০৪:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
উত্তর সীমান্তে আকাশজুড়ে আলোর স্তম্ভ বিস্ময়ে মুগ্ধ বাসিন্দারা, বিরল শীতের ইঙ্গিত বিশ্ব কূটনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে রিয়াদ: সংঘাত নিরসনে সৌদি আরবের সংজ্ঞায়িত বছর ইয়েমেনে বন্দিবিনিময়ে বড় অগ্রগতি, দুই হাজার নয়শ’ জনের মুক্তিতে সমঝোতা অর্থনীতি টিকে থাকলেও জীবনের চাপে ক্লান্ত আমেরিকা, দুশ্চিন্তায় নতুন বছর রাশিয়ার ভয়াবহ হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ অবকাঠামো বিপর্যস্ত, শিশুসহ নিহত তিন আবু ধাবি–দুবাইয়ে বিদেশি ইয়ট চলাচল সহজ হচ্ছে জানুয়ারি থেকে কনটেন্ট ব্যয়ে নতুন হিসাব কষছে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ঘন শহরে মানিয়ে নিচ্ছে নগর বন্যপ্রাণী কার্বন বাজার ঘিরে জলবায়ু আলোচনায় নতুন বিতর্ক ইন্দোনেশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক সমঝোতা চূড়ান্তের পথে, জানুয়ারিতে স্বাক্ষরের সম্ভাবনা

বাংলার শাক (পর্ব-১৮)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 78

কচু শাক
Colocasia esculenta (Araceae)

কচু সাধারণত জলের কিনারায় ও ভিজে জমিতে জন্মায় বা চাষ করা হয়। এটা গুল্ম জাতীয় গাছ। সবসময় পাওয়া যায়। চাষ করতে হলে বর্ষার শুরুতে এর কন্দ জলা জায়গায় বা সিঞ্চিত ডাঙা জমিতে লাগাতে হয়। ফসল তুলতে ৬-৭ মাস সময় লাগে।

সবুজ ও কালো রঙের ডাঁটাওয়ালা গাছ পাওয়া যায়। দুইটিই সমান উপকারি। এর পাতা ও ডাঁটা রান্না করে খাওয়া যায়, কিছু প্রজাতির কন্দও খাওয়া যায়। নানাভাবে রান্না করলে অতি মুখরোচক ও উপাদেয় পদ তৈরি হয়। বোলতা, বিছার কামড়ে পাতার রস লাগালে বিষের জ্বালা যন্ত্রণা ভালো হয়। পায়খানা পরিষ্কার করে। কানে পূজ ও বেদনা হলে এর রস ২-৪ ফোঁটা করে সারাদিন ২-৪ বার কানে দিলে ভালো হবে।

কচু কয়েক রকমের হয়। যেমন গেঁটে কচু, সারকচু, শোলাকচু, ভূঁইমান বা বিষমান কচু, মানকচু, দুধমানকচু।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

জনপ্রিয় সংবাদ

উত্তর সীমান্তে আকাশজুড়ে আলোর স্তম্ভ বিস্ময়ে মুগ্ধ বাসিন্দারা, বিরল শীতের ইঙ্গিত

বাংলার শাক (পর্ব-১৮)

০৯:০০:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

কচু শাক
Colocasia esculenta (Araceae)

কচু সাধারণত জলের কিনারায় ও ভিজে জমিতে জন্মায় বা চাষ করা হয়। এটা গুল্ম জাতীয় গাছ। সবসময় পাওয়া যায়। চাষ করতে হলে বর্ষার শুরুতে এর কন্দ জলা জায়গায় বা সিঞ্চিত ডাঙা জমিতে লাগাতে হয়। ফসল তুলতে ৬-৭ মাস সময় লাগে।

সবুজ ও কালো রঙের ডাঁটাওয়ালা গাছ পাওয়া যায়। দুইটিই সমান উপকারি। এর পাতা ও ডাঁটা রান্না করে খাওয়া যায়, কিছু প্রজাতির কন্দও খাওয়া যায়। নানাভাবে রান্না করলে অতি মুখরোচক ও উপাদেয় পদ তৈরি হয়। বোলতা, বিছার কামড়ে পাতার রস লাগালে বিষের জ্বালা যন্ত্রণা ভালো হয়। পায়খানা পরিষ্কার করে। কানে পূজ ও বেদনা হলে এর রস ২-৪ ফোঁটা করে সারাদিন ২-৪ বার কানে দিলে ভালো হবে।

কচু কয়েক রকমের হয়। যেমন গেঁটে কচু, সারকচু, শোলাকচু, ভূঁইমান বা বিষমান কচু, মানকচু, দুধমানকচু।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)