০৫:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
মিলানে সৌদি ঐতিহ্যের উজ্জ্বল উপস্থিতি, বিশ্বদরবারে সংস্কৃতির শক্ত বার্তা দূষিত ধোঁয়ায় ঢাকা দিল্লি, উত্তর ভারতে ভেঙে পড়ল দৃশ্যমানতা অস্ট্রেলিয়ার বন্ডি বিচে রক্তাক্ত উৎসব, বন্দুক সহিংসতায় ১৫ প্রাণহানি ৭৫ বছরের বন্ধন জোরদার করতে জর্ডানে মোদি, শুরু তিন দেশ সফর সিডনির বন্ডি সৈকতে বন্দুক তাণ্ডব, শোকস্তব্ধ অস্ট্রেলিয়া, অস্ত্র আইন আরও কঠোরের পথে ২ লাখ ১০ হাজার বছরের মানবপথের সাক্ষী ফায়া প্যালিওল্যান্ডস্কেপ রিলস আর ভিউয়ের বাইরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সঠিকভাবে হাইকিং করার উপায় বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট উড্ডয়ন মেক্সিকোতে জরুরি অবতরণের চেষ্টায় ছোট ব্যক্তিগত জেট বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত সাত জাপানের পরবর্তী শিল্প অধ্যায়ে পথ দেখাচ্ছে উদ্ভাবনী দক্ষতা

সামরিক শাসক আইয়ুব খানের নাতির রাজনৈতিক উত্থান

  • Sarakhon Report
  • ০৮:৪৮:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • 147

নিজস্ব প্রতিবেদক

ইমরান খান নেতৃতাধীন পাকিস্তানের পাকিস্তান -ই তেহেরিক ইনসাফ (পিটিআই) উমর আইয়ুব খানকে তাদের দলের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করার পরেই পাকিস্তানের রাজনীতির এই জটিল সময়েও তরুণ থেকে বয়স্ক অনেকেরই মুখে ভিন্ন ধারার একটি বক্তব্য- কীভাবে এবং কেন সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও আইয়ূব খানের নাতি উমর আইয়ূব খান রাজনীতির এই সম্মানজনক স্থানে পৌঁছালেন।

এ বিষয়ে পাকিস্তানের সাংবাদিক ইউসুফজাই এর বক্তব্য হলো, আইয়ুব খান সামরিক শাসক হলেও পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের উন্নয়নের অবকাঠামো তাঁর হাতেই গড়া। এবং দুই পাকিস্তানের শিক্ষাও শিল্প সহ প্রায় সব বিষয়ে তিনি শক্ত ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। তাছাড়া সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও তিনি তাঁর সময়ে গণতান্ত্রিক বিশ্বেও একজন সম্মানিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন। সর্বোপরি আইয়ূব খান তাঁর পুরো শাসননামলে দু‍র্নীতির বিরুদ্ধে ছিলেন এবং নিজে কখনও কোন দুর্নীতির সঙ্গে জড়াননি।

পাকিস্তানের অনেকে মনে করে আইয়ূব খানের পতনের মূল কারণ ছিলো ১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধে তার শোচনীয় পরাজয়। যে পরাজয়ের মধ্য দিয়ে সামরিক বাহিনীতে তিনি শ্রদ্ধা হারান। সামরিক বাহিনীতে তাঁর এই অবস্থান নড়ে যাওয়াতে তিনি ১৯৬৫’র পাক-ভারত যুদ্ধের পরে আর তিন বছরের সামান্য কিছু বেশি সময় ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিলেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

মিলানে সৌদি ঐতিহ্যের উজ্জ্বল উপস্থিতি, বিশ্বদরবারে সংস্কৃতির শক্ত বার্তা

সামরিক শাসক আইয়ুব খানের নাতির রাজনৈতিক উত্থান

০৮:৪৮:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

ইমরান খান নেতৃতাধীন পাকিস্তানের পাকিস্তান -ই তেহেরিক ইনসাফ (পিটিআই) উমর আইয়ুব খানকে তাদের দলের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করার পরেই পাকিস্তানের রাজনীতির এই জটিল সময়েও তরুণ থেকে বয়স্ক অনেকেরই মুখে ভিন্ন ধারার একটি বক্তব্য- কীভাবে এবং কেন সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও আইয়ূব খানের নাতি উমর আইয়ূব খান রাজনীতির এই সম্মানজনক স্থানে পৌঁছালেন।

এ বিষয়ে পাকিস্তানের সাংবাদিক ইউসুফজাই এর বক্তব্য হলো, আইয়ুব খান সামরিক শাসক হলেও পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের উন্নয়নের অবকাঠামো তাঁর হাতেই গড়া। এবং দুই পাকিস্তানের শিক্ষাও শিল্প সহ প্রায় সব বিষয়ে তিনি শক্ত ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। তাছাড়া সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও তিনি তাঁর সময়ে গণতান্ত্রিক বিশ্বেও একজন সম্মানিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন। সর্বোপরি আইয়ূব খান তাঁর পুরো শাসননামলে দু‍র্নীতির বিরুদ্ধে ছিলেন এবং নিজে কখনও কোন দুর্নীতির সঙ্গে জড়াননি।

পাকিস্তানের অনেকে মনে করে আইয়ূব খানের পতনের মূল কারণ ছিলো ১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধে তার শোচনীয় পরাজয়। যে পরাজয়ের মধ্য দিয়ে সামরিক বাহিনীতে তিনি শ্রদ্ধা হারান। সামরিক বাহিনীতে তাঁর এই অবস্থান নড়ে যাওয়াতে তিনি ১৯৬৫’র পাক-ভারত যুদ্ধের পরে আর তিন বছরের সামান্য কিছু বেশি সময় ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিলেন।