১১:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১২)

এখানে যাঁরা থাকেন তাঁরা সকলেই স্বভাবতঃই গাম্ভীর্য ও সম্ভ্রম রক্ষণ করে থাকেন; সেই জন্যে এই সঙ্ঘারামের প্রতিষ্ঠা থেকে সাতশত বছরের মধ্যে একজনও এর নিয়মগুলি ভঙ্গ করেন নি। দেশের রাজা এ দের ভক্তি ও সম্মান করেন।

আর এই সংঘারামের ব্যয় নির্বাহের জন্যে একশটি গ্রাম দান করেছেন। প্রত্যহ এইসব গ্রামের দুইশত গৃহস্থ কয়েক শত মণ সাধারণ চাল আর কয়েক শত মণ ঘি আর দুধ জোগান দেয়। তাতেই ছাত্রদের সবরকম প্রয়োজন যথেষ্ট মেটে।

প্রাকারের ভিতরে বহু বিহার ও স্তূপও ছিল। হিউএনচাঙ অনেকগুলির বিবরণ দিয়েছেন।

বালাদিত্য রাজার প্রতিষ্ঠিত একটা বিহার তিন শ ফুট উঁচু ছিল। রাজা পূর্ণবর্মা কর্তৃক নির্মিত একটি প্রকাণ্ড আশি ফুট উঁচু তামার তৈরি দণ্ডায়মান বুদ্ধমূর্তি ছিল। এটার উপর যে চাতালটি তৈরি হয়ে-ছিল সেটা ছয় তালা উঁচু করতে হয়েছিল।

হিউএনচাঙ যখন নালন্দায় ছিলেন, সেই সময়ে হর্ষবর্ধন একটা একশত ফুট উঁচু বিহার তৈরি করে সেটা পিতলের পাত দিয়ে মুড়ে দিয়েছিলেন।

(চলবে)

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১২)

০৯:০০:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫

এখানে যাঁরা থাকেন তাঁরা সকলেই স্বভাবতঃই গাম্ভীর্য ও সম্ভ্রম রক্ষণ করে থাকেন; সেই জন্যে এই সঙ্ঘারামের প্রতিষ্ঠা থেকে সাতশত বছরের মধ্যে একজনও এর নিয়মগুলি ভঙ্গ করেন নি। দেশের রাজা এ দের ভক্তি ও সম্মান করেন।

আর এই সংঘারামের ব্যয় নির্বাহের জন্যে একশটি গ্রাম দান করেছেন। প্রত্যহ এইসব গ্রামের দুইশত গৃহস্থ কয়েক শত মণ সাধারণ চাল আর কয়েক শত মণ ঘি আর দুধ জোগান দেয়। তাতেই ছাত্রদের সবরকম প্রয়োজন যথেষ্ট মেটে।

প্রাকারের ভিতরে বহু বিহার ও স্তূপও ছিল। হিউএনচাঙ অনেকগুলির বিবরণ দিয়েছেন।

বালাদিত্য রাজার প্রতিষ্ঠিত একটা বিহার তিন শ ফুট উঁচু ছিল। রাজা পূর্ণবর্মা কর্তৃক নির্মিত একটি প্রকাণ্ড আশি ফুট উঁচু তামার তৈরি দণ্ডায়মান বুদ্ধমূর্তি ছিল। এটার উপর যে চাতালটি তৈরি হয়ে-ছিল সেটা ছয় তালা উঁচু করতে হয়েছিল।

হিউএনচাঙ যখন নালন্দায় ছিলেন, সেই সময়ে হর্ষবর্ধন একটা একশত ফুট উঁচু বিহার তৈরি করে সেটা পিতলের পাত দিয়ে মুড়ে দিয়েছিলেন।

(চলবে)