়া হয়। সেখানে প্রভাষকরা আত্মীকরণ বিধিমালার আলোকে পূর্ববতী ৫০ শতাংশ চাকরি গণনা করে পরবর্তী পদ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতিসহ ষষ্ঠ গ্রেড প্রদান করার আবেদন করা হয়।„

৪৪ জনকে প্রভাষককে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

০৫:০৬:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের বিভিন্ন এলাকায় জাতীয়করণ করা কলেজের ৪৪ জন প্রভাষককে ষষ্ঠ গ্রেডে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। রায় পাওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
শিক্ষকদের রিটে এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত।
পরে আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, সারাদেশে ২০১৮ সালের পরে বিভিন্ন কলেজকে সরকারিকরণ করা হয়। একইভাবে ওইসব কলেজের ওই সময়ে কর্মরত প্রভাষকদেরকে আত্তীকরণ করা হয় আত্তীকরণ বিধিমালার আলোকে। কিন্তু আত্মীকরণের পরে দেখা যায়, যেসব প্রভাষক জাতীয়করণের আগে সপ্তম গ্রেডে বেতন ভাতা পেতেন তাদেরকে নবম গ্রেড দেওয়া হয়েছে। এমনকি ২০১৮ সালের পর থেকে তাদের কাছ থেকে গ্রহণ করা বাড়তি বেতন ফেরত চাওয়া হয়েছে। এই আদেশটি অত্যন্ত বৈষম্যমূলক ছিল। তাই তারা হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেন। পরে সাপ্লিমেন্টারি রুল নেয়া হয়। সেখানে প্রভাষকরা আত্মীকরণ বিধিমালার আলোকে পূর্ববতী ৫০ শতাংশ চাকরি গণনা করে পরবর্তী পদ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতিসহ ষষ্ঠ গ্রেড প্রদান করার আবেদন করা হয়।„