০৩:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভারতে স্টিল পাইপ নির্মাতায় হানা—বিড রিগিং তদন্তে তল্লাশি” পান্থকুঞ্জ ও হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিষেধাজ্ঞার আদেশ স্থগিত করেননি চেম্বার আদালত জাতিসংঘের উদ্ভাবন সূচকে শীর্ষ-১০—জার্মানিকে সরিয়ে চীন ইইউর ১৯তম রাশিয়া নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ স্থগিত—পরিধি নিয়ে মতভেদ অ্যামাজনের হার্ডওয়্যার ইভেন্ট ৩০ সেপ্টেম্বর—ইকো, ফায়ার টিভি, কিন্ডলে চমক টিকটক সমাধানে ‘ফ্রেমওয়ার্ক’—যুক্তরাষ্ট্রে চালু রাখতে অরাকলসহ কনসোর্টিয়াম স্কারবরো শোলে ফিলিপাইনি জাহাজে চীনের ওয়াটার ক্যানন রুশ হামলায় জাপোরিঝিয়ায় একজন নিহত, বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত ফেড সুদ কমাতে পারে—এশিয়া শেয়ারে নতুন উত্থান চীনের বৈশ্বিক বন্দর প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের বড়সড় সামুদ্রিক উদ্যোগ

সামরিক শাসক আইয়ুব খানের নাতির রাজনৈতিক উত্থান

  • Sarakhon Report
  • ০৮:৪৮:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • 79

নিজস্ব প্রতিবেদক

ইমরান খান নেতৃতাধীন পাকিস্তানের পাকিস্তান -ই তেহেরিক ইনসাফ (পিটিআই) উমর আইয়ুব খানকে তাদের দলের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করার পরেই পাকিস্তানের রাজনীতির এই জটিল সময়েও তরুণ থেকে বয়স্ক অনেকেরই মুখে ভিন্ন ধারার একটি বক্তব্য- কীভাবে এবং কেন সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও আইয়ূব খানের নাতি উমর আইয়ূব খান রাজনীতির এই সম্মানজনক স্থানে পৌঁছালেন।

এ বিষয়ে পাকিস্তানের সাংবাদিক ইউসুফজাই এর বক্তব্য হলো, আইয়ুব খান সামরিক শাসক হলেও পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের উন্নয়নের অবকাঠামো তাঁর হাতেই গড়া। এবং দুই পাকিস্তানের শিক্ষাও শিল্প সহ প্রায় সব বিষয়ে তিনি শক্ত ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। তাছাড়া সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও তিনি তাঁর সময়ে গণতান্ত্রিক বিশ্বেও একজন সম্মানিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন। সর্বোপরি আইয়ূব খান তাঁর পুরো শাসননামলে দু‍র্নীতির বিরুদ্ধে ছিলেন এবং নিজে কখনও কোন দুর্নীতির সঙ্গে জড়াননি।

পাকিস্তানের অনেকে মনে করে আইয়ূব খানের পতনের মূল কারণ ছিলো ১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধে তার শোচনীয় পরাজয়। যে পরাজয়ের মধ্য দিয়ে সামরিক বাহিনীতে তিনি শ্রদ্ধা হারান। সামরিক বাহিনীতে তাঁর এই অবস্থান নড়ে যাওয়াতে তিনি ১৯৬৫’র পাক-ভারত যুদ্ধের পরে আর তিন বছরের সামান্য কিছু বেশি সময় ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিলেন।

ভারতে স্টিল পাইপ নির্মাতায় হানা—বিড রিগিং তদন্তে তল্লাশি”

সামরিক শাসক আইয়ুব খানের নাতির রাজনৈতিক উত্থান

০৮:৪৮:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

ইমরান খান নেতৃতাধীন পাকিস্তানের পাকিস্তান -ই তেহেরিক ইনসাফ (পিটিআই) উমর আইয়ুব খানকে তাদের দলের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করার পরেই পাকিস্তানের রাজনীতির এই জটিল সময়েও তরুণ থেকে বয়স্ক অনেকেরই মুখে ভিন্ন ধারার একটি বক্তব্য- কীভাবে এবং কেন সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও আইয়ূব খানের নাতি উমর আইয়ূব খান রাজনীতির এই সম্মানজনক স্থানে পৌঁছালেন।

এ বিষয়ে পাকিস্তানের সাংবাদিক ইউসুফজাই এর বক্তব্য হলো, আইয়ুব খান সামরিক শাসক হলেও পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের উন্নয়নের অবকাঠামো তাঁর হাতেই গড়া। এবং দুই পাকিস্তানের শিক্ষাও শিল্প সহ প্রায় সব বিষয়ে তিনি শক্ত ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। তাছাড়া সামরিক শাসক হওয়া সত্ত্বেও তিনি তাঁর সময়ে গণতান্ত্রিক বিশ্বেও একজন সম্মানিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন। সর্বোপরি আইয়ূব খান তাঁর পুরো শাসননামলে দু‍র্নীতির বিরুদ্ধে ছিলেন এবং নিজে কখনও কোন দুর্নীতির সঙ্গে জড়াননি।

পাকিস্তানের অনেকে মনে করে আইয়ূব খানের পতনের মূল কারণ ছিলো ১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধে তার শোচনীয় পরাজয়। যে পরাজয়ের মধ্য দিয়ে সামরিক বাহিনীতে তিনি শ্রদ্ধা হারান। সামরিক বাহিনীতে তাঁর এই অবস্থান নড়ে যাওয়াতে তিনি ১৯৬৫’র পাক-ভারত যুদ্ধের পরে আর তিন বছরের সামান্য কিছু বেশি সময় ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিলেন।