০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫
অটিজম চিকিৎসার অপ্রতিষ্ঠিত পথে প্রতিটি পরিবার সাত দশক পর ব্রিটিশ মিউজিক্যালে নতুন জীবন পেল প্রিয় ভালুক সম্পর্কের উষ্ণতা ধরে রাখা উচিৎ, পারিবারিক সীমারেখা রক্ষা করে উৎসব উদযাপনের জ্ঞান শৈশবের গভীর ক্ষত থেকে লেখা এক রন্ধনশিল্পীর আত্মস্বীকারোক্তি মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৬৪) ক্ষমতার নৃত্য: ট্রাম্পের হোয়াইট হাউস বলরুম প্রকল্পে দানের আড়ালে ব্যবসায়িক স্বার্থের খেলা জোহরান মামদানির সিরিয়ান স্ত্রী রামা দুয়াজি সম্পর্কে এই বিষয়গুলো কি জানেন? পুঁজিবাজারে পতনের ধারা অব্যাহত: সপ্তাহ শেষে ডিএসই ও সিএসই লাল সূচকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যু সংবিধান উপেক্ষা করে গণভোটের তাড়াহুড়ো জনমনে সন্দেহ জাগাচ্ছে: আমীর খসরু

বাংলার শাক (পর্ব-১৮)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 58

কচু শাক
Colocasia esculenta (Araceae)

কচু সাধারণত জলের কিনারায় ও ভিজে জমিতে জন্মায় বা চাষ করা হয়। এটা গুল্ম জাতীয় গাছ। সবসময় পাওয়া যায়। চাষ করতে হলে বর্ষার শুরুতে এর কন্দ জলা জায়গায় বা সিঞ্চিত ডাঙা জমিতে লাগাতে হয়। ফসল তুলতে ৬-৭ মাস সময় লাগে।

সবুজ ও কালো রঙের ডাঁটাওয়ালা গাছ পাওয়া যায়। দুইটিই সমান উপকারি। এর পাতা ও ডাঁটা রান্না করে খাওয়া যায়, কিছু প্রজাতির কন্দও খাওয়া যায়। নানাভাবে রান্না করলে অতি মুখরোচক ও উপাদেয় পদ তৈরি হয়। বোলতা, বিছার কামড়ে পাতার রস লাগালে বিষের জ্বালা যন্ত্রণা ভালো হয়। পায়খানা পরিষ্কার করে। কানে পূজ ও বেদনা হলে এর রস ২-৪ ফোঁটা করে সারাদিন ২-৪ বার কানে দিলে ভালো হবে।

কচু কয়েক রকমের হয়। যেমন গেঁটে কচু, সারকচু, শোলাকচু, ভূঁইমান বা বিষমান কচু, মানকচু, দুধমানকচু।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

জনপ্রিয় সংবাদ

অটিজম চিকিৎসার অপ্রতিষ্ঠিত পথে প্রতিটি পরিবার

বাংলার শাক (পর্ব-১৮)

০৯:০০:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

কচু শাক
Colocasia esculenta (Araceae)

কচু সাধারণত জলের কিনারায় ও ভিজে জমিতে জন্মায় বা চাষ করা হয়। এটা গুল্ম জাতীয় গাছ। সবসময় পাওয়া যায়। চাষ করতে হলে বর্ষার শুরুতে এর কন্দ জলা জায়গায় বা সিঞ্চিত ডাঙা জমিতে লাগাতে হয়। ফসল তুলতে ৬-৭ মাস সময় লাগে।

সবুজ ও কালো রঙের ডাঁটাওয়ালা গাছ পাওয়া যায়। দুইটিই সমান উপকারি। এর পাতা ও ডাঁটা রান্না করে খাওয়া যায়, কিছু প্রজাতির কন্দও খাওয়া যায়। নানাভাবে রান্না করলে অতি মুখরোচক ও উপাদেয় পদ তৈরি হয়। বোলতা, বিছার কামড়ে পাতার রস লাগালে বিষের জ্বালা যন্ত্রণা ভালো হয়। পায়খানা পরিষ্কার করে। কানে পূজ ও বেদনা হলে এর রস ২-৪ ফোঁটা করে সারাদিন ২-৪ বার কানে দিলে ভালো হবে।

কচু কয়েক রকমের হয়। যেমন গেঁটে কচু, সারকচু, শোলাকচু, ভূঁইমান বা বিষমান কচু, মানকচু, দুধমানকচু।

(চলবে)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)

বাংলার শাক (পর্ব-১৭)