শশাঙ্ক মণ্ডল
* ‘আমার প্যাটের ছাও তুমি আমারে খাইতে চাও’-আপন সৃষ্টির প্রতি শ্রদ্ধাহীন।
* আম খাইও জাম খাইও কাডাল খাইও না
কাডাল খাইলে পেট ফুলব বৈদ্য পাইবা না।
শুধু তেলসিদুরেই চক্চক্ েমুখ কোন এক গাঁয়ের মাসি নিজ অভিজ্ঞতা নিংড়ে সতর্কবাণী উচ্চারণ করে জৈবিক চাহিদায় চঞ্চল নবীনাদের জন্যে। তাদের অবাধ মেলামেশার বিরুদ্ধে; যা আভাসিত হয়েছে সুস্বাদু ফল আস্বাদনে আহরিত অভিজ্ঞতার মাধ্যমে।
* ‘অল্পপানির মাছ বেশি পানিতে হাবুডুবু খায়।’
সীমাবদ্ধ পরিবেশে অভ্যস্ত জীবন সীমার বর্ধিত ব্যাপ্তিতে অসহায় বোধ করে।
* ‘গাটি কড়ি হাটুতে বল ঘরে বুড়ি রথ দেখতি চল’।
সম্পূর্ণ ও যথাযত ব্যবস্থা সম্পাদিত। তাই আপন বিশ্বাসে অটল মনের আনন্দধামের উদ্দেশে এগিয়ে চলার উচ্ছল কথা আমরা শুনতে পাই।
* ঘোমটার তলায় খেমটা নাচ
আবরণের আড়ালে থেকে অবাঞ্ছিত ও রূঢ় সত্তার নগ্ন প্রকাশ।
* উরত্ দেখিয়ে ছ’মাস রাখা (অশ্লীল ইঙ্গিত)।
উড়ে এল চিল জুড়ে নিল বিল।
* এক বুড়ির নানান কাজ/ আম চোষে আর ধান ভানে।
* এক গোয়ালের গোরু (একই রকমের স্বভাব)
* এয়োতির পুত খেলতে যায়। (পুত্র পুত)
* এগ্রিগেট মাস্টার।
* ওঝার বেটা বনগরু। গুণী লোকের ছেলে মূর্খ।
* ওস্তাদের মার শেষ রাতে।
* আকাটা নাপিতের পাজা ভরা ক্ষুর,
* কতকের ঢেকি? বাবলা গাছ (এক কথার অন্য উত্তর।)
* কামার বুড়ো হলি লোহা শক্ত হয়।
* কান টানলে মাথা আসে।
* কুড়ে গোরু অমাবস্যা খোঁজে।
* কুড়ের অম্বলে মার।
* কপালি চষা ভুঁই বামন চষা গাই।
* কপাল হল এক পেশে/যার বাড়ি যাই বলে কেন খেসে। (দুর্ভাগ্য)