১০:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
মিষ্টি পানীয় কর থেকে প্লাস্টিক নিষেধাজ্ঞা—২০২৬ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আসছে ছয়টি নতুন নিয়ম দুবাইয়ে মৃত্যুবরণ করলেন আমিরাতপ্রবাসী ভারতীয় ‘সুপারম্যান’ দেবেশ মিস্ত্রি সংযুক্ত আরব আমিরাতে গুরুতর অনিয়মে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি বাতিল জিন সম্পাদনায় বিশ্বে প্রথম: বিরল রোগ থেকে অলৌকিকভাবে রক্ষা পেল শিশু কেজে চীনা যুদ্ধবিমান রাডার লক্ষ্য করল জাপানি এসডিএফ জেটকে: টোকিওর অভিযোগ জামাত খুলনায় নতুন এক হিন্দু বন্ধুকে নিয়োগ দিয়েছে, আর কিছু বলব না: বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন সুমাত্রায় ঘূর্ণিঝড়ে বিপর্যস্ত শত গ্রামের হাহাকার: ত্রাণ পৌঁছায়নি বহু এলাকায় সুন্দরবন থেকে ৭ জেলে অপহরণ, মুক্তিপণ দাবি বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার এখনও অচল, আন্তঃব্যাংক লেনদেন প্ল্যাটফর্ম বন্ধ সোনামসজিদ হয়ে ভারতে থেকে পেঁয়াজ আনছে বাংলাদেশ

ন্যানোপ্রযুক্তির পেটেন্টে শীর্ষে চীন

ন্যানোপ্রযুক্তি পেটেন্ট সংখ্যায় বিশ্বে শীর্ষে উঠে এসেছে চীন। রোববার প্রকাশিত একটি শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, গত ২৫ বছরে বিশ্বজুড়ে অনুমোদিত ন্যানোপ্রযুক্তি পেটেন্টের মধ্যে চীনের অংশ ৪৩ শতাংশ, যা যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সম্মিলিত সংখ্যাকেও ছাড়িয়ে গেছে।

 

২০০০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিশ্বে মোট ১০ লাখ ৭০ হাজার পেটেন্ট অনুমোদন হয়, যার মধ্যে ৪ লাখ ৬৪ হাজার পেটেন্ট চীনের। এসব পেটেন্ট প্রধানত সেমিকন্ডাক্টর, ক্যাটালাইটিক কেমিস্ট্রি, বায়োমেডিসিন ও নতুন উপাদান সংক্রান্ত। সেমিকন্ডাক্টরে এগিয়ে আছে বেইজিং, শাংহাই, শেনচেন ও সুচৌ। বায়োমেডিসিনে অগ্রগামী বেইজিং, শাংহাই ও কুয়াংচৌ।

 

চাইনিজ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস এককভাবে বিশ্বে সর্বাধিক ২৩ হাজার ৪০০ পেটেন্টের মালিক। মে ২০২৫ পর্যন্ত চীনে ন্যানোপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান দাঁড়িয়েছে ৩৪ হাজার ৫০০-এর বেশি, কর্মসংস্থান ৯৯ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি।

বিশ্ব ন্যানোপ্রযুক্তি বাজার ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ ১.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

মিষ্টি পানীয় কর থেকে প্লাস্টিক নিষেধাজ্ঞা—২০২৬ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আসছে ছয়টি নতুন নিয়ম

ন্যানোপ্রযুক্তির পেটেন্টে শীর্ষে চীন

১২:০৯:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ন্যানোপ্রযুক্তি পেটেন্ট সংখ্যায় বিশ্বে শীর্ষে উঠে এসেছে চীন। রোববার প্রকাশিত একটি শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, গত ২৫ বছরে বিশ্বজুড়ে অনুমোদিত ন্যানোপ্রযুক্তি পেটেন্টের মধ্যে চীনের অংশ ৪৩ শতাংশ, যা যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সম্মিলিত সংখ্যাকেও ছাড়িয়ে গেছে।

 

২০০০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিশ্বে মোট ১০ লাখ ৭০ হাজার পেটেন্ট অনুমোদন হয়, যার মধ্যে ৪ লাখ ৬৪ হাজার পেটেন্ট চীনের। এসব পেটেন্ট প্রধানত সেমিকন্ডাক্টর, ক্যাটালাইটিক কেমিস্ট্রি, বায়োমেডিসিন ও নতুন উপাদান সংক্রান্ত। সেমিকন্ডাক্টরে এগিয়ে আছে বেইজিং, শাংহাই, শেনচেন ও সুচৌ। বায়োমেডিসিনে অগ্রগামী বেইজিং, শাংহাই ও কুয়াংচৌ।

 

চাইনিজ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস এককভাবে বিশ্বে সর্বাধিক ২৩ হাজার ৪০০ পেটেন্টের মালিক। মে ২০২৫ পর্যন্ত চীনে ন্যানোপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান দাঁড়িয়েছে ৩৪ হাজার ৫০০-এর বেশি, কর্মসংস্থান ৯৯ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি।

বিশ্ব ন্যানোপ্রযুক্তি বাজার ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ ১.৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।