১১:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

ঢাকার এমন রূপ উপভোগ করার মতো!

  • Sarakhon Report
  • ০৮:২৮:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪
  • 22

ফয়সাল আহমেদ

বেশিরভাগ নগরবাসী বাইরে যাওয়ায় নগরীর রূপ এখন ভিন্ন। ঈদ আর পহেলা বৈশাখের টানা কয়েকদিনের ছুটিতে নগরবাসী রাজধানী ছেড়ে যাওয়ায় সেই চিরচেনা ব্যস্ত রূপ নেই ঢাকার। ঢাকার এমন রূপ উপভোগ করার মতো!

 

বাড়ি থেকে বের হয়েছি ঢাকার উদ্দেশ্যে। সবার মত আমারও ঈদের ছুটি শেষ। সবসময়ের মতোই বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজার পর্যন্ত গিয়েছি সিএনজিতে। এরপর বাসে প্রায় ১০০ কিলোমিটার পথ। অন্যান্য দিনের মতো বাসে তেমন ভিড় নেই। রাস্তায় গাড়ি অনেকটাই কম।

রাস্তা দিয়ে আসার সময় দেখলাম বিভিন্ন কাঁচাবাজার,শপিং মল প্রায় ফাঁকা। তেমন কোনো মানুষই নেই। আরো দেখলাম মানুষ তার পরিবার নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাচ্ছে। বড় বড় বাসগুলো আজ তেমন দেখাই গেলো না। বিভিন্ন লেগুনা, মোটরসাইকেল, সিএনজি ইত্যাদি ছোট ছোট গাড়ি মোটামুটি চলছে । বেশিরভাগ গাড়িতেই মানুষ বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে যাচ্ছে।

আমাদের সখিপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে কালিয়াকৈর থানা পাড় হয়ে যেতে হয়। সবসময় যেখানে খুব জ্যাম থাকে। আজ আসার সময় দেখি রাস্তা একদম খালি। যানজটের কোনো চাপ নেই। এখানে প্রায় এক ঘন্টা সময় বেঁচেছে আমার। পরে গাজীপুর, উত্তরা এয়ারপোর্ট, বনানী এবং মহাখালী পর্যন্ত কোন যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি।

সুন্দরভাবে মাত্র কয়েক ঘণ্টায় ঢাকায় এসে পৌঁছেছি। ঈদ ছাড়া অন্যান্য সময় বাড়ি থেকে ঢাকা আসতে আমার সময় লাগে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা। কিন্তু আজকে আসতে আমার সময় লেগেছে মাত্র ৩ ঘন্টা

খেয়াল করে দেখলাম আজ ঢাকা অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেকটাই নিরব। ঈদ বা বিভিন্ন বড় কোন বন্ধ ছাড়া ঢাকার রাস্তা এমনটা দেখা যায় না। বাড়ি থেকে আসার পথে বিষয়গুলো খুব উপভোগ করলাম।

রাস্তাঘাটে উন্নয়ন হচ্ছে কিন্তু ঢাকার যানজট কমছে না। এভাবে ঢাকায় সবসময় যদি চলাফেরা করতে পারতাম তাহলে যানজটে অনেক কম সময় নষ্ট হতো।

ঢাকার এমন রূপ উপভোগ করার মতো!

০৮:২৮:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪

ফয়সাল আহমেদ

বেশিরভাগ নগরবাসী বাইরে যাওয়ায় নগরীর রূপ এখন ভিন্ন। ঈদ আর পহেলা বৈশাখের টানা কয়েকদিনের ছুটিতে নগরবাসী রাজধানী ছেড়ে যাওয়ায় সেই চিরচেনা ব্যস্ত রূপ নেই ঢাকার। ঢাকার এমন রূপ উপভোগ করার মতো!

 

বাড়ি থেকে বের হয়েছি ঢাকার উদ্দেশ্যে। সবার মত আমারও ঈদের ছুটি শেষ। সবসময়ের মতোই বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজার পর্যন্ত গিয়েছি সিএনজিতে। এরপর বাসে প্রায় ১০০ কিলোমিটার পথ। অন্যান্য দিনের মতো বাসে তেমন ভিড় নেই। রাস্তায় গাড়ি অনেকটাই কম।

রাস্তা দিয়ে আসার সময় দেখলাম বিভিন্ন কাঁচাবাজার,শপিং মল প্রায় ফাঁকা। তেমন কোনো মানুষই নেই। আরো দেখলাম মানুষ তার পরিবার নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাচ্ছে। বড় বড় বাসগুলো আজ তেমন দেখাই গেলো না। বিভিন্ন লেগুনা, মোটরসাইকেল, সিএনজি ইত্যাদি ছোট ছোট গাড়ি মোটামুটি চলছে । বেশিরভাগ গাড়িতেই মানুষ বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে যাচ্ছে।

আমাদের সখিপুর থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে কালিয়াকৈর থানা পাড় হয়ে যেতে হয়। সবসময় যেখানে খুব জ্যাম থাকে। আজ আসার সময় দেখি রাস্তা একদম খালি। যানজটের কোনো চাপ নেই। এখানে প্রায় এক ঘন্টা সময় বেঁচেছে আমার। পরে গাজীপুর, উত্তরা এয়ারপোর্ট, বনানী এবং মহাখালী পর্যন্ত কোন যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি।

সুন্দরভাবে মাত্র কয়েক ঘণ্টায় ঢাকায় এসে পৌঁছেছি। ঈদ ছাড়া অন্যান্য সময় বাড়ি থেকে ঢাকা আসতে আমার সময় লাগে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা। কিন্তু আজকে আসতে আমার সময় লেগেছে মাত্র ৩ ঘন্টা

খেয়াল করে দেখলাম আজ ঢাকা অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেকটাই নিরব। ঈদ বা বিভিন্ন বড় কোন বন্ধ ছাড়া ঢাকার রাস্তা এমনটা দেখা যায় না। বাড়ি থেকে আসার পথে বিষয়গুলো খুব উপভোগ করলাম।

রাস্তাঘাটে উন্নয়ন হচ্ছে কিন্তু ঢাকার যানজট কমছে না। এভাবে ঢাকায় সবসময় যদি চলাফেরা করতে পারতাম তাহলে যানজটে অনেক কম সময় নষ্ট হতো।