০৯:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫২) শেয়ারবাজারে ধস অব্যাহত: ডিএসই-তে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে সিটি ব্যাংক ও ইউনিসেফের চুক্তি: প্রান্তিক যুবকদের সবুজ দক্ষতায় সক্ষম করে তুলতে উদ্যোগ বিবিসি চেয়ারম্যানের ক্ষমাপ্রার্থনা: ট্রাম্পের বক্তৃতা সম্পাদনায় ‘বিচারের ভুল’ স্বীকার দিল্লির লালকেল্লার কাছে গাড়ি বিস্ফোরণ, আহত বহু বৃষ্টি থামাল চতুর্থ টি-টোয়েন্টি, ২–১ ব্যবধানে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড এনসিপি বুলেট নিয়েও প্রস্তুত- নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারি ৫টি ব্যাংক একীভূতকরণে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দিতে পারে সরকার: বাংলাদেশ ব্যাংক জাতীয় টেলিযোগাযোগ মনিটরিং সেন্টারের নতুন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরওয়ার ঢাকায় দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫৭)

  • Sarakhon Report
  • ০৯:০০:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
  • 135

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

মৌর্য সাম্রাজ্যের পতনের পর গ্রীকরা এসমস্ত দেশ আবার জয় ক’রে ছোট ছোট গ্রীকরাজ্য স্থাপন করে আর তুথার থেকে তক্ষশীলা পর্যন্ত প্রদেশের নাম দেয় বাটিয়া। এখানকার গ্রীকরাও ক্রমশ বৌদ্ধ (কেহ কেহ বৈষ্ণব, শৈব ইত্যাদি) হয়ে যায়।

এই গ্রীক বৌদ্ধদের রূপকর্মের রীতিই ‘গান্ধার শৈলী’ নামে পরিচিত। এর পর ক্রমান্বয়ে শক, পহলব, কুষানরা গ্রীকদের থেকে এ প্রদেশ অধিকার করে। তাতার কুষানরা ক্রমশ বৌদ্ধ, শৈব ইত্যাদি হয়ে যায়।

সম্ভবত কুষানদের রাজত্বকালে খৃস্টাব্দের প্রথম শতাব্দীতে চীনদেশে বৌদ্ধধর্ম প্রথম প্রচারিত হতে আরম্ভ হয়। কিন্তু মৌর্যদের বৌদ্ধধর্ম থেকে কুষানদের বৌদ্ধধর্মে অনেক প্রভেদ ছিল। কারণ এই সময়েই মহাযানের প্রচার আরম্ভ হয়।

কুযানরা এই অঞ্চলে বহু সঙ্ঘারাম, বিহার স্তুপ ইত্যাদি নির্মাণ করে-ছিলেন। মহাযানী বৌদ্ধের কাছে কনিষ্ক রাজাও অশোকরাজার মতই শ্রদ্ধার পাত্র।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫৬)

 

জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৫২)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫৭)

০৯:০০:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

সত্যেন্দ্রকুমার বসু

মৌর্য সাম্রাজ্যের পতনের পর গ্রীকরা এসমস্ত দেশ আবার জয় ক’রে ছোট ছোট গ্রীকরাজ্য স্থাপন করে আর তুথার থেকে তক্ষশীলা পর্যন্ত প্রদেশের নাম দেয় বাটিয়া। এখানকার গ্রীকরাও ক্রমশ বৌদ্ধ (কেহ কেহ বৈষ্ণব, শৈব ইত্যাদি) হয়ে যায়।

এই গ্রীক বৌদ্ধদের রূপকর্মের রীতিই ‘গান্ধার শৈলী’ নামে পরিচিত। এর পর ক্রমান্বয়ে শক, পহলব, কুষানরা গ্রীকদের থেকে এ প্রদেশ অধিকার করে। তাতার কুষানরা ক্রমশ বৌদ্ধ, শৈব ইত্যাদি হয়ে যায়।

সম্ভবত কুষানদের রাজত্বকালে খৃস্টাব্দের প্রথম শতাব্দীতে চীনদেশে বৌদ্ধধর্ম প্রথম প্রচারিত হতে আরম্ভ হয়। কিন্তু মৌর্যদের বৌদ্ধধর্ম থেকে কুষানদের বৌদ্ধধর্মে অনেক প্রভেদ ছিল। কারণ এই সময়েই মহাযানের প্রচার আরম্ভ হয়।

কুযানরা এই অঞ্চলে বহু সঙ্ঘারাম, বিহার স্তুপ ইত্যাদি নির্মাণ করে-ছিলেন। মহাযানী বৌদ্ধের কাছে কনিষ্ক রাজাও অশোকরাজার মতই শ্রদ্ধার পাত্র।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫৬)