প্রদীপ কুমার মজুমদার
অক্ষর সংখ্যা প্রণালীর আরও কতকগুলি নিয়ম দেখা যায়। এদের মধ্যে তিনটি প্রণালীর উল্লেখ করছি।
(ক) এই প্রণালীকে সাংকেতিক ভাষায় লিখলে দাঁড়ায়-N = 34(x – 1) + y
এখানে x = 1, 2, 3 ,***********,16 এবং y = 1, 2 ,*************,34
অর্থাৎ x হচ্ছে অ, আ, ই, ঈ, ঋ, ঋ, ৯, ই, এ, ঐ, ও, ঔ, অং, অঃ এই ষোলটি স্বরবর্ণ। এবং y হচ্ছে ক থেকেহ এবং ল বাক্ষ।
এই পদ্ধতিতে স্বরবর্ণ বা ব্যঞ্জনবর্ণ অসম্পৃক্ত অবস্থায় কোন সংখ্যা জ্ঞাপন করে না।
(খ) N = 16(y – 1) +x এই সাংকেতিক ভাষায় একটি নূতন অক্ষর সংখ্যা প্রণালী ভারতবর্ষে চালু ছিল। এখানে স্বরবর্ণের মুখ্য ভূমিকা।
(গ) এটি একটি নূতন প্রণালী। সাংকেতিক ভাষায় লিখলে দাঁড়ায়: N = 12(y – 1) + x
এখানে স্বরবর্ণ বারটি, অর্থাৎ ঋ, স্কু, ৯, ৪ ধরা হয় না। ক কার সম্পৃক্ত হয়ে ঐ বারটি স্বর যথাক্রমে ১ থেকে ১২ সংখ্যা নির্দেশ করে। খ কার সম্পৃক্ত হয়ে ১৩ থেকে ২৪ সংখ্যা খ্যাপন করে। প্রকৃতপক্ষে এখানে-
x = 1, 2 ,********,12;y=1,2,*******,34
(চলবে)