সারাক্ষণ প্রতিবেদক
চলে গেলেন সংগীতশিল্পী, নির্মাতা ও সঞ্চালক হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) সকালে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন । তিনি দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন। ২০১১ সালে লিভার ক্যানসার ধরা পড়ে। এরপর ফুসফুস এবং হাড়েও সেটি সংক্রমিত হয়।
গত ২৩ জুলাই রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে, লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। এ অবস্থায়ই চলে গেলেন মৃত্যুর ওপারে এই সংগীতশিল্পী।
গত শতাব্দীর ৯০-এর দশকে ব্যান্ড সংগীত যখন তুমুল আলোচনায়, তখন ব্যতিক্রমী কণ্ঠ নিয়ে সংগীতাঙ্গনে হাজির হন শিল্পী জুয়েল। আইয়ুব বাচ্চু সুরে প্রথম অ্যালবাম ‘কুয়াশা প্রহর’ প্রকাশ হয় ১৯৯৩ সালে। প্রথম অ্যালবামেই নিজেকে চিনিয়েছেন তিনি।
গত শতাব্দীর ৯০-এর দশকে ব্যান্ড সংগীত যখন তুমুল আলোচনায়, তখন ব্যতিক্রমী কণ্ঠ নিয়ে সংগীতাঙ্গনে হাজির হন শিল্পী জুয়েল। আইয়ুব বাচ্চু সুরে প্রথম অ্যালবাম ‘কুয়াশা প্রহর’ প্রকাশ হয় ১৯৯৩ সালে। প্রথম অ্যালবামেই নিজেকে চিনিয়েছেন তিনি।

এরপর একে একে প্রকাশিত হয় ‘এক বিকেলে, ‘আমার আছে অন্ধকার, ‘একটা মানুষ, ‘দেখা হবে না’, ‘বেশি কিছু নয়’, ‘বেদনা শুধুই বেদনা’, ‘ফিরতি পথে’, ‘দরজা খোলা বাড়ি’ এবং ‘এমন কেন হলো’। এ ছাড়াও বেশ কিছু সিঙ্গেল ও মিশ্র অ্যালবামে গেয়েছেন তিনি। সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে ‘এক বিকেলে’ অ্যালবামটি। এটি প্রকাশের পর তার নামই হয়ে যায় ‘এক বিকেলের জুয়েল।
সংগীতশিল্পী হিসেবে তিনি পরিচিত হলেও তার আরও পরিচয় ছিল । ছিলেন নানামুখী প্রতিভার অধিকারী। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও তথ্যচিত্র নির্মাতা হিসেবে তিনি ছিলেন সফল। পাশাপাশি সঞ্চালনাও করেছেন। তিনি ভালো সংগঠক হিসেবে দক্ষতা দেখিয়েছেন। ২০২১ সালে গঠিত সংগীতের তিন সংগঠন নিয়ে ‘সংগীত ঐক্য’ বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সচিবের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
Sarakhon Report 



















